আজ শনিবার | ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ | ১১ জিলকদ ১৪৪৬ | রাত ৩:০৩
শিরোনাম:
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজরা বেপরোয়া কোটি টাকার মালামাল লুট    ♦     শেখ হাসিনা গডফাদারদের রক্ষা করতে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ করে রেখেছিল    ♦     পুলিশ কেন আত্মহত্যা করে?    ♦     শেখ হাসিনা গডফাদারদের রক্ষা করতে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ করে রেখেছিল    ♦     রাজনীতিতে সক্রিয় হচ্ছেন খালেদা জিয়া    ♦     সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও দুই মাস বাড়ল    ♦     রূপগঞ্জে জমিদার সিটির সাইনবোর্ড গুড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমান আদালত    ♦     মুসলিমনগর এলাকার জ্বলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন    ♦     বন্দর উপজেলা বিএনপি সভাপতির মামলা বাণিজ্যের অডিও ফাঁস    ♦     আইনজীবীদের প্রতি কৃতজ্ঞ: জাকির খান    ♦    

মামলা হলেও চাঁদাবাজরা অধরা

ডান্ডিবার্তা | ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ | ১১:০১ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
বন্দর খেয়াঘাটের চাঁদাবাজরা আজো গ্রেফতার হয়নি। মামলা হলেও রহস্যজনক কারণে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছেনা। তারা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদের গ্রেফতারে পুলিশের তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। বন্দর খেয়াঘাটে প্রতিদিন অর্ধ লক্ষ টাকা, মাসে প্রায় কোটি টাকার চাঁদাবাজি হচ্ছে। যুবদলের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতিদিন চাঁদাবাজি হচ্ছে। ইতিমধ্যে বন্দর থানায় চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদলের ১৪জন যুবদলের নামধারী নেতার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। জানা গেছে, বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে গডফাদার শামীম ওসমানের সহযোগী চিহিৃত সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা খান মাসুদ দীর্ঘ ১৭ বছর বন্দর খেয়াঘাটে চাঁদাবাজি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর সন্ত্রাসী খান মাসুদ পালিয়ে গেলে তার সব কিছু দখল করে নেয় যুবদলের কিছু নামধারী নেতাকর্মী। যারা বিগত সময় আওয়ামীলীগের কতিপয় নেতাদের পাশেও ছিল নিজেদের আখের গোছাতে। তারা এখন বড় বিএনপি হয়ে গেছে। সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায়, বন্দর খেয়াঘাট থেকে বন্দর সুরজ্জামান টাউর পর্যন্ত রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে দোকান বসিয়ে প্রতিদিন চাঁদা নিয়ে যুবদলের নামধারী সন্ত্রাসীরা। এছাড়া অটো বাইক, সিএনজি থেকে চাঁদা নেয়া হচ্ছে। প্রতিদের গড় হিসাবে দেখা যায় মাত্র খেয়াঘাটের ফুটপাত, বাজার, অটো বাইক ও সিএনজি থেকে প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা চাঁদা নেয়া হচ্ছে। যা মাসে দাঁড়ায় কোটি টাকার উপরে। স্থানয়দের দাবি এ টাকা যায় কোথায়। অবশেষে স্থানীয় বাড়ির মালকেদের কাছেও চাঁদাবাজি শুরু করেছে। অবশেষে বন্দরে একটি বাড়ির মালিকের কাছ থেকে চাদাঁ নেয়ার অভিযোগে যুবদলের নেতাসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে। গত শনিবার দুপুরে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলা হলেও যুবদলের নামধারী নেতা হুমায়ুন, মো. রফিক, মো. শফিক, আরিফ, শিবু দাস, সজিব, বড় রাসেল, পাভেল, বাবুরা বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এ ব্যপারে মামলার প্রধান আসামী যুবদলের নামধারী নেতা হুমায়ূন মুঠোফোনে জানান, তার বিরুদ্ধে মামলাচি ষড়যন্ত্রমুলক। তার প্রতিপক্ষ যুবদল নেতা আমির হোসেন, কাজী সোহাগ ও বিএনপি নেতা শাহেনশাহ ও পনেছের নির্দেশে এ মামলা দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মামলার মহিউদ্দিন আমাকে চিনেন না। বাদী আমাকে বলেছেন, শাহেনশাহ গ্রæপ থানায় এজাহার লিখে বাদীকে দিয়ে শুধু স্বাক্ষর করিয়েছে। বাদী নিজেও জানেন না কাকে মামলায় আসামী করা হয়েছে। শিবু দাস সম্পর্কে তিনি তেমন ভাল কিছু বলেননি। এ ব্যপারে বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি তরিকুল ইসলাম বলেন, চাঁদাবাজির ঘটনায় হুমায়ুন সহ তার বাহিনীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা