সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাড়িছাড়া নুরজাহান বেগম

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন এর দেলপাড়া আপ্যায়ন কমিউনিটি সেন্টার সংলগ্ন এলাকায় নুরজাহান বেগম ও তার ছেলে মেয়ে নিয়ে ১২ দিন ধরে প্রত্যিক সম্পত্তির ভিটাবাড়ি ছেড়ে রাস্তায় ও ধারে ধারে ঘুরছেন সন্ত্রাসী পায়েল ও লেডি সন্ত্রাসী এমিলি ও রতœা হামলার শিকার হয়ে। এ ঘটনার প্রায় ১২ দিন পেরিয়ে গেলেও ফতুল্লা থানায় অভিযোগ, এলাকার পঞ্চায়েত, ইউপি সদস্যের কাছে বিচার দিলেও কোন সমাধান পাননি ভুক্তভোগী পরিবারটি।ঘটনা সূত্রে জানাজায় নুরজাহান বেগম স্বামী মৃত ইব্রাহিম খাঁনের পত্রিক সম্পতি ২ শতাংশ জমির উপরে একটি ভবন নির্মাণ করেন নুরজাহান বেগম। ভবন নির্মাণের শুরু থেকেই বিভিন্নভাবে সন্ত্রাসী দ্বারা হামলা নানাভাবে নির্মাণ কাজের বন্ধের জন্য পায়তারা করেছেন সন্ত্রাসী পায়েল লেডি সন্ত্রাসী এমিলি ও রতœা বাহিনী। স্বামীর ইব্রাহিম খানের প্রত্যেক সম্পত্তিতে ২০ লক্ষ টাকা খরচ করে একটি ভবন নির্মাণ করেন নুরজাহান বেগম, পরিবারের উপার্জনের একমাত্র ছেলে মেয়েকে নিয়ে এই ভবনটিতে মাথা গুজার ঠাই গুজে ছিলেন নুরজাহান বেগম। নিজের শেষ সম্বল টুকু আগলে রাখতে মৃত স্বামী ইব্রাহিম খানের পৈত্রিক সম্পত্তিতে বাড়ি নির্মাণ করেন, এরপর থেকেই শুরু হয় সন্ত্রাসী পায়েল লেডি সন্ত্রাসী এমিলি ও রতœার একের পর এক ষড়যন্ত্র হামলা মামলার। গত ১৫ মে সকাল ৯ টায় বাড়ির কাজ পরিদর্শনে গেলে নুরজাহান বেগমের এবং তার ছেলে শামীম ও মেয়ের উপরে অতর্কিত হামলা করেন সন্ত্রাসী পায়েল লেডি সন্ত্রাসী এমিলি ও রতœাবাহিনী। এই ঘটনার পর পরই নুরজাহান বেগম বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানা একটি অভিযোগ দায়ের করেন ঘটনাস্তরে পুলিশ নিয়ে আসার পরেও পুলিশের উপস্থিতিতে পুনরায় নুরজাহান বেগম ও তার ছেলে শামীম ও তার মেয়ের উপরে অতর্কিত হামলা চালায় সন্ত্রাসী পায়েল ও লেডি সন্ত্রাসী এমিলি ও রতœাবাহিনী। ঘটনার ১২ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো পথে পথে রাস্তায় ঘুরছেন ভুক্তভোগী নুরজাহান বেগম ও তার ছেলে শামীম ও মেয়েকে নিয়ে, এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার ও ফতুলা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারটি। ছেলে মেয়েকে নিয়ে মাথা গুজারের শেষ সম্বল টুকু আগলে রাখতে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের এবং সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারটি।
ই-