আজ বৃহস্পতিবার | ২৯ মে ২০২৫ | ১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ১ জিলহজ ১৪৪৬ | রাত ৯:১৪

আইভীর দোসররা বহাল তবিয়তে

ডান্ডিবার্তা | ২৮ মে, ২০২৫ | ৯:০৯ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
ইমোশনাল বøাকমেইল করতে গিয়ে নিজে কাশিমপুর- ঠিকাদারা বহাল তবিয়তে। আওয়ামী লীগের দোসর হয়েও দিব্বি প্রকাশ্য তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। হরহামেশাই চালাচ্ছে তাদের ঠিকাদারি কাজসহ সকল কার্যক্রম। স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে ধরাকে সরাঞ্জান করলেও এখন তারা বিএনপির একটা বিট হয়ে কাজ করছে। এমনকি বিএনপির সাথে সুযোগে মিলে তারা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের চলমান অপারেশন ডেভিড হান্টে অভিযানে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছে সচেতন মহল। আমি কোন সন্ত্রাসী বাহিনী লালন-পালন করি না। জনগন আমার শক্তি। বিগত সময়ে আমি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাবে কথা বলেছি বলে সাবেক মেয়র আইভী গ্রেফতার পূর্বে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। তবে একজন দায়িত্বশীল সাবেক মেয়র আইভী প্রায় ৬ ঘন্টা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীদের বাহিরে থাকতে হয়। রাত প্রায় ৩টার সময় প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা আইভীর বাসায় প্রবেশ করে। দীর্ঘ সময় কথা বললেও তার অবস্থান ঠিক রাখে। আইভীর বাড়িতে প্রবেশের ৪ টি রাস্তায় পুলিশ প্রশাসনকে অবরুদ্ধ করে রাখে এলাকাবাসী, ঠিকাদার ও তার লালিত সন্ত্রাসী বাহিনী। যে সন্ত্রাসী বাহিনীর রুপ দেখতে পেয়েছে সারা দেশবাসী। আইভীকে গ্রেফতার পূর্বক প্রশাসনের কঠোর প্রহরায় নিয়ে যাওয়ার সময় একদল সন্ত্রাসী বাহিনী। ২০ বছর গডফাদার ,সন্ত্রাসীবাহিনীদের বিরুদ্ধে কঠোর হুশিয়ারি করে কথা বলে সাধারন ও সচেতন মহলকে নিজের করে রাখতে। মুখের বুলি, কঠোর হুশিয়ারি জনগনকে ইমোশনাল বøাকমেইল করে শহরে চলতো। যা কোনদিন জনগন বুঝতে পারেনি। সাংবাদিকদের সাথে কথা বলে পুলিশের গাড়ীতে জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে উঠে। গাড়ীতে করে যাওয়ার পথে পুলিশের বহনকারী গাড়ীতে হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। বিগত প্রায় ২০ বছর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভেসে উঠলো তার বহনকারী পুলিশের গাড়ীতে হামলা চালিয়ে। যে ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ৫২ জনের নাম উল্লেখ্য করে একটু মামলা রুজু করেন। নাসিক সাবেক মেয়র ডাঃ সেলিনা হায়াত আইভী চারদলীয়জোট সরকার আমলে নারায়নগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। আইভী স্বৈরাচারী সরকারের (আওয়ামী লীগের) হলেও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে ভালো সর্ম্পক ছিল। ওই সময়ে চারদলীয়জোট সরকার আমলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন নরসিংদির সন্তান প্রয়াত মান্নান ভূইয়া। যার বদলৌতে আইভীর জন্য বিশেষ বরাদ্দ থাকতো। সেই সময় পৌরসভা হতে সিটি করপোরেশন হওয়ার পরও টানা দায়িত্ব পালন করে। তারদ্বারা দেশ, সমাজের কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে তা এখন দেখতে পারছে সচেতন মহল। ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে যার (ঠিকাদারের) মাথায় বটগাছের ছায়া পড়তো সেই জিরো হতে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ঠিকাদার ছিলেন অনেক। তবে সকলেই আইভী পন্থী। যার মাথায় বটগাছের ছায়া সেই হয়ে যেত কোটিপতি। এ যেন আরেক অলোকিক ঘটনা। বটগাছের ছায়া পড়ে আবু সুফিয়ানের উপর। নাসিক ২৩নং ওর্য়াডে বাগবাড়ি এলাকার চুন্নু মাস্টারের ছেলে আবু সুফিয়ান। যে সুফিয়ান তার জীবনের ১ন কাজ আইভী ডেকে নিয়ে দিলেও কাজ করার মত আর্থিক সার্মথ্য ছিল না। সেই আবু সুফিয়ান বর্তমানে কত টাকার মালিক ও সম্পত্তি রয়েছে তা নিজেও বলতে পারবে না বলে সচেতন মহলের দাবী। আবু সুফিয়ানের হাত ধরে সেই বটগাছ নামীয় সোনার হরিনের কাছে যায়, মোতালেব মিয়া। আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুল মোতালেব নিজে বাদী হয়ে আদালতে রিট করেছিল যাতে জনপ্রতিনিধির কাছ থেকে জনপ্রতিনিধি দায়িত্ব বুঝে নেই। প্রশাসক নিয়োগ করতে চেয়েছিল প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে আদালতে রিট করার কথা আব্দুল মোতালেব বললেও বাস্তব চিত্র ছিল উল্টো। কদম রসুল পৌরসভা ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও কোন নির্বাচন বা জনপ্রতিনিধি ছিল না। প্রশাসক দায়িত্ব পালন করতো। সচেতন মহলের ভাষ্য কদম রসুল অঞ্চল সিটির অন্তর্ভুক্ত হলে প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে রিট করবেন কেন। যা শাক দিয়ে মাছ ডাকার চেষ্টা। তাদের বটগাছ আইভী মিথ্যার বুলি দিয়ে ইমোশনাল বøাকমেইল করতে গিয়েছিল। সেই পথই অবলম্বন করেছেন নামদামী চৌকশ ঠিকাদার মোতালেব। যার পারিবারিক অবস্থান পূর্বের ও বর্তমান অবস্থান নিয়ে বিশ্লেষণ মূলক সংবাদ আসছে। কদম রসুল অঞ্চলকে সিটির অন্তর্ভুক্ত না করার জন্য আদালতে মামলা করেছিল। আর সেটাকে বলছে প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে রিট করেছেন। সেই আবদুল মোতালেব, আওয়ামীলীগ নেতা হয়েও আইভীর ঠিকাদারদের মধো মোতালেব একজন। যার অর্থ সম্পদের বিবরন শুনলে অনেকের চোখ কপালে উঠে যাবে। দুদুক, গোয়েন্দা সংস্থা,সহ প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সচেতন মহল। স্বৈরচারী সরকারের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও আইভীর হয়ে কাজ শুরু করার পর কৌশলে অগ্রসর হয়। যা ধরি মাছ, না ছুই পানি। সেই আবুল কালাম বর্তমানে বিশাল অর্থ সম্পদের মালিক। আওয়ামী লীগ নেতা কুদ্দুস মৃধাও ঠিকাদারি কাজ করে আবার সখ্যতা করেন। ২৩ নং ওর্য়াড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুবুর রহমান কমল মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ওসমান পরিবারের হয়ে কাজ করলেও অর্থ পিপাসু বহুরূপী কমল পাল্টায় তার ভোল্ট। আইভীর একজন আবু সুফিয়ানের হয়ে কাজ করতে থাকে। ক্যাঙ্গারু পারভেজ হত্যা মামলায় সুফিয়ানের সাথে কমল, শাখাওয়াত হোসেনরা আসামী হলেও বহাল তবিয়তে। কমল কৌশলে আবার ওসমান পরিবারের দোসর হয়ে নিজের ভাই স্বপন বিএনপির নেতা। মুক্তিযোদ্ধা জনতালীগের সাধারণ সম্পাদক (সাবেক) শুক্কুর প্রধান, এড. শাখাওয়াত হোসেন, সুফিয়ানের ভাই আবু সুফিয়ান আকিল, মাঈনুদ্দিন রাসেল, কবির হোসেন, মুকুল, রাব্বি হোসাইন, আনোয়ার হোসেন আনু, টিটু মিয়াসহ ১০ /১২ জনের মত জিরো হতে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন। যে কারনে সচেতন মহল আইভীর হাতকে বটগাছ ও সোনার হরিনের সাথে তুলনা করেছেন। বিশেষ ক্ষমতাধর আইভী যে এক সোনার হরিন। কারন আইভীর হাত যার মাথার উপর সেই টোকাই ঠিকাদারও কোটিপতি বনে যায়। আইভীর কাছে যেন গায়বী বা আধ্যতিক শক্তি রয়েছে। আইভীর হাত যার মাথার ছায়া হয়, সেই যেন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যান। যে আব্দুল মোতালেব কদম রসুল অঞ্চলের বিরুদ্ধে মামলা করে। সেই মোতালেব মিয়া পরে আইভীর কাছের লোক হয়ে যায়। ঘুরে যায় তার ভাগ্যের চাকা। অলৌকিক ভাবে ভাগ্যের চাকার পরিবর্তন ঘটলেও এগিয়ে যান বিএনপির রাজনীতি পরিবারের সন্তান মাইনদারি আহমেদ রাসেল। যদিও তার ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটে অল্প সময়ে। টানা তৃতীয় বারের মতো জেলার সর্ব্বোচ করদাতা বনে রাসেল মিয়া। তার সম্পত্তির পাহাড় পরিমানের আংশিক আগের পর্বে দেয়া হয়েছে। মোতালেব মিয়া টানা ঠিকাদারি কাজ করে বিশাল অর্থ সম্পদের মালিক বনে গেলেও দুদুক, গোয়েন্দা সংস্থাসহ প্রশাসনের নজরে পরে না। শাখাওয়াত হোসেন, শুক্কুর প্রধান, আবুল কালাম, শ্যামল মিয়া, রাব্বি হোসাইন, আনু মিয়া, হুমায়ন কবির এ্যালিন, হিমেল খান, টিটু,সহ ২০/২৫ জনকে ঠিকাদারি কাজ দিয়ে আইভী বøকে নিয়ে শক্তি বাড়ায়। যেখানে আইভী সব সময় বলে আসতেন আমার কাছে কোন অন্যায়, দূর্ণীতি, সন্ত্রাসী বাহিনী নেই। আমি ন্যায় বলতে গিয়ে মৃত্যু হলেও সমস্যা নাই। অথচ তাকে বহন কারী প্রশাসনের গাড়ীতে হামলা চালিয়েছে এগুলো কারা, কার আস্ফালনে এমন ধরনের ঘটনা ঘটায় এমনই প্রশ্ন সর্বত্র। ঠিকাদার শুক্কুর প্রধান দীর্ঘদিন টানা ঠিকাদারি কাজ করে নিজ পরিবারের উন্নয়ন, নামে -বেনামে সম্পত্তি, নিজ ক্রয়কৃত জায়গায় মাদ্রাসা নির্মাণসহ স্বৈরচারী সরকারের পদের নেতা বলে কথা। তার কাজের পাটনার ছিল শাখাওয়াত হোসেন, আবু সুফিয়ান আকিল। শাখাওয়াত হোসেন, আকিল স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে টিকাদারী কাজ করে বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদের মালিক বনে যান। শাখাওয়াত মিয়ার ৪ টি বাড়িসহ আরো অর্থ সম্পদ রয়েছে। আকিল তাদের সাথে ঠিকাদারি কাজ করার পাশাপাশি বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালে দীর্ঘদিন খাবার দেয়। নানা অপকর্মের হোতা আকিল চলতি বছরে খাবারের দায়িত্ব ছুটে যায়। উল্লেখ্য যে, শেখ হাসিনার পথে আইভীও জনগনকে ইমোশনাল বøাকমেইল করার চেষ্টা করেছেন। তার ফোকাস ইমোশনাল বøাকমেইল আমজনতা গ্রহন না করলেও দৃষ্টিতে ছিল প্রশাসনের। স্বৈরাচারী সরকার শেখ হাসিনা ৪৫ মিনিটের মধ্যে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। দেশের মানুষকে পুনরায় উসকানিমূলক কথা বলে ইমোশনাল বøাকমেইল করতে গিয়েও পারেনি। শেখ হাসিনা ওই সময় বলেছিলেন যে, আমার কি দোষ বলেন? সচেতন মহলের দাবী তাহলে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা বললেন আমার কি দোষ, তাহলে দেশের লুটপাট করেছে কে? এদিকে কাশিমপুর কারাগারে থাকা আইভীর অত্যান্ত কাছের একজন মাইনুদ্দিন রাসেল মিয়া। মুসলমানদের (সুন্নি) জামায়াত যখন ইসরাইলী পণ্য দেশে নিষেধ করে বিক্ষোভ মিছিল করে এমনকি শত শত কোটি টাকার পন্য নষ্ট করে দেয়। যা দেশের টাকা ক্ষতি হয়। ওই দেশের সাথে আমদানি রপ্তানি বন্ধ করে দিলেই চলে বলে অনেকে মন্তব্য করেন। অথচ নাসিক সাবেক মেয়র আইভী সুন্নি মুসলমানদের জন্য সকল কিছু করতে প্রস্তুত। তার নিজের ঠিকাদার রাসেল মিয়া বন্দর ও শহর পোলার আইসক্রিমের ডিলারশীপ নেয়। যে ২ টি ডিলারশীপের জন্য প্রায় ১০/১২ কোটি ইনভেস্ট। ইসরাইলী পণ্য পোলার আইসক্রিমের ডিলারশীপ রাসেল মিয়া। যার প্রতিষ্ঠানের দিকে কোন মাওলানা বা সুন্নী তরিকার মুসলমানরা যেতেও সাহস পায়নি। কারন রাসেল মিয়া বিশাল প্রভাবশালী ও আইভীর লোক। পরিবেশ অধিদপ্তর, নাসিক কর্তৃপক্ষ রহস্যময় নীরবতা ভাবিয়ে তুলেছে এলাকাবাসীকে। সেই পথেই জনগনকে ইমোশনাল বøাকমেইল করতে গিয়ে বিপদে ফেলেছে অতিউৎসাহীদের। সাবেক মেয়র আইভী গ্রেফতার হওয়ার পর সকালে সাংবাদিকদের বলেন, আমার কি দোষ আপনারা বলেন। আমি জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বলেছি, প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে বলছি জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু এটা যদি আমর দোষ হয় তাহলে আমি মৃত্যুর পূর্ব মূর্হুত পর্যন্ত বলে যাব জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগান দিয়ে গাড়ীতে উঠে। শেখ হাসিনা ও আইভীর উসকানিমূলক বক্তব্য জনগণকে ইমোশনাল বøাকমেইল করতে গিয়ে নিজে কাশিমপুর কারাগারে। আর তার লালিত ও পালিত পোষ মানা পাখির মত ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। যে মামলায় ৫২ জনের নাম উল্লেখ্য করলেও লাগব বোয়ালরা অধরা। আইভী গ্রেফতার, ঠিকাদার রাসেল, কবির মামলায় আসামী, শুক্কুর প্রধান, শাখাওয়াত হোসেন, আকিল, হুমায়ন কবির এলিন, আনোয়ার হোসেন আনু, তার ভাই টিটু, হিমেল খান অধরাও! সাবেক মেয়র আইভীকে বিশেষ অপারেশন অভিযানে গ্রেফতার করলেও অধরাও ঠিকাদাররা। জেলার টানা তৃতীয়বারের মতো সেরা করদাতা যার অবধানে সেই রাসেলসহ সুবিধাভোগীরা অধরা। সাবেক মেয়র আইভী র বাড়িতে পুলিশের বেষ্টনীতে আবব্ধ ছিল। প্রশাসনের বেষ্টনীতে আইভী যখন চুনকা কুঠিররে, রাত প্রায় পৌনে ৩ টার দিকে রাসেল তার স্ত্রীকে নিয়ে রিকশা যোগে নিজ বাড়িতে এসেছে বলে অনেকে জানান। সূত্র মতে, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ানের হাত ধরে মেয়র আইভীর কাছে লোক বনে যাওয়াদের মধ্যে রাসেল একজন। কদম রসুল এলাকার শুধু রাসেল নয়, এমন আরো ডজনখানিকের বেশি সুবিধাভোগী ঠিকাদার রয়েছে যারা জিরো হতে হিরো হয়েছে। সেই মেয়রের বিপদকালে দলমত নির্বিশেষে হাজার হাজার নারী পুরুষ ৪টি রাস্তা বল্ক করে উল্টো প্রশাসনকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। আর সুবিধাভোগী রাসেল, কবির, শুক্কুর প্রধানরা অধরা। সাবেক মেয়র আইভীর ঠিকাদারদের প্রশাসনের আওতায় নিয়ে জিঞ্জাসাবাদ করলে বেরিয়ে আসবে বিষধ চাঞ্চল্যকর তথ্য। সচেতন মহলের দাবী, অপারেশন ডেভিড হান্ট অভিযানে ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা