
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের ঢাকায় ‘গোপন বৈঠক’ এবং এর সঙ্গে সেনা কর্মকর্তার জড়িত থাকার অভিযোগের খবর দেশজুড়ে নানা আলোচনার জন্ম দিয়েছে। ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগসহ অন্য সহযোগী সংগঠনগুলোর ২২ নেতাকর্মীকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ। এছাড়া ওই বৈঠক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ওঠা মেজর পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে হেফাজতে নিয়েছে সেনাবাহিনী। ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করতে পারে আওয়ামী লীগ, আশঙ্কা পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি)। কিন্তু আওয়ামী দোসর ও অপরাধীদের গ্রেফতারে সারাদেশে অপারেশন ডেভিল হান্ট কিংবা চিরুনী অভিযানের কার্যক্রম চললেও নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা এলাকায় যেন এ দুটি শব্দের কোন ব্যবহার হচ্ছেনা। বরং অপরাধী কিংবা আওয়ামী ডেভিলরা প্রকাশ্যে বেড়ালেও থানা পুলিশ যেন যেদিকে কোন খেয়াল রাখছেনা। যদিও গত ২/১ মাসে যে কজন আওয়ামী দোসর গ্রেফতার হয়েছে তা শুধুমাত্র বিএনপি নেতারাই আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে তা গনমাধ্যমে এসেছে। আওয়ামী দোসররা আবারও ফিরবে এমন আশা নিয়েই অপতৎপরতা শুরু করেছে পতিত সরকারের প্রেতাত্মারা। বিগত সময়ে অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে পুনরায় পতিত সরকারকে ফিরিয়ে আনতে সুসংগঠিত হওয়ার জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নে একটি আলোচিত ও সমালোচিত পরিবার হলো আওয়ামীলীগ নেতা গিয়াসউদ্দিন ওরফে ডাকাত গেসুর পরিবার এমনটাই অভিযোগ রয়েছে স্থানীয়দের। ভুমিদস্যুতার মাধ্যমে কি পরিমানে অর্থের মালিক হয়েছেন পরিবারের প্রতিটি সদস্য তা অনেকেই অজানা। অথচ এক সময় ভূমিদস্যু গিয়াস ভাত খেতে ভাত পেতো না। ভাতের অভাবে সে ডাকাতি করে সংসার চালাতে হতো। ছিলেন ডাকাত সর্দার। বিগত দিনে একাধিকবার স্থানীয় পত্রপত্রিকায় এই গিয়াস উদ্দিনকে “ডাকাত গিয়াস বা ডাকাত গেসু” নামে আখ্যায়িত করে বহু সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। ভয়ংকর ভুমিদস্যুতার মাধ্যমে হাজার কোটি টাকা মালিক বনে যাওয়া ডাকাত গেসু পরিবারের এক সন্তান ব্যতিত সবাই পুর্বের ন্যায় এলাকাতে প্রকাশ্যে চলাচল করছেন বিএনপির নামধারী অর্থলোভী কিছু নেতাকে টাকা বিনিময়ে ম্যানেজ করে। সারাদেশে যখন আগষ্ট জুড়ে আওয়ামী দোসরদের অপতৎপরতা নিয়ে গোয়েন্দা পুলিশসহ প্রশাসনের সবাই সজাগ রয়েছে তখন একেবারে ঘুমন্ত অবস্থায় রয়েছে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ। আর এ সুযোগে অনেকটা গোপনে আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ডাকাত গেসুর ছেলে শামীম মেম্বার, সুমন ও শাকিল। এ জন্য তারা নির্দিষ্টস্থানে গোপনে মিটিংও করছেন বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয় সাধারন মানুষ। আর এজন্য টাকা ব্যায় করছেন ডাকাত গেসুর তিন ছেলে। এক ছেলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হয়ে নিজেকে জনপ্রতিনিধি ভাব দেখালেও ভেতরে ভেতরে যোগসাজেস রয়েছে সাবেক এমপি শামীম ওসমানের সাথে। অপর দুই ছেলে ভুমিদস্যু সুমন ও শাকিল জেলা মৎসজীবি দলের সভাপতি এসএম হোসেনের শেল্টারে প্রকাশ্যে চলাচল করছে আর পুর্বের ন্যায় বর্তমানেও ভুমিদস্যুতায় লিপ্ত রয়েছে। গেসুপুত্র ভুমিদস্যু সুমন সারাদিন নিজ এলাকাতে বসবাস করলেও সন্ধ্যা নামলেই চলে যান নগরীর মিশনপাড়া এলাকায়। সেখানে আসছে নির্বাচনে বিএনপির ব্যানারে এমপি হতে উঠেপড়ে লাগা দুই শিল্পপতির এক আত্মীয়ের বিল্ডিংয়ে স্ত্রী নিয়ে বসবাস করছেন এ সুমন। সেই শিল্পপতিদ্বয়ের নিকটাত্মীয় নাকি ভুমিদস্যু সুমনের অন্যতম ব্যাবসায়িক পার্টনার। সেই পার্টনারের বিল্ডিংয়ে জেলা বিএনপির এক শীর্ষ নেতাও নাকি বসবাস করছেন সুমনের পাশের ফ্লাটে। ডাকাত গেসু পরিবারের প্রতিটি সদস্যদের বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার হত্যা মামলা। তারপরও চলছে তাদের প্রকাশ্যে জীবন-যাপন যা নিয়ে পুলিশের রহস্যজনক ভুমিকা পালন করাটাও ভাবিয়ে তুলেছে সাধারন মানুষকে। নারায়ণগঞ্জের গডফাদার খ্যাত শামীম ওসমানের ওসমানের বড়ভাই পরিচয়দানকারী কাশিপুর ইউপি চেয়ার সাইফউল্লাহ বাদলের কারনে যেন ভাগ্য বিধাতা অনেকটাই সদয় ছিলো এ ডাকাত গেসুর পরিবারের উপর। ৫ আগষ্টের পর ছাত্র-জনতার উপর হামলার দায়ের একাধিক বৈষম্যবিরোধী মামলারও আসামী এ ডাকাত গেসুসহ তার সবক’টি সন্তান। ভুমিদস্যুতার মাধ্যমে মোটা অংকের টাকার মালিক বনে গেসুর পরিবারের সদস্যরা যেন টাকার উপর নির্ভরশীল হয়ে বর্তমানে স্থানীয় বিএনপি নেতা এমনটি প্রশাসনকেও ম্যানেজ করে বহাল তবিয়তে এলাকাতেই অবস্থান করছেন তারা। ডাকাত গেসু পরিবারের কালো টাকার কাছে যেন পরাস্ত সবাই এমনটাই দাবী উক্ত পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মানুষ জানান, আওয়ামী লীগ আমল থেকেই ভয়ঙ্কর ভূমিদস্যুদের কবলে পড়েছে কাশীপুরের সাধারণ মানুষ। যারা কাশীপুর ইউনিয়নের নরসিংপুর এবং উত্তর নরসিংপুর এলাকায় বহু খালি জায়গা তথা খাস জমি থেকে শুরু করে ওয়ারিশ জমি, বেজাল জমি, নাল জমি সবই ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম. সাইফউল্লাহ বাদলের ছত্রছায়ায় নিজ দখলে নিয়েছিলেন কুখ্যাত ভমিদস্যু বাপ-বেটা কাশীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গিয়াস উদ্দিন ওরফে ডাকাত গেসু এবং তার বড় ছেলে কাশীপুর ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শামীম আহম্মেদ ও তার আরেক ভাই ভূমিদস্যু সুমন আহম্মেদ, শাকিল। এই বাপ বেটা এখন শত শত কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। এই ‘ডাকাত গেসু’ এবং তার দুই ছেলে ভয়ংকর ব্যাক্তি ছিলেন। তারা সরাসরি সাইফউল্লাহ বাদলের শেল্টারে ছিলেন এ ছাড়া শামীমের ভিতরে ভিতরে অয়ন ওসমানের সাথে ব্যাপক সখ্যতা ছিলো। গিয়াস ও শামীম এবং সুমনের ভূমি ব্যবসার পার্টনারও ছিলেন সাইফউল্লাহ বাদল। সেই সুবাধে গিয়াস উদ্দিন সাইফউল্লাহ বাদলকে আয়ত্বে নেয়ার জন্য তার ছেলে সুমনের বিয়েতে উকিল দেন সাইফউল্লাহ বাদলকে। সাইফউল্লাহ বাদল হলেন সুমনের উকিল বাবা। মূলত এভাবেই নিজেরদের মাঝে গভীর সখ্যতা গড়ে তুলে বেপরোয়া ভূমি সন্ত্রাস চালিয়ে এই ডাকাত পরিবার চক্র। শামীম-সুমন-শ্যামল-শাকিল এতত্রিত হয়ে বাদলের ছত্রছায়ায় চর নরসিংপুর এবং উত্তর নরসিংপুর তথা বক্তাবলীর রাজাপুর থেকে শুরু করে সেখানে কয়েকটি এলাকায় বাদলের শেল্টারে আজমেরী ওসমানের নাম বিক্রি করে ব্যাপক ভূমি খেকো তান্ডব চালিয়েছেন এই সুমন। এ ছাড়া সুমনের দখলকৃত দিঘলীপট্টি সামসুল আলমের মোড়ে রয়েছে প্রায় সাড়ে সাতশত শতাংশ জায়গা। আর নগদে রয়েছে প্রায় হাজার কোটি টাকা। আর এ টাকা দিয়েই যেন ডাকাত গেসুর পরিবারের সদস্যরা সর্বদা ঝামেলামুক্ত ভাবে বসবাস করছেন এলাকাতেই। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ৫ আগষ্ট স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের পতনের ছাত্র-জনতার রক্ত ও আদর্শের সাথে বেঈমানি করে বিএনপির কিছু কথিত নেতাকর্মীদের শেল্টারে দিব্ব্যি নিশ্চিতে রয়েছে এই ডাকাত গেসু পরিবার। এদিকে বিগত দিনে আওয়ামী লীগের দেওয়া বিএনপি বিরোধী প্রতিটা কর্মসূচি ও হরতালে কাশীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যে হরতাল বিরোধী মিছিল হয়েছে তাতে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আইয়ূব আলীর পাশে হরতাল বিরোধী প্রতিটা মিছিলে দল বল নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শামীম মেম্বার দাড়ি টুপি পাঞ্জাবী-পায়জামা পড়ে দাপটের সাথে অংশ গ্রহণ করতেন তার বাবা আওয়ামী লীগ নেতা গেসুসহ মিছিল মিটিং এ থাকতেন ও গেসুর আরেক ছেলে সুমন নিজ অর্থায়নে বিএনপি বিরোধী ব্যানার থেকে শুরু করে মিছিলে অংশ নেওয়া লোকদের খরচ দিতেন। এ ছাড়া গিয়াস উদ্দিন ও শামীম মেম্বার জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শামীম ওসমানের সাথে রাইফেল ক্লাবে বসে ছিলেন মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন জানিয়েছে একাধিকসূত্র। কিন্তু পটপরিবর্তনের সাথে সাথে বর্তমানে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগের এই শামীম মেম্বার এখন ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের চেয়ারে বসে গেছেন। সর্বশেষ চলতি মাসের ১০ তারিফে ফতুল্লা মডেল থানায় দায়েরকৃত বৈষম্যবিরোধী মামলায় ডাকাত গেসুসহ তার প্রতিটি ছেলেই আসামী। সূত্র জানিয়েছে, ২০০৮ সালে ফের আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এবার সেই চোরা গেসু ওরফে ডাকাত গেসু ও তার পরিবারকে আর ঠেকানো যায়নি। আওয়ামী লীগ সরকারের এই ১৬ বছবের শাসনামলের সব সময় এমপি শামীম ওসমান, এমপি সেলিম ওসমান, প্রয়াত এমপি নাসিম ওসমানের পুত্র আজমেরী ওসমান ও শামীম পুত্র অয়ন ওসমানের নাম ব্যবহার করতেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনের পুর্বে ডাকাত গেসুপুত্র সুমন সেই আজমীর ওসমানের নাম ব্যবহার করে সদর উপজেলার বক্তাবলীর চর রাজাপুরের ব্যবসায়ী আলমাস দেওয়ানের মিল দখল করে নিয়েছিলো। এছাড়াও সম্প্রতি তারা স্পিনিং মিলের পিছনে থাকা এক ব্যক্তির ৩০ শতাংশ জমির দখলের জন্য সেখানে বাউন্ডারী করতে গেলেও পরে থানা পুলিশের সহযোগিতার কারনে তা করতে পারেনি ভুমিদস্যু সুমনগং। সুমন ও শাকিল বর্তমানে জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের আস্থাভাজন জেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি এসএম হোসেনের শেল্টারে বহাল তবিয়তে এলাকায় অবস্থান করে পুর্বের ন্যায় ভুমিদস্যুতা চালিয়ে যাচ্ছে। আর অপর ভাই শ্যামলকে প্রায় তিনমাসে পুর্বে দেশের বাহিরে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। স্থানীয়দের দাবী, আর কত মামলা হলে গ্রেফতার হবে নরসিংপুরের অন্যতম ভুমিদস্যু পরিবারের ডাকাত গেসু এবং তার চার ছেলে শামীম-সুমন-শ্যামল ও শাকিল। নাকি অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে পুলিশ প্রশাসন ও নামধারী বিএনপির নেতাদেরকে ম্যানেজ করে তাদের সকল অপরাধগুলো ধুলোয় মিশে যাবে। তারা অনতিবিলম্বে একাধিক মামলা আসামী ডাকাত গেসুসহ পরিবারের সকল আসামীকে গ্রেফতারের জন্য র্যাব ও সেনাবাহিনীর সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এ বিষয়ে জানতে ভুমিদস্যু সুমনের ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি তা রিসিভ করেননি।
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের সাথে সাথে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তার দোসররা কেউবা পালিয়েছে আবার কেউ আত্মগোপনে রয়েছে। বিগত পতিত সরকারের আমলে পেশাদার সাংবাদিকরা সব কিছু দেখলেও কোন কিছুই লিখতে পারতনা। আকাঁরে ইঙ্গিতে কোন কিছু লিখলেই সেইসব সাংবাদিকের উপর খর্গ নেমে […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯