
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট নারায়ণগঞ্জে যুবলীগের কমিটির জন্য অপেক্ষার যেশ নেই। কিছুদিন আগে যুবলীগের কমিটি হওয়ার কথা থাকলেও তা আবারো চুপ হয়ে গেছেন নেতারা এবং কবে নাগাদ হবে এই সম্মেলন নেই এর কোন নিশ্চয়তা। তবে জেলা যুবলীগের সম্মেলন নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহ উদ্দীপনার কোন কমতি ছিলো না। তবে কি সমস্যার কারণে এখনো হচ্ছেনা এই কমিটি তা এখনো কেউ জানে না। দলীয় সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, আর এই যুবলীগে প্রধান্য পায় যুবকেরা।তবে নারায়ণগঞ্জে যুবলীগে দেখা গেছে এখন আর যুবক নেই অনেক নেতাকর্মী বয়স্ক হয়ে গেছে।আর অনেক নেতাকর্মী যুবলীগের পদবি থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ন পদে রয়েছেন। আর এতে করে অনেক যুবলীগের অনেক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগের পদে আসার পর আওয়ামী লীগের যুবলীগ নিয়ে তেমনটা মাথা ঘামাতে দেখা যায়নি।আর দীর্ঘদিন কমিটি না হওযার কারণে ছাত্রলীগ থেকে সাবেক হওয়া অনেক নেতাকর্মী যুবলীগে আসতে চাইলেও কমিটি না হওয়ার কারণে সেটা আর সম্ভব হয়নি। আর এতে করে বিভিন্ন সময় তৃনমূলের নেতাকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করলেও এর কোন সুরহা মেলেনি। তবে দীর্ঘদিনের এই যুবলীগের কমিটি না হওয়া খরা খুব শীঘ্রই ভাঙ্গতে যাচ্ছে। জানা যায়, গত ২৬ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবলীগের আয়োজনে এক বর্ধিত সভায় কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতৃবৃন্দ গত বছরের নভেম্বর মাসে জেলা যুবলীগের সম্মেলন হবে এমন কথা বললেও জেলা কমিটির ব্যর্থতার কারনে তা আর হয়ে উঠেনি। সেই সময় কেন্দ্রীয় যুবলীগর পদে থাকা জেলা ও থানার নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেন যত দ্রুত সম্ভব ইউনিয়ন ওয়ার্ড কমিটি গুলো আগামী এক মাসের মধ্যে শেষ করার আহবান জানান আর এই কমিটি গুলো শেষ হলে থানা ও জেলার কমিটি নিয়ে বিশাল এক সম্মেলনের ডাক দেওয়া হবে। আর সেই ঘোষনার পরপরই যুবলীগে নেতৃত্বে আসতে চাওয়া নেতাকর্মীরা তারা তাদের যার যার অবস্থান থেকে দৌরঝাঁপ শুরু করে দিয়েছিলেন। তবে মাসের পর মাস পেড়িয়ে ৬ মাস বেশি সময় গড়ালেও তারা কমিটি করা নিয়ে কোন কোন রকম পদক্ষেপ নেয়নি।কেন্দ্রীয় নেতাদের কথা তারা রাখেনি। এখনো তারা পুরাতন কমিটি টিকিয়ে রেখে বুড়ো হয়েও যুবকদের যুবলীগের পদ দখল করে রয়েছে। তবে কমিটি গুলো কবে হবে এ নিয়ে নেতাদের কয়েকবার কথা বলা হলেও তারা তখন জানিয়েছিল আমাদের সব কিছু রেডি রয়েছে।কমিটি দিতে আমাদের এক মাসও লাগবে না। তবে তাদের এই কথা শুধু ভেলকি বাজি ছাড়া আর কিছুই না এমনটাই মনে করছেন অনেকে।প্রথমে ওয়ার্ড,ইউনিয়ন ,থানা কমিটি শেষ হলে তার পরেই হবে জেলা যুবলীগের সম্মেলন। আর নিচের স্থরের কমিটি গুলো না হওয়ার কারনে জেলা যুবলীগের সম্মেলন করা সম্ভব হচ্ছে না এবং কাটানো যাচ্ছে না এই দীর্ঘ দিনের কমিটি না হওয়ায় জেলা যুবলীগের খরা কমছে না। আর এরজন্য জেলা নেতৃত্বে থাকা কমিটিকেই দোষারোপ করছেন অনেক নেতাকর্মী। জানা যায়, দীর্ঘদিন কমিটি না হওয়ার কারনে অনেক নেতাকর্মী যোগ্যতা থাকা সত্তেও কমিটিতে আসতে পারে নাই। দেখা গেছে জেলা যুবলীগের এক একটি পদের জন্য লড়াই করবেন বেশ কয়েকজন ত্যাগী নেতা। কিন্ত নিয়ম অনুযায়ী একজন সভাপতি ও একজনই সাধারন সম্পাদক হিসেবে থাকতে পারবেন। আর এই সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীরা মনে করছেন দীর্ঘদিনের এই শূন্যতা পূরন হবে একটি সুন্দর শক্তিশালী কমিটির মাধ্যমে। আর যে কমিটি যুবলীগকে আরও শক্তিশালী করবে এবং যুবলীগে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জ সদর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ ও বন্দরের আশিংক কমিটি শেষ করার কথা বলা হয়েছে। আর এই কমিটি গুলো করা হলেই হবে জেলা যুবলীগের সম্মেলন। তবে কমিটি হবার কথা শুনে নেতাকর্মীরা যতটুকু উজ্জীবিত হয়েছিল তা অনেকটা ভেস্তে যেতে চলেছে আর এর কারণ হচ্ছে কমিটি দেওয়ার কথা বলে তা এখন আশার বানী হিসেবে পরিণত হয়েছে। কবে নাগাদ কমিটি হবে তার কোন নির্দিষ্ট তারিখ কারোরই জানা নেই। একসূত্রে জানা যায়, জেলা যুবলীগের কমিটিতে আসতে অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে নেতাকর্মীদের দৌড় ঝাঁপ। এর মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন বেশ কয়েকজন তাদের মধ্যে সভাপতি পদে নাম শোনা যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক নিপু। নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির বারবার নির্বাচিত সভাপতি এডভোকেট মহোসীন মিয়া ও সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাফায়েত আলম সানী, অন্যদিকে জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক নেতৃত্বে আসতেও রয়েছে ফতুল্লার বেশ কয়েকজন পরিক্ষিত নেতা যাদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু মো. শরিফুল হক। যুবলীগ নেতা জানে আলম বিপ্লব, ফতুল্লা থানা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ফাইজুল ইসলাম সহ বেশ কয়েকজনের নাম। তবে ১ মাসের মধ্যে সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও ৬ মাস পেরলেও সম্মেলন না হওয়াতেও চুপ রয়েছেন যুবলীগের পদ প্রত্যাশীরা। এক মাসের জায়গায় ছয় মাসেও হয়নি। নারায়ণগঞ্জে দীর্ঘদিন যুবলীগের কমিটি না হওয়ার অপেক্ষার অবসান ঘটার কথা থাকলেও হঠাৎ করেই আবারো চুপ হয়ে গেছেন নেতারা এবং কবে নাগাদ হবে এই সম্মেলন নেই এর কোন নিশ্চয়তা। তবে জেলা যুবলীগের সম্মেলন নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহ উদ্দীপনার কোন কমতি ছিলো না। তবে কি সমস্যার কারণে এখনো হচ্ছেনা এই কমিটিটা তা এখনো জানা যায়নি। দলীয় সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ,আর এই যুবলীগে প্রধান্য পায় যুবকেরা।তবে নারায়ণগঞ্জে যুবলীগে দেখা গেছে এখন আর যুবক নেই অনেক নেতাকর্মী বয়স্ক হয়ে গেছে। আর অনেক নেতাকর্মী যুবলীগের পদবি থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ন পদে রয়েছেন। আর এতে করে অনেক যুবলীগের অনেক নেতাকর্মী আওয়ামী লীগের পদে আসার পর আওয়ামী লীগের যুবলীগ নিয়ে তেমনটা মাথা ঘামাতে দেখা যায়নি।আর দীর্ঘদিন কমিটি না হওযার কারণে ছাত্রলীগ থেকে সাবেক হওয়া অনেক নেতাকর্মী যুবলীগে আসতে চাইলেও কমিটি না হওয়ার কারণে সেটা আর সম্ভব হয়নি। আর এতে করে বিভিন্ন সময় তৃনমূলের নেতাকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করলেও এর কোন সুরহা মেলেনি। তবে দীর্ঘদিনের এই যুবলীগের কমিটি না হওয়া খরা খুব শীঘ্রই ভাঙ্গতে যাচ্ছে। জানা যায়, গত ২৬ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবলীগের আয়োজনে এক বর্ধিত সভায় কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতৃবৃন্দ গত বছরের নভেম্বর মাসে জেলা যুবলীগের সম্মেলন হবে এমন কথা বললেও জেলা কমিটির ব্যর্থতার কারনে তা আর হয়ে উঠেনি। সেই সময় কেন্দ্রীয় যুবলীগর পদে থাকা জেলা ও থানার নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেন যত দ্রুত সম্ভব ইউনিয়ন ওয়ার্ড কমিটি গুলো আগামী এক মাসের মধ্যে শেষ করার আহবান জানান আর এই কমিটি গুলো শেষ হলে থানা ও জেলার কমিটি নিয়ে বিশাল এক সম্মেলনের ডাক দেওয়া হবে। আর সেই ঘোষনার পরপরই যুবলীগে নেতৃত্বে আসতে চাওয়া নেতাকর্মীরা তারা তাদের যার যার অবস্থান থেকে দৌরঝাঁপ শুরু করে দিয়েছিলেন। তবে মাসের পর মাস পেড়িয়ে ৬ মাস বেশি সময় গড়ালেও তারা কমিটি করা নিয়ে কোন কোন রকম পদক্ষেপ নেয়নি।কেন্দ্রীয় নেতাদের কথা তারা রাখেনি। এখনো তারা পুরাতন কমিটি টিকিয়ে রেখে বুড়ো হয়েও যুবকদের যুবলীগের পদ দখল করে রয়েছে। তবে কমিটি গুলো কবে হবে এ নিয়ে নেতাদের কয়েকবার কথা বলা হলেও তারা তখন জানিয়েছিল আমাদের সব কিছু রেডি রয়েছে। কমিটি দিতে আমাদের এক মাসও লাগবে না। তবে তাদের এই কথা শুধু ভেলকি বাজি ছাড়া আর কিছুই না এমনটাই মনে করছেন অনেকে। প্রথমে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, থানা কমিটি শেষ হলে তার পরেই হবে জেলা যুবলীগের সম্মেলন।আর নিচের স্থরের কমিটি গুলো না হওয়ার কারনে জেলা যুবলীগের সম্মেলন করা সম্ভব হচ্ছে না এবং কাটানো যাচ্ছে না এই দীর্ঘ দিনের কমিটি না হওয়া জেলা যুবলীগের খরা। আর এরজন্য জেলা নেতৃত্বে থাকা কমিটিকেই দোষারোপ করছেন অনেক নেতাকর্মী। জানা যায়, দীর্ঘদিন কমিটি না হওয়ার কারনে এই লম্বা সময়ে অনেক নেতাকর্মী যোগ্যতা থাকা সত্তেও কমিটিতে আসতে পারে নাই। দেখা গেছে জেলা যুবলীগের এক একটি পদের জন্য লড়াই করবেন বেশ কয়েকজন পরিশ্রমী নেতা। কিন্ত নিয়ম অনুযায়ী একজন সভাপতি ও একজনই সাধারন সম্পাদক হিসেবে থাকতে পারবেন। আর এই সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীরা মনে করছেন দীর্ঘদিনের এই গ্যাপের জায়গা পূরন হবে একটি সুন্দর শক্তিশালী কমিটির মাধ্যমে।আর যে কমিটি যুবলীগকে আরও শক্তিশালী করবে এবং যুবলীগে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জ সদর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ ও বন্দরের আশিংক কমিটি শেষ করার কথা বলা হয়েছে। আর এই কমিটি গুলো করা হলেই হবে জেলা যুবলীগের সম্মেলন। তবে কমিটি হবার কথা শুনে নেতাকর্মীরা যতটুকু উজ্জীবিত হয়েছিল তা অনেকটা ভেস্তে যেতে চলেছে আর এর কারণ হচ্ছে কমিটি দেওয়ার কথা বলে তা এখন আশার বানী হিসেবে পরিণত হয়েছে। কবে নাগাদ কমিটি হবে তার কোন নির্দিষ্ট তারিখ কারোরই জানা নেই। একসূত্রে জানা যায়, জেলা যুবলীগের কমিটিতে আসতে অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে নেতাকর্মীদের দৌর ঝাঁপ। এর মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন বেশ কয়েকজন তাদের মধ্যে সভাপতি পদে নাম শোনা যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক নিপু। নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির বারবার নির্বাচিত সভাপতি এডভোকেট মহোসীন মিয়া ও সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাফায়েত আলম সানী, অন্যদিকে জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক নেতৃত্বে আসতেও রয়েছে ফতুল্লার বেশ কয়েকজন পরিক্ষিত নেতা যাদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু মো. শরিফুল হক। যুবলীগ নেতা জানে আলম বিপ্লব, ফতুল্লা থানা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ফাইজুল ইসলাম সহ বেশ কয়েকজনের নাম। তবে ১ মাসের মধ্যে সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও ৬ মাস পেরলেও সম্মেলন না হওয়াতেও চুপ রয়েছেন যুবলীগের পদ প্রত্যাশীরা।
হাবিবুর রহমান বাদল ষোল বছরের স্বৈরশাসনে দেশকে পঙ্গু করে শত দমন পীড়ন আর নির্বিচারে গুলি বর্ষন করে দেড় হাজারের বেশী ছাত্র-জনতাকে হত্যার পরও শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার গতি রক্ষা করতে পারেনি। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার রোষানল থেকে বাঁচার জন্য ছোট বোন রেহানাসহ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ এতটাই […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯