আজ শুক্রবার | ১৫ আগস্ট ২০২৫ | ৩১ শ্রাবণ ১৪৩২ | ২০ সফর ১৪৪৭ | রাত ২:৩১

উত্তরাঞ্চলের সন্ত্রাসীরা দক্ষিণাঞ্চলে

ডান্ডিবার্তা | ১২ জুন, ২০২৩ | ১০:১৫ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট সন্ত্রাসীসহ সমাজ বিরোধী কর্মকান্ডে আতংকে বন্দরবাসী। কোনভাবেই যেন নিয়ন্ত্রন করতে পারছে না প্রশাসন। গত ৩ মাসে এমন কোন অপ্রতিকর ঘটনা নেই যা বন্দরের মাঠিতে ঘটেনি। হঠাৎ করে নারায়ণগঞ্জ বন্দরের দৃশ্যপট যেন পাল্টে গেল। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিস্ক্রিয়তা, অপরাধ জগতের লোকদের সাথে গোপন সখ্যতাই এর মূল কারন বলে প্রশ্ন তুলেছেন সচেতন মহল। ব্লাক জনি, রমজান ওরফে চুক্কা রমজান, ডালিম, দয়া, বাহিনীর আতংকে বন্দরবাসী। ৩টি খুন প্রায় ২ ডজন গুরুতর আহত এমনকি অনেকে এখনো হাসপাতালের শয্যায় কাতরাচ্ছে। বন্দরে এক সময়ের সন্ত্রাসীদের জনপদ ছিল উত্তরাঞ্চল হিসেবে পরিচিত মদনপুর এলাকা। প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের পর দীর্ঘ ১৯ বছরে ১৯টি দূর্ধষ হত্যাকান্ডসহ শত শত লোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছে। উত্তরাঞ্চল শান্ত হলেও এখন বন্দরের দক্ষিনাঞ্চল মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। বন্দরের দক্ষিনাঞ্চল নাসিক ২২, ২১, ২০, ১৯নং ওর্য়াডসহ কলাগাছিয়া ও বন্দর ইউনিয়নের একাংশ নিয়ন্ত্রণ করছে এই চক্রটি। আধিপত্য বিস্তার, হত্যাকা-, মাদক, নদী পথে ডাকাতি, তেলে চুরি, ড্রেজার ও নদীতে রাখা ব্লাকহেড প্রতি টাকা, ও ডিস লাইন ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ এবং চাঁদাবাজি নিয়ে ক্রমশ রক্তক্ষয়ী সংঘাতের লাগাম টানা যাচ্ছে না কিছুতেই। উল্টো বন্দর ঘিরে গড়ে উঠছে বিভিন্ন সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ, যারা বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় অশান্ত করে তুলেছে। একের পর এক হত্যার ঘটনা ঘটছে। এই চক্রটি এতটাই চতুর ও ত্রাসী বাহিনী চুন থেকে পান কষলেই আগ্নে অস্ত্র ব্যবহার আর দাড়ালো অস্ত্র (বগি) দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপায়। বন্দরে গত দুই মাসে ২টি ও ১৭ সালে যে হত্যা কান্ডের ঘটনা ঘটেছে তা একই সূত্রের ও ওই বাহিনীর হাতে ঘটেছে। প্রতিটি হত্যাকান্ডই দাড়ালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংসভাবে করেছে। যা একটু বিশ্লেষণ করলেই প্রমাণ হবে বলে মন্তব্য করেন সুশীল সমাজ। অনুসন্ধানে জানা গেছে, বন্দরে মেরাজুল, রোমান হত্যাকা-, মাদক, বালু, ড্রেজার, নদী নিয়ন্ত্রণ, জ্বালানি তেল ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ও চাঁদাবাজির এই সহিংসতার কারনে ঘটেছে। এর নেপথ্যের কারণগুলো কী? কারা রয়েছে এর পেছনে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে। এই সন্ত্রাসী বাহিনীটি ২০১৭ সাল থেকে লোমহর্ষক এক হত্যাকান্ড দিয়ে এলাকায় নিজেদের জাহির পূর্বক আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছে। আনিছ জামায়াত ইসলামীর রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল। পুলিশের হাত থেকে রক্ষা পেতে কৌশলগত ভাবে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হয়ে কাজ শুরু করে। বন্দরের সাবদী আইসতলা এলাকার নিহত আনিছ। সোর্স আনিছ ওই সুযোগে সখ্যতা করে অপরাধ জগতের লোকদের সাথে। সাবদীতে ড্রেজার ব্যবসাসহ সকল সেক্টর থেকে মাসোয়ারা নেওয়া। পরবর্তীতে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠলে সোর্স আনিছের বিরুদ্ধে কৌশল আটেন মুন্সিগঞ্জের লুৎফর রহমান, মাসুম আহম্মেদ, সুজন ও কলাবাগের উজ্জ্বল হোসেন, উজ্জ্বল ওরফে নাডা উজ্জ্বল। আনিছের কারনে মাসুম, লুৎফর, স্ট্যান্ড রাজু বাহিনীর অনেক সমস্যা হত। প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের যন্ত্রণা ও আনিছের নানামুখী যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পেতে আনিছকে ৩ লাখ টাকার কন্ট্রাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সাবদীসহ কলাগাছিয়া ইউনিয়নের অনেক এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিতে মরিয়া হয়ে উঠে তারা। সুকৌশলে তারা একাধিক কিশোর গ্যাং গ্রুপ তৈরি করে। তারা বেছে নেন নূরবাগ এলাকার রাজু ওরফে স্ট্যান্ড রাজু, সাদ্দাম ও নাডা উজ্জ্বলকে। তারা আবার কিশার গ্যাং সিফাত ওরফে কাটা সিফাত, রিয়াদ, ইমনদের দিয়ে বিশাল একটি বাহিনী গঠন করে। ক্ষমতাসীন দলের নেতা খান মাসুদের ব্যানারে মুন্সিগঞ্জের লুৎফর রহমান, মাসুম, সুজনরা বন্দর ১নং খেয়াঘাট থেকে আমিন, রুপালী, র্যালীসহ বেশ কিছু এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে। তাদের প্রয়োজনে একটা সাইড দেয় স্ট্যান্ড রাজুকে। স্ট্যান্ড রাজু জীবন শুরু বেবী চালিয়ে। মুন্সিগঞ্জের লুৎফর রহমানের রাজনৈতিক কোন পরিচয় না থাকলেও আমিন আবাসিক এলাকায় অনেকটা রামরাজত্ব কায়েম করেন। আমিন পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত না হয়েও জোড় পূর্বক ভাবে পঞ্চায়েত ও মসজিদ কমিটির নেতৃত্ব দেন লুৎফরগং। তাদের উর্গ আচারনে অনেকটা হতাশাগ্রস্ত ও দিশেহারা হয়ে পরেছিল সমাজের লোকজন। সমাজের শান্তি ও মসজিদের সার্বিক বিষয় চিন্তা করে সেই লুৎফর রহমান গংদের বাদ দিয়ে নতুন করে কমিটি গঠন করে। যা নিয়ে লুৎফর রহমানগং আলাদাভাবে একটি গ্রুপ তৈরি করে। লুৎফর রহমান মূলত একজন ব্যবসায়ি হলেও ইদানীং কাল বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান এম এ রশিদ ভাইয়ের সাথে বেশি সময় দিতে দেখা যায়। চেয়ারম্যান হওয়ার পর এম এ রশিদ সপ্তাহে ৩ দিন অফিস করে। সেই ৩ দিন লুৎফর রহমান, মাসুম আহম্মেদ, হীরা, সবুজসহ একটি গ্রুপ উপজেলায় অবস্থান করে। মাসুম আহম্মেদ ও লুৎফর রহমানরা দ্বিতীয় একটি গ্রুপ তৈরি করে। স্ট্যান্ড রাজু, সাদ্দাম, উজ্জ্বল, রিয়াদ, সিফাদদের নিয়ে। তারপর সুকৌশলে দখলে নেই বন্দর ১ নং খেয়াঘাটের অটোরিকশার সেক্টর। ওইদিকে বড় ভাইদের সার্পোট পেয়ে রাজু গঠন করে একাধিক বাহিনী। স্ট্যান্ডের সাদ্দাম, উজ্জ্বল ওরফে নাডা উজ্জ্বল, কলাবাগের উজ্জ্বল হোসেন, ইমনদের নিয়ে দখল প্রক্রিয়া শুরু করে। স্ট্যান্ড রাজু ও চিনারদি রাজু ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল। নিজেদের স্বার্থ হাসিলে বড় ভাইয়েরা কৌশলে দুইজনকে বন্ধু থেকে চরম শত্রুতে তৈরি করেন। দুই রাজুর মধ্যে ২০১৭ সালের পর একাধিক বার মারামারি ঘটনা ঘটেছে। যার মামলাও হয়েছিল একাধিক। চিনারদির রাজুকে এলাকা বাগ করে দিয়ে সাবদী হতে কলাগাছিয়া পর্যন্ত সকল নিয়ন্ত্রণে নেই বড় ভাইদের পেটুয়া বাহিনীর প্রধান স্ট্যান্ড রাজু, উজ্জ্বলকে। স্ট্যান্ড রাজু বাহিনী আমিন, রুপালি হয়ে কল্যান্দী, সাবদী এলাকার সকল কিছু নিয়ন্ত্রণে নেই। নিজেদের স্বার্থ হাসিলে দ্বিতীয় মিশনে পড়েন সোর্স আনিছ। ৩ লাখ টাকা কন্টাকে আনিছকে নির্মমভাবে হত্যা করে। আমিনের রোজা বেকারির গল্লী দিয়ে লুৎফর রহমানের সামনে থেকে সেই টাকা নিয়ে যায় স্ট্যান্ড রাজু, সাদ্দাম ও নাডা উজ্জ্বল। সেই আনিছ হত্যা মামলা হতে কৌশলে বেঁচে যায় স্ট্যান্ড রাজুরা। যা এখনো চলমান। স্ট্যান্ড রাজুদের সরিয়ে দিলেও তাদের অবস্থান এখন আরো উচুতে। মাসুম আহম্মেদ, লুৎফর রহমান, হীরা, সবুজরা রোববার দিনব্যাপী এম এ রশিদের সাথে ছিলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ একজন সচ্চ ও ক্লিন ইমেজের লোক। তাকে প্রশ্ন বিদ্ধ করার জন্য এ গ্রুপটি কাজ করছে বলে অনেকে জানায়। বন্দরের আমিন, র‌্যালী, রুপালি এলাকাসহ নদীর পার তাদের কথা ছাড়া যেন গাছের পাতা নড়তো না। কেউ বাড়ির কাজ করলে মিষ্টির টাকা, তারপর আবার নিতে হবে ইট, বালু, পাথরসহ সকল মালামাল। ক্ষমতাসীন দলের কারা নির্যাতিত নেতা খান মাসুদের ব্যানারে এত কিছু করলেও তাকে রাখা হত ঘুমের গড়ে। খান মাসুদের নাম ভাঙ্গিয়ে এত কিছু করে বর্তমানে প্রায় প্রতিজনই অর্থশালী বনে গেছেন। ওই দ্বন্দের রেশ প্রতিনিয়ত আরো বাড়তে থাকে। বড় ভাইদের স্বার্থ হাসিলে ৩টি গ্রুপ হয়ে পড়ে। তাদের প্রতিনিয়ত ঘটতে থাকে মারামারি। তাদের ঘটনাগুলো এমন একটা অবস্থায় গিয়ে পৌছায় যা প্রশাসনও হতবাক হয়ে যায়। গত এপ্রিল মাসের ১৩ তারিখে দুই রাজু বাহিনীর সাথে ৩ দফা মারামারি হয়। ওই দিন উভয় পক্ষের ৩ ডজন খানিক যুবক গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়েছে। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের প্রায় অর্ধ ডজন মামলা হয়। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত রমজান মাসে বন্দর উপজেলার রূপালী এলাকায় মেরাজুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। নিজেদের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে অন্তত শতাধিক পরিবার নি:শ্ব ও বেকায়দায় রয়েছে। সেই খুনের রেশ কাটতে না কাটতেই উপজেলার ঘাড়মোরা বাজারে ক্যাপ রোমানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ‘খুনোখুনির’ এলাকা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে বন্দর। এতে পুরো বন্দর উপজেলা মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বড় ভাইদের স্বার্থ হাসিল দ্বন্দ্ব একই স্ট্যাইলে ৩ টি লোমহর্ষক হত্যা কান্ডের ঘটনা ঘটে। ক্যাপ রোমান খুনের পর অনুসন্ধানে জানা যায়, ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের সঙ্গে জ্বালানি তেল ব্যবসার বিরোধ হওয়ায় সম্প্রতি ক্যাপ রোমান আরেকটি গ্রুপের সাথে যোগাযোগ শুরু করে। এরপর থেকেই ক্যাপ রোমান এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে থাকে। ব্লাক জনি, দয়াল, ডালিম, রমজান এক গ্রুপ শহরের ভাইজান খ্যাত এক রাজনৈতিক পরিবারোর সন্তানের নাম ব্যবহার শুরু করে। আর নিহত ক্যাপ রোমান, জুয়েল আলাদা সিন্ডিকেড। পরবর্তীতে ইনা পাগলার ভাতিজা কাউসার, অনিক গ্রুপের সঙ্গে প্রভাব বিস্তার নিয়ে কয়েকবার সংঘর্ষ জড়ান। মূলতঃ অনিক বাহিনীকে শহরের একটি প্রভাবশালী পরিবারের সন্তানের নাম ব্যবহার পূর্বক শেল্টার দিত। ক্যাপ রোমান হত্যা কান্ডের ঘটনায় আসামী করা হয় ব্লাক জনির সেকেন্ড ইন কমান্ড দয়ালকে। ওই ঘটনায় দয়াল, রোমান, ব্লাক জনি, ডালিম, রমজানরা এক সাথে বাহিনী নিয়ে ঘারমোরা ডুকলেও পিছন থেকে দয়াল, জনি, রজমান পিছু হটে। ক্যাপ রোমান একা হয়ে গেলে অনিক, কাউসার, রাসেলরা দাড়ালো অস্ত্র নিয়ে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে ছিল। তারা ক্যাপ রোমানকে পায়ে আঘাত করে রাস্তায় ফেলে এলোপাতারি কুপিয়ে হত্যা করে। অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, গেল ২০১৭ সালের মে মাসে বন্দর উপজেলার সাবদী বাজারে হাফেজ আনিছকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সর্বশেষ গত ২৬ মে উপজেলার ঘাড়মোরা বাজারে ক্যাপ রোমান খুনের আসামি হয়েছে পারভেজ। তবে সাবদীতে হাফেজ আনিছ ও রূপালীতে মেরাজ হত্যা একই কায়দায় করা হয়েছে। আতংকের অপর নাম ‘বন্দর’ তিন খুনের নেপথ্যে ‘বড় ভাই’রা’ ভাইদের নিয়ে বেকায়দায় আছে পুলিশও রাজনৈতিক প্রশ্বয়ে বন্দরে একের পর এক ঘটছে খুনের ঘটনা। এলাকাভিত্তিক আধিপত্য বিস্তার চাঁদাবাজি-ধান্ধাবাজির পাশাপাশি মারামারি-খুনোখুনিতে জড়িয়ে পড়লেও কোনো সমস্যা হয় না তাদের। এলাকার নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে গিয়েই একজনের লাশ ফেলছে আরেকজন। এ বাহিনীটি একেক সময় একেকজনের নাম ভাঙ্গিয়ে চলে। প্রয়াত সাংসদ নাসিম ওসমানের একমাত্র পুত্র আজমেরী ওসমানের নাম ব্যবহার করলেও প্রকৃতপক্ষে তার ধারে কাছেও কেউ যেতে পারে না। অনুসন্ধানে দেখা গেছে অধিকাংশ খুনের নেপথ্যে আছে রাজনৈতিক “বড় ভাই”। তাদের নিজেদের প্রয়োজনে এলাকাভিত্তিক গ্রুপ তৈরি করে। বড় ভাইয়ের আশ্রয়-প্রশ্রয় পাওয়ায় বেড়ে যাচ্ছে খুনের ঘটনাও। বন্দরের সন্ত্রাসের জনপদ ছিল উত্তরাঞ্চল, যা বর্তমানে দক্ষিণাঞ্চল সেই জনপদে পরিনত হয়েছে। বন্দরের উত্তরাঞ্চলের ত্রাসীরা দক্ষিণাঞ্চলে রাজত্ব করছে। সন্ত্রাসী আতংকে বন্দরবাসী, অধিকাংশ খুনের নেপথ্যে এখনো অধরা!! খুনের নেপথ্যে ও প্রকৃত অপরাধীদের মনিটর করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য র্যাবের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সচেতন মহল।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা