
বন্দর প্রতিনিধি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংগঠনকে গুছাতে আটঘাট বেঁধে নেমেছে দলের শীর্ষ নেতারা। টানা ৩ মেয়াদে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলেও সংগঠন নিয়ে তেমন চিন্তা না করলেও বর্তমানে জোড়েশোরে নেমেছে। ইতিমধ্যে গত ১৭ জুন বন্দর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ও গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল হয়েছে। বাকি ৩টি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল অচিরেই সম্পন্ন করবেন বলে একাধিক নেতা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বন্দরে মদনপুর ইউনিয়ন আ’লীগ কাউন্সিলের দিকে সকলের দৃষ্টি। কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের নির্দেশে বন্দর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নসহ সিটিথর ওয়ার্ডগুলো গুছাতে ব্যস্ত হয়ে উঠেছে জেলা ও মহানগরসহ উপজেলা আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতৃবন্দ। অন্যদিকে উপজেলার ইউনিয়নগুলোতেও কমিটি গঠন প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে কাউন্সিলরদের তালিকা প্রস্তুত করেছে স্থানীয়ভাবে দায়িত্বপ্রাপ্তরা। ইতিমধ্যে মুছাপুর ও বন্দর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল সম্পন্ন করেছেন। গত ৪ ফেব্রুয়ারী কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মেলনকে ঘিরে দুথদিন আগেই কাউন্সিলরদের তালিকা তৈরির কাজও শেষ করেছে তারা। নতুন তালিকায় কিছু সংখ্যক ত্যাগী এবং প্রবীণ নেতা বাদ পড়ে যাওয়ায় তৃনমূলে নানা আপত্তি-বিপত্তি এবং ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে প্রবীণ নেতারা ২৫ জানুয়ারী বুধবার বিকেলে প্রতিবাদ সভাও করেছে। এদিকে ধামগড়, মদনপুর ও কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মেলনকে ঘিরে পদ প্রত্যাশীদের মত বিরোধের খবর মিডিয়ায় প্রকাশ না পেলেও মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নিয়ে সম্ভাব্য ভাইটাল পদ প্রত্যাশীরা খুব জোড়ে শোরেই মাঠে নেমেছেন। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আলহাজ্ব আক্তার হোসেন ও নাজিম উদ্দিন আহাম্মদের কথা শোনা যাচ্ছে। মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওর্য়াড সদস্য আলহাজ্ব আক্তার হোসেন মোল্লা। ১৯৯৩- ১৯৯৭ সালে ৩নং ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ছিলেন। মৃত লোকমান হোসেন মোল্লার ছেলে আক্তার হোসেন। ১৯৯৮- ২০০১ সাল পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগের জয়েন্ট সেক্রেটারি ছিলেন। তার বড় ভাই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সদস্য ও ওর্য়াড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। প্রভাবশালী সাংসদ শামীম ওসমানের একজন কর্মী হিসেবে ছাত্র জীবন হতে রাজনীতিতে সক্রিয়। অপরজন মদনপুর ইউনিয়নের ২নং ওর্য়াড এলাকার নাজিম উদ্দিন। বর্তমান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হলেও তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে। তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে রাজপথে থাকলেও রয়েছে গ্রুপিংয়ের অভিযোগ। জেলা আওয়ামীলীগের নেতা আরজু রহমান ভূইয়ার অনুগামী একজন নেতা হিসেবে পরিচিত। দলের গুরুত্বপূর্ণ পদের অধিকারী হয়েও দল ও সংগঠনের প্রয়োজনে তৈরি করতে পারেনি কর্মী বাহিনী। যার ফলসূর্তিতে ২নং ওর্য়াডে মেম্বার পদে পরাজয় বরন করতে হয়েছিল। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েও একটি ওর্য়াড নির্বাচনে ধরাশায়ী হয়ে নিজেই জানান দেন তার সাংগঠনিক ভীত ও নিজ এলাকায় তার অবস্থান বা জনপ্রিয়তা কতটুকু। নাজিম উদ্দিনের ছেলে তরিকুল ইসলাম শাওনের বিরুদ্ধে রয়েছে নারী কেলেংকারী সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক ঘটনা। তরিকুল ইসলাম শাওনের নারী কেলেঙ্কারির এমন ঘটনার ভিডিও রয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত না। এছাড়া এলাকায় একজন উচ্ছৃঙ্খল যুবক হিসেবে পরিচিত শাওন। নাজিম উদ্দিন রাজনীতিতে গ্রুপিংয়ের কাজে এতটাই ব্যাস্ত সময় পার করেছে যেখানে পরিবারের দেখভাল করতে অনেকটা ব্যর্থ হয়েছে বলে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি পদে ফ্রন্টলাইনে নাম প্রকাশ পেয়েছে থানা আওয়ামীলীগের সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মহিদ ভূইয়া এবং দলের আরেকজন আব্দুল আজিজ দেওয়ান। দীর্ঘ দিনের রাজনৈতিক বিশ্লেষনে ওই ইউনিয়নের কতিপয় বোদ্ধাদের মতে, হাবিবুর রহমান হাবিব একজন শিক্ষিত, মার্জিত এবং পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ তাতে সন্দেহ নেই তবে মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের মতো একটি প্ল্যাটফর্ম পরিচালনার ক্ষেত্রে তিনি কতটা দায়িত্ব পালণ করতে পারবেন কিংবা নেতৃত্বদানের ক্ষেত্রে সবদিক দিয়ে নিজেকে এডজাষ্ট করতে পারবেন কি না সে ব্যাপারে সন্দেহের যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। একজন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতির ইকোনোমিক্যাল এভিলিটিও থাকা চাই বাধ্যতামূলক। কেননা সভাপতি কেবল সভার সভাপতিত্ব করবেন এতেই কিন্তু দায়িত্ব শেষ নয়। সভাপতির নেতৃত্বে জাতীয় দিবস পালণ,বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী, মৃত্যুবার্ষিকীসহ আওয়ামীলীগের সকল প্রকার দিবস ও কেন্দ্রের নির্দেশিত কর্মসূচী পালণে সচেষ্ট থাকতে হবে। সবকিছু মিলিয়ে একজন সভাপতি হিসেবে সেসব দায়িত্ব পালণে হাবিবুর রহমান হাবিব কতটুকু পালণ করতে পারবেন সেটাই দেখার বিষয়। অন্যদিকে অতি সম্প্রতি এ সংগঠনের(মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ)ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালণ করছেন মহিদ ভূইয়া তার গত কয়েক বছরের কর্মকান্ড পর্যালোচনায়ও অনেক কিছু পরিস্কার হয়ে উঠেছে। এমনকি বিগত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে প্রার্থীর বিপক্ষে কাজ করার অভিযোগ রয়েছে। মহিদ ভূইয়ার উপর এ ইউনিয়নের নেতা-কর্মীরা নির্ভরশীল হতে পারছেননা এমন নিরব গুঞ্জনই শোনা যাচ্ছে সর্বত্রই। দীর্ঘ দিন ধরে আওয়ামীলীগের কমিটি গঠন না হওয়ার কারণে কোন পদ পদবী না পেলেও দলের জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছেন আওয়ামীলীগ নেতা আজিজ দেওয়ান। আজিজ দেওয়ান হাস্যোজ্জল একজন মানুষ। শিক্ষা, মেধা-মননে অদ্বিতীয় প্রার্থী। পদের হিসেব মাথায় না রেখে আন্দোলন সংগ্রামে দলীয় যে কোন কর্মকান্ডে তার অগ্রণী ভূমিকা প্রতিনিয়তই পরিলক্ষিত হয়েছে। তবে নীতি-নির্ধারকদের বিচার বিবেচনায় আজিজ দেওয়ানকে নেতৃত্বের দায়িত্বে দেয়া হলে মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগকে নিঃসন্দেহে তিনি মডেল সংগঠনে রূপান্তরিত করবেন বলে এমনটাই মনে করছে স্থানীয় কাউন্সিলরদের অনেকেই। মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করলে ভবিষ্যতে চরম মাশুল গুনতে হবে। মদনপুর ইউনিয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে। ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক এ ইউনিয়ন পরিষদের উপর দিয়ে। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সাংগঠনিক গতিশীল করার মন-মানসিকতা থেকে। সভাপতি প্রার্থী হাবিবুর রহমান মিয়া বলেন, সময়টা সম্ভবতঃ ১৯৭৯ সাল ছাত্রলীগের মদনপুর ইউনিয়ন কমিটির প্রচার সম্পাদক হই। তখন বন্দর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি শহীদুল্লাহ মাষ্টার সাহেব। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সংগঠনের প্রতি আমার গভীর ভালবাসা ও কর্তব্য পালনে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে শহীদুল্লাহ মাষ্টার খুব সন্তোষ্ট ছিলেন। তাই পরবর্তী থানা ছাত্রলীগের দায়িত্ব বন্দরের মাসুদুর রহমান সভাপতি এবং আমি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হই। ১৯৮১, ১৯৮৪- ৮৫ সালে আমি বন্দর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি ও ফরাজিকান্দার খালেদুজ্জামান সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হই। আমি সোনারগাঁ ডিগ্রি কলেজে অধ্যায়নরত সময় ১৯৮৩- ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের আহবায়ক কমিটিতে ছিলাম। ছাত্রলীগের বা আওয়ামী লীগের সভা মঞ্চের তুখোড় বক্তা হিসেবে আমি নেতৃবৃন্দ ও জনতার কাছে সমাদৃত ছিলাম। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি গঠনের সময়গুলো আমার জন্য সংকটের সময় ছিল। আমার ছাত্রলীগের বন্দুরা কেউ বিএনপিতে যোগদান করেছিলেন, কেউ ১ম দফায় ঠিক থাকলেও ২য় দফায় জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেছেন। তাঁরা অনেকে ধনীও হয়েছিল। কিন্তু আমি ছাত্রলীগ ছাড়িনি বরং ছাত্র থাকাকালীন সময়ে দেশের আর্থিক দূরাবস্থা বিবেচনা করে আদমজী জুট মিলে চাকুরীতে যোগদান করি। চাকরির সূবাদে ১৯৮৮ সালে আদমজী নগর শ্রমিক লীগের সহ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে স্বক্রীয় হই। শ্রমিক আন্দোলনকে শ্রমিক-জনতার আন্দোলনে রুপান্তর করতে (আওয়ামী লীগের) ২১ দলীয় জোটের পক্ষে বামপন্থী সবাই আমাদের জোটে ছিল। ভয় পাইনি, তবে আদমজীতে এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে আমার খুব প্রিয় বন্ধু কমিউনিষ্ট নেতা বেল তলির তাজুল ইসলাম তাজু ভাইকে আমাদের মিছিলের অগ্রভাগ থেকে পিটিয়ে হত্যা করা হলে মনের সব সাহষ হাড়িয়ে ফেলে আদমজী জুট মিলের চাকরি ছেড়ে দিয়ে শিক্ষকতা পেশা বেছে নেই। তারপরে আদমজী থেকে এসে সোনারগা উপজেলার শম্ভুপুরা ইউনিয়নের হোসেন পুর এস পি ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে চাকুরিতে যোগদান করি। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে আলী আহাম্মদ চুনকা ভাই, নাজমা রহমানের নির্বাচনে কর্মী হিসেবে ছিলাম। আমার সামর্থ্যের চেয়ে বেশি কিছু আমি দলের জন্য দিয়েছি। এস এম আকরাম সাহেবের সাথে কর্মী হিসেবে তারও সাথে দলে কাজ করেছি। ২০০১ সালে আমি মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলাম। রাজনৈতিক মারপ্যাচ বুঁজে না উঠার জন্য আর হতে পারিনি।কিন্তু আমি প্রার্থী হিসেবে নিজের নাম প্রকাশ করায় কাউন্সিলার তালিকা থেকে বাদ দেয় এবং ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের কমিটিতে ও নেয়নি। কিন্তু বন্দর থানা আওয়ামী লীগ যখন ২০০৪ সালে বন্দর থানা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করেন, তখন তিনি আমাকে বন্দর থানা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে কমিটি তে পদায়ন করেন। এবং ২০২২ সালের গঠিত বন্দর উপজেলা আওয়ামিলীগের কার্যকরী সদস্য হিসেবে রাখেন। এসব বিষয়ে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম এ রশিদের সৎ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতি কে আমি খুব সন্মান করি। আমি বিশ্বাস করি নেতা কর্মীদের ভালবাসা ও দোয়ার বদৌলতে আমি সভাপতি হবো ইনশাআল্লাহ। মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ “কোন ভুঁইফোঁড়, কথিত শিক্ষিত কথিত পয়সাওয়ালা, এমন কাউকে ভোট দিবেন না। মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিলের দিকে এখন সকলের দৃষ্টি।
হাবিবুর রহমান বাদল ষোল বছরের স্বৈরশাসনে দেশকে পঙ্গু করে শত দমন পীড়ন আর নির্বিচারে গুলি বর্ষন করে দেড় হাজারের বেশী ছাত্র-জনতাকে হত্যার পরও শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার গতি রক্ষা করতে পারেনি। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার রোষানল থেকে বাঁচার জন্য ছোট বোন রেহানাসহ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ এতটাই […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯