পদ বাগাতে বির্তকিতদের লবিং!

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট আগামী ৫ দিনের মধ্যে ধামগ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিলের তারিখ ঘোষণা করবেন বলে সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান জানান। ১৪ জুলাই রাতে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কাউন্সিল’র তারিখ ঘোষণা না হওয়ার পূর্বেই ২টি পদে ৬ জনের মধ্যে অধিকাংশই বির্তকির্ত। বন্দরের ধামগড় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল নিয়ে এখন সর্বত্র চলছে নানা আলোচনা। চলছে নানা চুল ছেড়া বিশ্লেষন। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি পদে ৩ জনের নাম শোনা যাচ্ছে। অপরদিকে সাধারন সম্পাদক পদে ৩ জনের নাম শোনা যাচ্ছে। সভাপতি প্রার্থী মাসুম আহম্মেদ ও আব্দুল আউয়াল বাচ্চুর তুলনায় মনির মাষ্টার একজন সচ্ছ নেতার একজন। সাধারণ সম্পাদক পদে শরিফ হোসেনের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। নাম বলতে অনিচ্ছুক ধামগড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা বলেন ধামগড় ইউনিয়নে বর্তমানে ত্যাগী নেতারা অবমূল্যায়ন হচ্ছে হাইব্রিড নেতারাই সুবিধা ভোগ করছেন।এতে করে দলের যেমন ভীত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমন ইউনিয়ন নেতাদের মধ্যেই তৈরি হচ্ছে কোন্দল। হয়ে যাওয়া গত ইউপি নির্বাচনে ধামগড় ইউনিয়নে নৌকার পরাজয়ে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখার অন্যতম একজন এই শরিফ হোসেন বর্তমান চেয়ারম্যান কামাল হোসেনের বন্ধু। কামাল হোসেন বন্দর উপজেলা জাতীয় পার্টির নেতা। তার পিতা প্রয়াত আলহাজ্ব আয়নাল হোসেন চেয়ারম্যান ছিল জাতীয় পার্টির নেতা। প্রয়াত সাংসদ নাসিম ওসমানের একজন বিশস্ত কর্মী ছিল। ধামগড় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি প্রার্থীরা হচ্ছেন আলহাজ্ব মাসুম আহমেদ মনির মাস্টার, আব্দুল আউয়াল বাচ্চু। মাসুম আহম্মেদ ও আব্দুল আউয়াল বাচ্চুর তুলনায় কর্মীবান্ধব নেতা মনির মাষ্টার। দল ক্ষমতায় সাড়ে ১৪ বছর হলেও এখনো স্কুলে মাস্টারি করে জীবন যাপন করে এবং সংগঠনের জন্য একজন নিবেদিত প্রান। অপর ২ জনের বিরুদ্ধে রয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহার করার নানা অভিযোগ। সাধারন সম্পাদক পদে প্রার্থীও ৩ জনের নাম শোনা যাচ্ছে। মোঃ শরিফ হোসেন, আব্দুস সোবান মেম্বার ও রোমান হুসাইন। শরিফ হোসেনের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। আব্দুস সোবহান একজন প্রবীন নেতা, আনার জনপ্রতিনিধি ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি। রোমান হুসাইনও রাজনীতিতে সক্রিয় হলেও সিনিয়র হিসেবে সাধারণ সম্পাদক পদে আব্দুস সোবহান মেম্বার যোগ্য। নাম বলতে অনিচ্ছুক ধামগড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা বলেন ধামগড় ইউনিয়নে বর্তমানে ত্যাগী নেতারা অবমূল্যায়ন হচ্ছে হাইব্রিড নেতারাই সুবিধা ভোগ করছেন।এতে করে দলের যেমন ভীত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমন ইউনিয়ন নেতাদের মধ্যেই তৈরি হচ্ছে কোন্দল।