আজ বৃহস্পতিবার | ১৪ আগস্ট ২০২৫ | ৩০ শ্রাবণ ১৪৩২ | ১৯ সফর ১৪৪৭ | রাত ১০:১০

দাম কমেছে সবজি-মুরগির

ডান্ডিবার্তা | ২২ জুলাই, ২০২৩ | ১২:২১ অপরাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট বেচেঁ থাকতে হলে বাস্তবতার সাথে যুদ্ধ করেই বাচঁতে হবে। কিন্তু নিত্য পন্য বাজারে দাম বৃদ্ধির ফলে হিমশিত খেতে হচ্ছে নিন্ম আয়ের মানুষের। এদিকে নারায়ণগঞ্জের বাজারে সবজি ও মুরগির দাম কমেছে। অপরিবর্তিত আছে অন্য সব পণ্যের দাম। গতকাল শুক্রবার নগরীর দিগু বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। বাজারে লাউ আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি ৭০-৮০, লম্বা ও গোল বেগুন ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় টমেটো ২৪০; করলার কেজি ৬০-৭০ টাকা। চাল কুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৮০, পটল ৫০-৬০, ঢেঁড়স ৬০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৩০-৪০, বরবটি ৮০ ও ধুন্দুল ৫০-৬০ টাকা কেজি। কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায়। কাঁচা কলার হালি ৩০; লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১০-১৫ টাকায়। বাজারের সবজি বিক্রেতা দীন ইসলাম বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে সবজির দাম কম। সরবরাহ বাড়ায় দাম কমেছে। সরবরাহ কমলে আবার বাড়তে পারে। এসব বাজারে দাম কমে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছিল ১৯০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি ২৮০ টাকা। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকায়। গত সপ্তাহ লেয়ার মুরগির কেজি ছিল ৩৮০ টাকা। দিগু বাবুর বাজারের মুরগি বিক্রেতা আল আমিন বলেন, এ সপ্তাহে বাজারে মুরগির দাম কম। উৎপাদন ভালো থাকায় ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগির দাম কমেছে। বাজারে গরুর মাংসের দাম বেশি। ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১০৫০-১১০০ টাকা কেজি দরে। বাজারের এক মাংস বিক্রেতা বলেন, বাজারে গরুর মাংসের দাম একটু কম আছে। অন্য সব বাজারে বিক্রেতারা সুযোগ পেলেই গরুর মাংস বিক্রি করছে ৮০০ টাকায়। এই বাজারে কেজি ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে মাংস। বেশি দামে বিক্রি করলে মানুষ খেতে পারে না। বিবেকে বাধে, কীভাবে দাম বাড়াই বলেন? এসব বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা। বাজারে আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ২০০ টাকায়। চায়না আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা। বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায়। আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা মো. কবির বলেন, ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে আসা দাম কমেছে। যদি ভারতীয় পেঁয়াজ না আসতো তাহলে দেশি পেঁয়াজ মানুষকে কিনতে হতো ২০০ টাকা দরে। বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা। বাজারে খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়। প্যাকেট আটার কেজি ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ২ কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। এসব বাজারে দেশি মসুরের ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ৯০-১০০ টাকা। সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৭৮ টাকায়। লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা। ফার্মের মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ২১০। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২১০ টাকা। ডিম বিক্রেতা মো. মাসুদ বলেন, দাম আর কমেছে না। পাড়া-মহল্লার দোকানের একটু বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনা নেই।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা