
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট রূপগঞ্জের চনপাড়ায় মাদককারবারসহ অপরাধ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কয়েক মাস ধরেই দফায় দফায় গোলাগুলি ও সংঘর্ষ চলছে। এতে করে জনমনে আতঙ্কে সৃষ্টি হয়েছে। রাজনৈতিক শেল্টারে অপরাধীরা বেপরোয়া হওয়ায় থামছে না গোলাগুলি ও সংঘর্ষ। আর গোলাগুলি ও সংঘর্ষের সুযোগে নিরীহ মানুষের ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত নিরীহ মানুষ সন্ত্রাসীদের ভয়ে কোন প্রকার প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না। অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না প্রশাসনও। অভিযান চালাতে গিয়ে উল্টো হামলার শিকার হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এভাবে গত কয়েক মাস ধরেই চলছে চনপাড়ায। নারী-পুরুষ শূন্য হয়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে পুরো এলাকায়। গত রোববার দুপুরে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলকাায় নারী-পুরুষদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সন্ত্রাসীদের গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনাকে কেন্দ্র করে দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। অলিতে গলিতে কোন প্রকার মানুষ নেই। অনেকেই গ্রেপ্তার আতঙ্কে ভুগছেন। আবার সন্ত্রাসীদের ভয়ে অনেকে এলাক ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। ঘর থেকে বের হচ্ছে না অনেকেই। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে দেখা হলেও কোন প্রকার মন্তব্য করতে চাচ্ছে না। অনেকেই নাম না প্রকাশ শর্তে কথা বলছেন। পুলিশ সদস্যরা চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলাকার মোড়ে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। নাম না প্রকাশ শর্তে চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রের কয়েকজন নিরীহ নারী-পুরুষ বলেন, এখানে যে কয়েকটা গ্রুপ রয়েছে প্রত্যেক গ্রুপের প্রধানরা স্থানীয় প্রভাবশালী জনপ্রতিনিধির অনুসারী হিসেবে কাজ করেন। আর রাজনৈতিক সেল্টার এর কারণেই আজকে চনপাড়ায় এ ধরনের ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। আমরা এখন অসহায়, মিছিল মিটিং হলে আমাদেরকে নিয়ে যায়, না গেলে নির্যাতন অত্যাচার চালানো হয়। আবার তাদের সংঘর্ষ গোলাগুলি হলে আমাদের মত নিরীহ মানুষই হতাহতের ঘটনার শিকার হতে হচ্ছে। আমরা এ অবস্থা থেকে মুক্তি চাই। এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার সময় নাম না প্রকাশ শর্তে এক নারী বলেন, চনপাড়ার অশান্তি থেকে অন্য এলাকায় গিয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে দিনমজুরের কাজ করে পেট চালামু, তবুও এখানে থাকমুনা। আমার মত অনেকেই অন্যত্র চলে গেছে। রূপগঞ্জ থানা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রূপগপঞ্জ উপজেলার বিষফোড়া কায়েতপাড়া ইউনিয়নের চনপাড়া পূর্নবাসন কেন্দ্র। চনপাড়ায় মাদক ব্যবসা, অস্ত্র ব্যবসা, নারী ব্যবসা, ভাড়াটের খুনিদের আতুরঘরসহ সকল অপরাধ সংঘঠিত হয়। চনপাড়া পূর্নবাসন কেন্দ্র একসময় আলোচিত ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলুর নিয়ন্ত্রণে ছিল। তখন বজলুর নেতৃত্বেই চলতো চনপাড়ার সকল অপকর্ম। বজলু ছিল চনপাড়ার অঘষোতি গডফাদার। ইতিমধ্যে চনপাড়ায় ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার কুট্টি ও তার স্বামী হাসান মুহুরী, আনোয়ার মাঝি, সিটি শাহীনসহ কয়েকটি আলোচিত হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। গত বছরের ১৮ নভেম্বর বজলু র্যাবের উপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়। পরে চলতি বছরের গত ৩১ মার্চ বজলু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। বজলু মারা যাওয়ার পর থেকে চনপাড়া নতুন গডফাদার হতে উঠে পড়ে বেশকয়েকজন। কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চনপাড়ার শীর্ষ মাদককারবারী ও ইউপি সদস্য বজলুর মারা যাওয়ায় গত ১২ জুন এখানে উপনির্বাচন হয়। এরপর থেকে চনপাড়ার আধিপত্য বিস্তার ও মাদককারবারের দখল নিয়ে কয়েকদিন পরপর চনপাড়ার চিহ্নিত মাদক কারবারি ও অপরাধীদের মাঝে গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটিয়ে আসছে। এদের মধ্যে অন্যতম জয়নাল গ্রুপ, সেলিনা আক্তার রিতা গ্রুপ, শাহাবুদ্দিন , শমসের গ্রুপ, ইয়াছমিন গ্রুপ, রায়হান গ্রুপসহ বেশকয়েকটি গ্রুপ। আর চনপাড়ার মাদক কারবারিসহ অপরাধের নিয়ন্ত্রণ হাতে নিতে এরই মাঝে ২০টির বেশি সংঘর্ষ, হামলা ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে বর্তমান ইউপি সদস্য শমসের বাহিনী ও তার প্রতিপক্ষ জয়নাল বাহিনীর মধ্যে কয়েকদিন পরপরই সশস্ত্র অবস্থায় গোলাগুলিও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। গত শুক্রবার রাত থেকে গত শনিবার দুপুর পর্যন্ত উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রে শমসের গ্রুপের সঙ্গে জয়নাল গ্রুপর ফের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৪জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এতে করে পুরো এলাকার মানুষের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। গুলিবিদ্ধ মো. আলমগীর হোসেন (২৮), মো. হৃদয় খান (৩০), মো. ইসমাইল (৩০) এবং মো. ইলিয়াস (১৭) কে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা সকলেই চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, নারায়ণগঞ্জের চনপাড়া থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চারজনকে ঢাকা মেডিকেলে আনা হয়। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১টা ৩০ মিনিটের দিকে গুলিবিদ্ধের ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধার করে রাত ৩টা ৩০ মিনিটের দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আনা হয়। গুলিবিদ্ধদের হাসপাতালে নিয়ে আসা আলম জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে চনপাড়া বাজারে ইউপি সদস্য শমসের বাহিনীর সঙ্গে আর এই প্রতিপক্ষ জয়নাল বাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় শমসের হঠাৎ এলোপাথাড়ি গুলি ছোড়ে। এতে ওই একই এলাকার আলমগীরের বাম পায়ে, হৃদয়ের কোমরে, ইসমাইলের হাতে এবং ইলিয়াসের পায়ে একটি করে গুলি লাগে। পরে তাদের রাত সাড়ে ৩টার দিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে আনা হয়। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে। এছাড়া ১২ জুন উপনির্বাচনে শমসের ইউপি সদস্য বিজয়ী হওয়ার পর থেকে শমসের গ্রুপ ও তার প্রতিপক্ষ জয়নাল গ্রুপ আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠে। চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলাকার মাদক কারবারি থেকে শুরু করে অপরাধের নিয়ন্ত্রণ হাতে নিতে উভয় গ্রুপ উঠে পড়ে লাগে। গত শুক্রবার মধ্যরাতে ইউপি সদস্য শমসেরসহ তার লোকজন বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এলাকায় অবস্থান নেয়। অপরদিকে শমসেরের প্রতিপক্ষ জয়নাল সহ তার লোকজনও বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পাল্টা অবস্থান নেয়। এক পর্যায়ে উভয় গ্রুপের লোকজন সশস্ত্র অবস্থায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় উভয় গ্রুপের লোকজন এক পক্ষ আরেক পক্ষকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া শুরু করে। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এলাকার অন্তত ২৫ থেকে ত্রিশটি বাড়িঘর ভাঙচুর এবং লুটপাট করা হয় বলেও স্থানীয়রা জানায়। সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের গুলিবিদ্ধ সহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। রাতেই গুলিবিদ্ধ মো. আলমগীর হোসেন (২৮), মো. হৃদয় খান (৩০), মো. ইসমাইল (৩০) এবং মো. ইলিয়াস (১৭) কে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাতে শুরু হওয়া সংঘর্ষ শনিবার দুপুর পর্যন্ত চলছিল। পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল পরিমাণ সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। গত ৩ জুলাই রাতে শমসের ও জয়নাল বাহিনীর মধ্যে সংর্ঘষে হৃদয় নামের একজন গুলিবৃদ্ধসহ ৯ জন আহত হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ২৩ জুন দুপুরে একই কারণে সব চনপাড়ার অফিস ঘাট এলাকায় সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে বাবলু মিয়া ও মো. মাসুম নামে দুইজন গুলিবিদ্ধ হন। গত ১২ এপ্রিল বজলুর সাম্রাজ্য দখলে নিতে জয়নাল গ্রুপের সঙ্গে শমসের গ্রুপ ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া গুলি বর্ষণ ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সংঘর্ষে ৪ জন গুলিবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়। গত ২৯ মার্চ চনপাড়ার আধিপত্য নিজেদের দখলে নিতে শমসের ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপের মাঝে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় প্রতিপক্ষ জসীম গাজী, ওসমান গণি, স্বপ্না বেগম ও রাঙ্গাসহ কয়েকজনের বাড়িতে হামলা চালিয়ে বাড়িঘর তালাবদ্ধ করে দেয়। গত ১৯ ও ২০ মে দুইদিন ব্যাপী চনপাড়ায় আধিপত্য নিতে ফের প্রকাশ্য দিবালোকে শাওন গ্রুপ ও জয়নাল গ্রুপ, রায়হান, শমসের ও শাহাবুদ্দিন গ্রুপ, ইয়াছমিন গ্রুপ এর সদস্য পিস্তল উচিয়ে গুলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সৈয়দ নামে এক দিনমজুর গুলিবিদ্ধ হয়। এ ঘটনায় আহত হয় অন্তত ৩০ জন। ৩০ এপ্রিল রাতভর আবারো সংঘর্ষে জড়ায় মাদক কারবারিরা। পরে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী চনপাড়ায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। এসময় দেশীয় ধারালো অস্ত্রশস্ত্রসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনা রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। পুনরায় ১০ মে মাদক কারবারিরা সংঘর্ষে জড়ায়। পরে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে ধারালো অস্ত্রসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে। এ ধরনের ঘটনার শেষ নেই। রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম সায়েদ বলেন, চনপাড়ায় ছোট এরিয়ায় লাখো মানুষের বসবাস। ছোট ছোট ঘর। ছোট ছোট গলি। সংঘর্ষের ঘটনাগুলো ঘটায় রাতের অন্ধকারে। এতে করে পুলিশ সেখানে গিয়ে সংঘর্ষ থামাতে এবং অভিযান পরিচালনা করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়। দিনের বেলায় তারা এলাকা ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। অভিযান চলবে। এ বিষয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (বি-সার্কেল) আবীর হোসেন বলেন, মাদক কারবারিসহ অপরাধীদের গ্রেপ্তারে এবং মাদক ও উদ্ধারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। চনপাড়া একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ মাদক অস্ত্র ও অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ অভিযান চলমান রয়েছে। অপরাধী যেই হোক না কেন আমরা ছাড় দিচ্ছি না এবং দিবোনা। অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং আরো নেয়া হবে।
হাবিবুর রহমান বাদল ষোল বছরের স্বৈরশাসনে দেশকে পঙ্গু করে শত দমন পীড়ন আর নির্বিচারে গুলি বর্ষন করে দেড় হাজারের বেশী ছাত্র-জনতাকে হত্যার পরও শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার গতি রক্ষা করতে পারেনি। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার রোষানল থেকে বাঁচার জন্য ছোট বোন রেহানাসহ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ এতটাই […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯