আজ বৃহস্পতিবার | ১৪ আগস্ট ২০২৫ | ৩০ শ্রাবণ ১৪৩২ | ১৯ সফর ১৪৪৭ | রাত ২:৩৯

নির্বাচন নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে নেতারা

ডান্ডিবার্তা | ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ | ১১:৫৭ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম দিকে কারার জন্য কাজ করেছেন নির্বাচন কমিশন। এরই মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য সব রকমের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। সে মতে নির্বাচনের বাকি আর মাত্র চার মাস। আমাদের দেশের সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় সংসদের মেয়াদ পূর্তির আগের ৯০ দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে অনুযায়ী আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি চলতি একাদশ জাতীয় সংসদের পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ হবে। তার আগের ৯০ দিনের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করতে হবে। অর্থাৎ ১ নভেম্বর থেকে ২৯ জানুয়ারির মধ্যে এই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। তবে নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর দীর্ঘ দিনের মতপার্থক্যের সাথে এবার নতুন করে যোগ হয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইস্যু। তাই এবারের নির্বাচন যে খুব একটা সহজতর হবে না তা অনেকটাই অনুমেয়। তারউপর গত ২০১৪ এ অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিজয়ী হয়েছিলেন ১৫৩ জন প্রার্থী। তাই ৩০০টি আসনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৪৭টি আসনে। সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দল। ২০১৮ সালের অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিসহ প্রথম সারির রাজনৈতিক দলগুলো অংশগ্রহণ করলেও সে নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলোসহ সমালোচনা হয় আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকেও। একদিকে সরকার তার সমমনা দলগুলো চাচ্ছে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন, বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো চাচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন। এরই মধ্যে বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য শেখ হাসিনার সরকারের উপর আমেরিকার চাপ এখন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সরকারের সম্পর্ক এক ধরনের অস্বস্তির ভেতরে দিয়ে যাচ্ছে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সকলের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য করে অনুষ্ঠিত করা এখন সরকারের কাছে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবেই পড়ছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। এরই মধ্যে আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। এরই মধ্যে গত ১৬ আগস্ট সারা দেশে ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। খসড়া তালিকায় থাকা কোনো ভোটকেন্দ্র নিয়ে কারও দাবি বা আপত্তি থাকলে তা ৩১ আগস্টের মধ্যে জানাতে বলেছিল কমিশন। আগামী ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এসব খসড়া তালিকার বিষয়ে দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তি করা হবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। শুরু হয়েছে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের যারা প্রশিক্ষণ দেবেন সেসব প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচী। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্যমতে, একাদশ সংসদ নির্বাচনে দেশে মোট ভোটার ছিল ১০ কোটি ৪২ লাখ ৩৮ হাজার ৬৭৭ জন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটার হবে প্রায় ১২ কোটি। এরই মধ্যে নির্বাচনী প্রস্তুতিসহ বর্তমান সরকারের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম প্রচারের মাধ্যমে নির্বাচনমুখী হয়ে উঠেছে আওয়ামী লীগের বর্তমান রাজনীতি। নির্বাচনের সকল ধরনের প্রস্তুতি নেয়ার জন্য দলীয় প্রধান নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সূত্র। এজন্য যা যা করনীয় সব করার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। এবার নির্বাচন যে খুবই চ্যালেঞ্জিং হবে সে বিষয়ে দলীয় প্রধান বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই দলীয় নেতাদের নির্দেশনা দিয়ে আসছেন বলেও জানা গেছে। তাই নির্বাচনকে সামনে দলীয় বিভিন্ন কমিটিকে সচলসহ দলীয় নেতা কর্মীদের চাঙ্গা করে তোলার মিশনে এগিয়ে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এরই মধ্যে তরুন ভোটার, সাংস্কৃতিক কর্মী ও বুদ্ধিজীবিদের দলের সদস্য করার জন্য সদস্য সংগ্রহ অভিযান চালিয়েছে দলটি। তাছাড়া দলীয় ঐক্যকে গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি সমমনা দলগুলোর সাথে চালিয়ে যাচ্ছে সখ্যতা তৈরির কৌশল। নির্বাচনের আগেই নিজেদের আভ্যন্তরীণ সকল ধরণের কোন্দল ও মতপার্থক্য ঘুচিয়ে ফেলার চেষ্টা করছেন তারা। এই ক্ষেত্রে স্থানীয় নেতারা ব্যর্থ হলে সেখানে কেন্দ্রীয়ভাবে হস্তক্ষেপ করে তা অবসানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অভিমানে নিষ্ক্রিয় নেতা কর্মীদেরও পুনরায় দলীয় কর্মকা-ে ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যারা দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন তাদেরও ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এর বাইরে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ইস্যু ও উপলক্ষ্যকে সামনে রেখে টানা রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে রাজনীতির মাঠ দখলে রাখতে চাইছে আওয়ামী লীগ। তাই তৃণমূলের নেতাকর্মীদের তারা জনগণকে বোঝাতে চান যে, দেশের উন্নয়নে তাদের দলের কোন বিকল্প নেই। তাই নেতা কর্মীদের জনগণের দুয়ারে যেতে উদ্বুদ্ধ করছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক গণ। বেশ কয়েক বছর ধরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য দাবি করে আসছে বিএনপি। বিশেষ করে গত ২০১১ সালে আদালত ও সংবিধানের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করার পর থেকে সেই দাবি আরও জোরালো হয়ে আসছে। এরই মধ্যে গত ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার পর ১৫৩ জন সাংসদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হওয়ার পর এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে রাতে ব্যালট বক্স ভরার অভিযোগ তুলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে আরও জোড়ালো আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করে বিএনপি। এরই মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, দলীয় কর্মসূচীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে মাঠে অবস্থান নেওয়ার চেষ্টা করে বিএনপি। এরই মধ্যে তাদের বিভিন্ন মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিগুলো পুনর্গঠন করার মাধ্যমে দলীয় কর্ম চাঞ্চল্য ফেরাতে চেষ্টা করছেন তারা। অনেকটা সফলও হয়েছেন বলে দলীয় একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন। এরই মধ্যে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলন করে আসলেও এবার তারা সরকারের পদত্যাগকেই তাদের চূড়ান্ত বা এক দফা দাবি হিসেবে ঘোষণা করেছে বিএনপি। এই বিষয়ে তারা তাদের সমমনা দলগুলোর সাথেও একাত্বতা বা ঐক্য গড়তে চাইছেন। তবে এই এক দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যে ধরনের আগ্রাসী রাজনৈতিক কর্মসূচি দরকার তেমন কর্মসূচি তারা দিতে পারছে না। এ ধরনের কর্মসূচি দিয়ে আর যাই হোক সরকারের পতন ঘটানো যাবে না তা বুঝতে পেরেছে বিএনপি নেতৃত্ব। বরং নানা মামলায় জড়িত বিএনপি নেতাকর্মীরা রাজনৈতিক মাঠ ছেড়ে আদালতের প্রান্তেই ঘুরে ফিরতে হচ্ছে তাদের। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যৌক্তিকতা তুলে ধরে তাদের মানবিক সমর্থন আদায়ের চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছেন বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলও বিএনপিকে পরামর্শ দিচ্ছে ধ্বংসাত্মক রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন না করার জন্য। তবে বিএনপির ধারণা তাদের দাবি ও আন্দোলনের সাথে সাথে যদি সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ানো যায় তাহলে সরকারের সামনে কোনো পথ খোলা থাকবে না। তবে বিদেশী চাপের ওপর পুরোপুরি নির্ভর করে বসে থাকা বিএনপির জন্য ইতিবাচক হবে না বলেও বিএনপির কিছু নেতা মনে করেন। বিএনপির একটি পক্ষ মনে করেন তাদের সফলতা তড়িৎ করতে হলে জাতীয় পার্টিকেও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব বুঝিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে নিতে হবে। তাহলে এই দাবি আদায় অনেকটাই সহজতর হবে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে বিএনপির প্রতি জনগণের সমর্থন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুরুত্ব বুঝলেও বিএনপির সাথে একাত্বতা ঘোষণা করে দাবি আদায়ে মাঠে নামার মতো অবস্থান তৈরি করতে বিএনপি এখনও সফল হয়নি। তাই গণ আন্দোলনের পথে হাটতে বড় কোন ভূমিকা রাখতে পারছে না দলটি। তবে আগামী মাসগুলোতে এ ধরণের পরিস্থিতি তৈরি করতে বিএনপি কতটা সফল হয় তার উপরই নির্ভর করবে বিএনপির আন্দোলনের সফলতা। অন্যদিকে আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বর্তমান সরকারের উপর আমেরিকার চাপ এখন অনেকটাই দৃশ্যমান বলে মনে করছেন অনেকে। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সরকারের সম্পর্ক এক ধরনের অস্বস্তির ভেতরে দিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন তারা। তাছাড়া বর্তমান সরকারও এখন ক্রমাগত যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করে যাচ্ছেন। আর এমন প্রেক্ষাপটের মাঝেই সামনে এসে দাঁড়ায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ইস্যু। এই ইস্যুতে বারাক ওবামা ও হিলারি ক্লিনটনের মতো ব্যক্তিরাও যোগ দিচ্ছেন। তাই ড. ইউনূসের ইস্যুটি এখন সরকারের জন্য একটা স্পর্শকাতর বিষয়ে পরিণত হয়েছে। ড. ইউনূসের মামলার বিষয়টি নিয়ে মাঠে নেমেছেন আমেরিকার প্রভাবশালী রাজনীতিবিদরা। তাই নির্বাচনের আগে এই ইস্যুটা কোন ভূমিকা রাখতে পারে বলেও অনেকের ধারণা। যদিও বর্তমান সরকার এই বিষয়টাকে আমলে নিচ্ছে না। কিন্তু বিএনপির ধারণা ড. ইউনূস ইস্যুতে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। যা সরকার পতনে তাদের আন্দোলনকে আরও বেগবান করবে এবং সরকারের পতন ঘটবে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে সবচেয়ে সুবিধা জনক অবস্থানে আছে জাতীয় পার্টি। অনেকেই তাই জাতীয় পার্টিকে আবার তুরুপের তাস হিসেবে উল্লেখ করছেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগেও জাতীয় পার্টিকে নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে টানাপোড়েন করতে দেখা গেছে। তৎকালীন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদকে অনেকটাই ম্যানেজ করে ফেলেছিল বিএনপি। তাই নির্বাচনের আগে শেষ মুহূর্তে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। একই সাথে জাতীয় পার্টির সকল প্রার্থীকে মনোনয়ন প্রত্যাহারেরও নির্দেশ দেন। তবে শেষ মুহুর্তে অনেক কৌশলে তাকে ম্যানেজ করেন আওয়ামী লীগ। যার ফলে সেই নির্দেশনার পরও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল জাতীয় পার্টির একটি অংশ। তাই এবারও যদি জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে (যদিও হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ আর বেঁচে নেই) তাহলে বিএনপি তাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিটির গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে অনেকটাই সক্ষম হবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। তাছাড়া শেষ পর্যন্ত যদি বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে তাহলে সেটা জাতীয় পার্টির জন্যও ভালো হয়। নিজেদের একটি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে পরিচিতি করার সুযোগসহ ৩০০টি আসনে প্রার্থী দিয়ে জাতীয় পার্টি প্রায় অর্ধশত আসনের চেষ্টা করবে। যা রাজনৈতিকভাবে জাতীয় পার্টিকে আরও শক্তিশালী হিসেবে পরিচিত করতে সহযোগিতা করবে। এদিকে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি, জাপা ও আওয়ামীলীগ প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিএনপি আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছে। সে কারণে নারায়ণগঞ্জের নেতাদের নির্বাচন কেন্দ্রীক তৎপরতা চোখে পড়ার মত। তারা নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে তাদের তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা