জালকুঁড়ির সমাবেশ কি বিএনপির পাল্টা জবাব ছিলো?

ডান্ডিবার্তা | সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৩, ১০:৩২ | Comments Off on জালকুঁড়ির সমাবেশ কি বিএনপির পাল্টা জবাব ছিলো?

রাসেল আদিত্য

গত ১৯ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় বিএনপি ৩ অক্টোবর পর্যন্ত আন্দোলনের যে কর্মসূচী ঘোষণা করেছিলো, তাতে ঢাকার সকল প্রবেশদ্বারে সমাবেশ ও পাঁচ বিভাগে রোডমার্চের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিলো। বিএনপির এই কর্মসূচীর মধ্য আশ্চর্য ব্যতিক্রম হয়ে ঘোষিত হয়েছিলো ২৭ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় সমাবেশের কথা। রাজনৈতিক মহল তখনই এটাকে ১৬ সেপ্টেম্বরে শামীম ওসমান আয়োজিত সমাবেশের পাল্টা জবাব হিসেবে বুঝে নিয়েছিলো। গত ২৭ সেপ্টেম্বর ফতুল্লার জালকুঁড়িতে কেন্দ্রীয় সেই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জেলার সকল স্তরের নেতৃবৃন্দের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা এমনকি পার্শবর্তী মুন্সীগঞ্জ থেকে লোকজন এনে ব্যাপক জনসমাগম ঘটিয়েছে তাঁরা। পেশাগত দায়িত্ব পালনে সমাবেশে থেকে তা কভার করে জেলা বিএনপির আহবায়ক গিয়াসউদ্দিন আহমদ ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বক্তব্য রেকর্ড করেছি।গিয়াসউদ্দিন সাহেব বললেন, “আমাদের নাকি নারায়ণগঞ্জে রাজনীতি করতে দেওয়া হবেনা। আসুন, দেখে যান বিএনপির শক্তি, লাখো মানুষের এই সমাবেশ নারায়ণগঞ্জে বিএনপির অবস্থানকে প্রমান করে”। আরও ইত্যাদি ইত্যাদি রাজনৈতিক বক্তব্য রাখেন তিনি। অন্যান্য জেলা নেতৃবৃন্দের বক্তব্য জুড়েও শামীম ওসমান এর প্রতি ইঙ্গিত করা কথাই ছিলো।সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলার চেয়ে শামীম ওসমান এর বিরুদ্ধেই বলতে সচেষ্ট ছিলেন তাঁরা। ব্যক্তিগতভাবে আমার বিশেষ আগ্রহ ছিলো বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে। গত ১৬ তারিখের সমাবেশ কভার করতেও উপস্থিত ছিলাম। কাজের অংশ হিসেবেই সেদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও একেএম শামীম ওসমান এর পুরো বক্তব্য রেকর্ড করেছি।যা আজো সংরক্ষিত আছে আমার কাছে। আমি এই কলামে দুই সমাবেশের উপস্থিতি, মান ও পাল্টাপাল্টি বক্তব্যের সত্য মিথ্যা এবং অদৃশ্য একটি জয়-পরাজয়ের কথা পাঠকের নিকট তুলে ধরার চেষ্টা করবো। সারাদেশ জানে নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগের দুটো ধারা বিরাজমান সেই ১৯৭৩ সাল থেকে। অনেক মিডিয়া জেলা আওয়ামীলীগের এই দ্বন্দ্বকে ভাইি-বোনের বিভাজন হিসেবে উল্লেখ করে থাকে। তো যাই হোক ১৬ সেপ্টেম্বরের সমাবেশটি কিন্তু জেলা বা মহানগর আওয়ামীলীগের ব্যানারে অনুষ্ঠিত হয়নি। ঐ সমাবেশ ছিলো মূলতঃ বিএনপির মিছিল থেকে বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে জড়িয়ে কুরুচিপূর্ণ শ্লোগান দেওয়ার প্রতিবাদ জানাতে জননেতা একেএম শামীম ওসমান এর আহবানে আয়োজিত একটি সমাবেশ। মাত্র পাঁচজন বক্তব্য রাখেন সেদিন। জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই সমাবেশে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখলেও সেই সভায় সভাপতিত্ব করেন শামীম ওসমান। জেলা বা মহানগরের ব্যানারে ঐ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হলে সেখানে নিয়ম মতো সভাপতিত্ব করতেন আব্দুল হাই। এবার আসি সেই সমাবেশে উপস্থিতির বাস্তব চিত্রে। বছরের পর বছর ধরে এটা হয়ে আসছে, শামীম ওসমানের সকল আয়োজনে নারায়ণগঞ্জের মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েন। শামীম ওসমানের উপস্থিত থাকা মানে ব্যাপক জনসমাগম হবে নিশ্চিত। ১৬ সেপ্টেম্বর সেই ধারণাকেও ছাপিয়ে গেছে। বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী সমর্থকদের উপস্থিতিতে রীতিমতো জনসমুদ্র হয়েছিল ঐ সমাবেশ। নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় যাঁরা সেদিন সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে। পাঁচ বক্তা বিশেষ করে প্রধান অতিথি হিসেবে আসা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও একেএম শামীম ওসমান কি বলেছিলেন সেদিন তাঁদের বক্তব্যে? লেখাটি তথ্যবহুল ও বস্তুনিষ্ঠ করার জন্য আমি সেদিন শামীম ওসমান এর দেওয়া বক্তব্যের রেকর্ড শুনে লিখছি। আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল এর পুরো বক্তৃতা জুড়ে ছিলো শেখ হাসিনা সরকারের অর্জন ও সাফল্যের কথা। শামীম ওসমান এর দেওয়া বক্তব্যে ১৯৭৫ সালের স্মৃতিচারণ, ছাত্রজীবনে দুঃসাহসী রাজনৈতিক কর্মকান্ডের স্মৃতিচারণ ছিলো। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন সেদিন, তিনি ঐ বিএনপি-জামাত ফামাতকে গোনেন না। তিনি ভয় পান খন্দকার মোশতাকের উত্তরসূরিদেরকে। তিনি ১৬ই জুনের বর্বরোচীত বোমা হামলার স্মতিচারন করেছিলেন। বক্তব্যের শেষ দিকে এসে তিনি মঞ্চে উপস্থিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, “আমাদের যাঁরা আঘাত করেছিলো, গত ১৪ বছরে তাঁদের একটি ফুলের টোকাও দেইনি”। কিন্তু আন্দোলনের নামে মিছিলে বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে জড়িয়ে তাঁরা যেসব স্লোগান দিয়ে চলেছেন,তা কোন সুস্থ মানসিকতার মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে শামীম ওসমান বলেন, তাঁরা সবচেয়ে ভদ্র যে ভাষা ব্যবহার করেন সেটিও অত্যন্ত জঘন্য। সহ্য করার মতো নয়। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির মিছিল থেকে স্লোগান দেওয়া হয়, “হরে কৃষ্ণ হরে রাম, শেখ হাসিনার বাপের নাম”! একজন খাঁটি মুসলিম হিসেবে বংশানুক্রমিক ভাবে সুবিদিত বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ঐ স্লোগান দেওয়ার মাধ্যমে একই সাথে ওঁরা দুটো ধর্মকেই অপমানিত করে। তারপর বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে শামীম ওসমান হুঁশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন,আমাদের মতো সুস্থ ধারার রাজনীতি করেন, প্রয়োজনে আমাকে গালি দেন, আপনাদের কেউ কোন বাঁধা দিতে আসবেনা। কিন্তু আজ থেকে বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে আর একটা কুরুচিপূর্ণ স্লোগাান নারায়ণগঞ্জের মাটিতে দেওয়ার স্পর্ধা দেখাবেন না। কি হবে তা পরে দেখবো, সঙ্গে সঙ্গে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে। জনতার দিকে ইশারা করে বলেন, জনগন আপনাদের ঔদ্ধত্য আর নিতে পারছেনা। জনতার মাইরে। কারো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবেনা। লাখো জনতা দুই হাত তুলে সেই বক্তব্যের প্রতি নিজেদের সমর্থন জানান। সেদিন শামীম ওসমান একবারও বলেননি, বিএনপিকে নারায়ণগঞ্জে রাজনীতি করতে দেওয়া হবেনা। যদিও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে গিয়াসউদ্দিন আহমেদ ও অন্য স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বারবার এই কথা বলে উপস্থিত নেতাকর্মী সমর্থকদের তাতিয়ে তোলার চেষ্টা করেন। দুটো সমাবেশে উপস্থিত থেকে দেখেছি, শামীম ওসমান এর সমাবেশের মতো বিএনপির সমাবেশেও ব্যাপক লোক সমাগম হয়েছিলো। কিন্তু উপস্থিতির সংখ্যায় নয়, বুঝে হোক আর না বুঝেই হোক গতকাল কেন্দ্রীয় বিএনপির আন্দোলন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে ফতুল্লায় সমাবেশ করে আওয়ামীলীগ তো দূরের কথা, একজন শামীম ওসমান এর কাছে পুরো দলেরই কি শোচনীয় পরাজয় ঘটেনি? বিএনপি নেতৃত্ব স্বীকার করুন আর না করুন রাজনৈতিক বোদ্ধা মহল তাই মনে করেন। যদিও এটি নতুন কিছু নয়। সারাদেশের বিএনপি নেতাকর্মী সমর্থকদের কাছে শামীম ওসমান নামটি এক বিশাল প্রতিপক্ষ। ওয়ান ইলেভেনের পর থেকে দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে আমার বহু কলামে আমি এই বাস্তবতার কথা তুলে ধরেছি। নেপথ্যে কি কারণ সেটিও বিশ্লেষণ করেছি। গত ১৭ বছর ধরে দেশের শীর্ষ এক মিডিয়া গোষ্ঠী যে শামীম ওসমানকে বিতর্কিত করতে মরিয়া চেষ্টা করে বারবার ব্যর্থ হয়েছে, সেটি কেনো আর নেপথ্যে মদদদাতা কে বা কারা সেটিও সূত্রের উদ্বৃত্তি সহ তুলে ধরেছি। (প্রসঙ্গক্রমে একটি বিষ্ময়ের কথা এই লেখনীতেও উল্লেখ না করে পারছিনা, একেএম শামীম ওসমান আমার নিকট রীতিমতো এক বিষ্ময়ের নাম। নিজের সীমিত জ্ঞানে আমি ইন্টারনেট ঘেঁটে এমন আরেকজন ব্যক্তির খোঁজ করেছি বিশ্বজুড়ে, যাঁর পেছনে প্রভাবশালী মিডিয়া গোষ্ঠীও দেশী বিদেশী বিভিন্ন মাধ্যমের অব্যাহত নেতিবাচক প্রচেষ্টা সত্বেও দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ সময় ধরে বহাল তবিয়তে, সম্মান ও দাপটের সাথে টিকে আছেন। বলাই বাহুল্য আমি কাউকে খুঁজে পাইনি।আমাদের দেশের অনেক ডাকসাইটে ব্যক্তিত্ব মিডিয়ার রোষানলে পড়ে পতিত নক্ষত্র হয়ে গেছেন। কিন্তু শামীম ওসমান এক্ষেত্রে একমাত্র আশ্চর্য ব্যতিক্রম) এই শহরের মাটি আলো বাতাসে জীবনের চল্লিশোর্দ্ধ বছর কাটিয়ে অনেক কিছুর সাক্ষী হবার সৌভাগ্য হয়েছে। তাই আমার কলামের বিষয়বস্তু যদি নারায়ণগঞ্জ হয়,সেই কলামে তথ্য উপাত্ত ও বিশ্লেষনের কোন ঘাটতি থাকেনা। বিগত প্রায় দেড় যুগের ইতিহাস সাক্ষী দেয়, শামীম ওসমানকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে বিএনপির কেন্দ্রকেই উদ্যেগী হতে হয়। গত ২৭ সেপ্টেম্বর সেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তিই ঘটেছে মাত্র।পাঠকদের মনে করিয়ে দিতে চাই,”খেলা হবে” স্লোগানের চর্চা আওয়ামীলীগের চেয়ে কোন অংশে কম করেনা বিএনপির শীর্ষ নেতা-নেত্রীগণ। আমার বিএনপি সমর্থক বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষীগণ হয়তো এই কলামে রাগ করবেন, কেউ হয়তো দালাল বলবেন। (ইতিপূর্বে বহুবার ওটা বলেছেন অনেক সাংবাদিক বন্ধু ও বয়োজ্যেষ্ঠগণ)। আমি বিনয়ের সাথে ওনাদের বলবো, আবেগ নয় বিবেকী বিবেচনায় এই লেখনীকে বিচার করুন। ১৬ তারিখের সমাবেশে আওয়ামীলীগের একটি অংশ উপস্থিত ছিলেননা। একজন শামীম ওসমান এর আহবানে যে জনসমুদ্র সৃষ্টি হয়েছিলো, তাঁর কাউন্টার দিতে কেন্দ্রকে নামতে হয়েছে। এটাই তেঁতো বাস্তবতা। আর শামীম ওসমানকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে কেন্দ্রীয় বিএনপি আগেও সরব ছিলো, এখনো আছে আর তিনি যতোদিন বেঁচে থাকবেন তাঁরা সরব থাকবেন। দেশ তো বটে মার্কিন মুলুকেও শামীম ওসমানকে হাইলাইট করতে পিছপা হননি বিএনপির কর্মী সমর্থকগণ। গত ২৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ফতুল্লা ভূঁইগড়ের সমাবেশ কেন্দ্রের চলমান আন্দোলন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে প্রচার করা হলেও সেটি ছিলো প্রকারান্তরে গত ১৬ সেপ্টেম্বরের শামীম ওসমান আয়োজিত সমাবেশের পাল্টা জবাব। বিএনপির প্রতিপক্ষ হওয়া উচিত আওয়ামীলীগ। আওয়ামীলীগের একজন নেতাকে প্রতিপক্ষ বিবেচনা করলে সেখানে কে বিজয়ী হয় আর কাদের দেউলিয়াত্বের প্রকাশ ঘটে তা প্রিয় পাঠক মহলই বলবেন।

Comments are closed.

এই কাল এই সময়

চুনকা আমৃত্যু মানুষের হৃদয়ে থাকবেন

ডান্ডিবার্তা | ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪, ১২:০০ | Comments Off on চুনকা আমৃত্যু মানুষের হৃদয়ে থাকবেন

  হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জের জন মানুষের নেতা, স্বাধীনতা-উত্তর নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আলী আহাম্মদ চুনকার আজ রবিবার ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী। মানুষের মৃত্যু চিরন্তন সত্য। কিন্তু কিছু কিছু মৃত্যু আছে যা ইচ্ছা করলেই মেনে নেয়া যায় না, বা মেনে নিতে মন চায় না। বিশ্বাস […]

আজকের পত্রিকা

আজকের পত্রিকা

মন্তব্য প্রতিবেদন

সাধারণ মানুষের হৃদয়ে বেঁচে আছেন নাসিম ওসমান

ডান্ডিবার্তা | এপ্রিল ৩০, ২০২৪, ১২:৫০ | Comments Off on সাধারণ মানুষের হৃদয়ে বেঁচে আছেন নাসিম ওসমান

হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জ সদর আসনের প্রয়াত সাংসদ একেএম নাসিম ওসমানের আজ মঙ্গলবার ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ থেকে ১০ বছর পূর্বে সদর ও বন্দর আসনের সাধারন মানুষের নেতা মাটি ও মানুষের সাথে যার ছিল আমৃত্যু সহাবস্থান সেই নাসিম ওসমান ভারতের দেরাদুনে আকস্মিক মৃত্যু বরণ করেন। তার মৃত্যুতে সমগ্র নারায়ণগঞ্জ যেন সেদিন স্থবির হয়ে পড়েছিল। নাসিম ওসমানের […]

ফেসবুক লাইক

বিশেষ প্রতিবেদন

বাজার গিয়ে বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ

ডান্ডিবার্তা | জানুয়ারি ২৭, ২০২৪, ১২:৩৪ | Comments Off on বাজার গিয়ে বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট ভরা মৌসুমেও অস্থির বাজার। স্বস্তি ফিরছে না কোনো কিছুতেই। চাল ডাল থেকে মাছ মাংস কিংবা সবজি সবকিছুরই বেড়েছে দাম। আয় না বাড়লেও, প্রতিনিয়ত নিত্যপণ্যের বাড়তি দামে হিসাব মেলানো কঠিন হয়ে পড়েছে ক্রেতাদের। একের পর এক পণ্য যুক্ত হচ্ছে বাড়তি দামের তালিকায়। এমন অবস্থায় বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ। বাজারের তালিকা কাটছাঁট করেও, সংসার চালাতে […]

নামাজের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৩:৫০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ১৮:৩৭
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৩:৫৫
  • ১১:৫৮
  • ১৬:৩২
  • ১৮:৩৭
  • ২০:০০
  • ৫:১৬

ফিচার বার্তা

নয়ামাটিতে বিখ্যাত মাছুয়ার দুধের মালাই পাউরুটি

ডান্ডিবার্তা | জানুয়ারি ২৭, ২০২৪, ১২:১৮ | Comments Off on নয়ামাটিতে বিখ্যাত মাছুয়ার দুধের মালাই পাউরুটি

জাহাঙ্গীর ডালিম পাকিস্তান আমল থেকে নয়ামাটির জনপ্রিয় চায়ের দোকান। নারায়ণগঞ্জে গেঞ্জি বা আন্ডার গার্মেন্টসের জন্য বিখ্যাত নয়ামাটি। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রতিষ্ঠান হওয়ায় রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য এখানকার মালিক শ্রমিক সকলের প্রথম পছন্দ গরুর দুধের মালাই পাউরুটি আর গরুর দুধের চা। তবে সেটাও কড়া লিকারের গরুর দুধের চা। সেই গরুর দুধও হবে একদিনের পুরানো। ফলে চিনি কম দিয়ে […]

অতিথি কলাম

কার্পেটের তলায় ময়লা রেখে ঘর পরিষ্কার দেখাতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক?

ডান্ডিবার্তা | মে ০৪, ২০২৪, ১০:০৫ | Comments Off on কার্পেটের তলায় ময়লা রেখে ঘর পরিষ্কার দেখাতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক?

সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রতিনিয়ত শুনতে হয় সাংবাদিকতা আর নেই দেশে। কারণ মানুষ যা চায় সব দিতে পারছে না মিডিয়া। সাংবাদিকরা খারাপ, কিন্তু কে যে ভালো সেটা আমরা বুঝতে পারছি না। তবে এত খারাপের মধ্যেও বেসিক ব্যাংক লুট হওয়া, ফারমার্স ব্যাংকের লোপাট হওয়া, হল-মার্ক কেলেঙ্কারি, ইসলামী ব্যাংকের ত্রাহি অবস্থা- এসব খবর মিডিয়াই প্রকাশ করেছে। সাংবাদিকরা যদি […]

পুরনো সংখ্যা

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  

Copyright © দৈনিক ডান্ডিবার্তা ২০২৪