বদলে যাচ্ছে সামাজিক সম্পর্কের ধারা

ডান্ডিবার্তা | নভেম্বর ১৩, ২০২৩, ১০:৪৪ | Comments Off on বদলে যাচ্ছে সামাজিক সম্পর্কের ধারা

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট পরিবারকাঠামো অনেক আগেই বদলে গেছে। এখন কোভিড মহামারির পরে মানুষের সামাজিক সম্পর্কের ধরনেও বদল এসেছে। বদলে যাচ্ছে সামাজিকতার ধরনও। শহরাঞ্চলে যৌথ পরিবার ভেঙে গিয়ে একক পরিবার গড়ে উঠেছে অনেক আগেই। একক পরিবারের ধারণা এখন গ্রামেও পৌঁছে গেছে। একটা সময় অবসরে বা ছুটির দিনে যেখানে সবাই আত্মীয়স্বজনের বাসায় যাওয়া কিংবা বন্ধুদের বাসায় যাওয়ার চল ছিল, পরে সেটা রেস্টুরেন্টে বা এক দিনের জন্য কোথাও বেরিয়ে আসায় রূপ নেয়। কিন্তু কোভিডের পর এখন সবাই একঘরে থেকেও আলাদা। বেড়াতে গেলেও সবাই একা। হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, নয়তো টিভি স্ক্রিনের সামনে। ইউনিসেফ বলছে, গত কয়েক দশকের যে কোনো সংকটের চেয়েও কোভিড মহামারি বিশ্বব্যাপী শৈশবকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাব ও অপব্যবহার থেকে শুরু করে শিক্ষায় ব্যাঘাত শিশুদের মনজগতে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে। মনোবিদেরা বলছেন, মহামারির বিপর্যয়কর প্রভাব অবশ্যই সম্পূর্ণভাবে প্রতিকার করতে হবে। সারা বিশ্বে অনেক শিশুই অচলাবস্থায় রয়ে গেছে। তারা তাদের স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যেতে আগ্রহী, কিন্তু তাদের মনোজগতের পরিবর্তনের কারণে ভাবনার জগৎ আর আগের মতো নেই। একটা পুরো প্রজন্মের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে। আর এই সদস্য থেকে বেরিয়ে আসতে এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হয়ে উঠেছে সকলের বন্ধত্বের প্লাটফর্ম। এসএসসি বিভিন্ন বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীরা এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে নতুন ভাবে সম্পর্ক গড়ে তুলছে। পিছিয়ে নেই বয়স্করাও। কোথায়ও ৫০ উর্ধ আবার কোথায়ও বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ সামাজিক বন্ধনকে ধরে রাখতে নিত্যনতুন প্লাটফর্মে একত্রিত হচ্ছে। এভারগ্রীন নারায়ণগঞ্জ ৫০+ ইতিমধ্যেই নারায়ণগঞ্জসহ দেশের সর্বত্র সারা জাগিয়েছে। এভারগ্রীন নারায়ণগঞ্জ ৫০+ এর বন্ধুরা একত্রিত হয়ে সামাজিক বন্ধনকে আরো পাকাপোক্ত করেছে। এভারগ্রীন নারায়ণগঞ্জে ৫০ উর্ধ নারী-পুরুষ মিলে এই সংগঠনটি নিয়ে সমাজিক সম্পর্ককে আরো মজবুত করে তুলছে। যৌথ পারিবারিক কাঠামো ভেঙে একক পরিবারের মাঝেই এত দিন মানুষ স্বস্তি খুঁজছে, স্বাধীনতা খুঁজেছে। কিন্তু সত্যিই কি মিলেছে, স্বস্তি, স্বাধীনতা—এমন প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সহজ কোনো উত্তরও মিলছে না। এখন তো সেই একক পরিবারের মাঝেও শান্তি মিলছে না মানুষের। বিশ্ব জুড়েই গ্রামীণ সমাজে পরিবারের ধারণা ভিন্ন ছিল। এখন নগরায়ণের ফলে মানুষের চাহিদা, প্রয়োজন বদলে যাচ্ছে। বদল ঘটছে পরিবারের কাঠামোতে, পরিবারকাঠামোর ধারণাতেও। বর্তমান সময়ে মানুষ বড় হওয়ার পরে আর পরিবারের সঙ্গে থাকতে চায় না। যৌথ পরিবার তো ভেঙে গেছে অনেক আগেই। এখন স্বামী-স্ত্রী-সন্তান নিয়ে যে পরিবার, সেখানকার সদস্যরাও একক সত্তা নিয়ে বিরাজ করতে চায়। এক ছাদের নিচে থাকলেও ‘ফ্যামিলি বন্ডিং’টা যেন উধাও হয়ে গেছে। কোভিড মাহামারির পরবর্তী পর্যায়ে এই ‘ফ্যামিলি বন্ডিং’টাকেই প্রতিষ্ঠার পরামর্ম দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানী ও কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ড. মোহিত কামাল বলেছেন, আমাদের পারিবারিক বন্ধন দিনে দিনে দুর্বল হয়ে পড়ছে। পরিবারগুলোয় ভঙ্গুরতা বিরাজ করছে। শিশু ও তরুণেরা সমাজবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। সামাজিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে মনে হচ্ছে, মহামারিতে মানসিক সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে আরো নানাবিধ সমস্যাও বাড়ছে। মানুষ এখন অর্থনৈতিক চাপের মধ্যে আছে। আর মানুষ যখন চাপে থাকে, তখন আবেগে আক্রান্ত হয়। আবার অনেকে একা থাকতে চায়। তিনি আরো বলেন, সামাজিক অবক্ষয় কমাতে পরিবারগুলোর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে আনতে হবে। কেউ যেন বিচ্ছিন্ন হতে না পারে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। একই সঙ্গে দেখতে হবে কারো মধ্যে যেন শূন্যতা সৃষ্টি না হয়। কেননা, হতাশা, শূন্যতা বা বিচ্ছিন্নতার কারণে মানুষ সহিংস আচরণে উদ্বুদ্ধ হতে পারে, আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা নওশিন আফরিন বললেন, করোনার সময় দীর্ঘ সময় স্কুল বন্ধ থাকায় এখন শিশুরা আরো বেশি ঘরকুনো হয়ে পড়েছে। সে সময় কম্পিউটারে গেম খেলতে দিতে হয়েছে। তা না করলে ওরাই বা সময় কাটাত কী করে! কিন্তু এখন সেই অভ্যাস তো কাটানো যাচ্ছে না। আমি ও আমার স্বামী দুজনেই চাকরি করি। সকালে বের হই, ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা পেরিয়ে যায়। বাসায় ফিরেও আমরা যার যার ঘরে একাই সময় কাটাই। ছুটির দিন ছাড়া একসঙ্গে খেতে বসাও হয় না। ফ্যামিলি আছে, কিন্তু বন্ডিংটাই যেন কোথায় হারিয়ে গেছে। এই তো গত শতকেও মানুষের আশা-আকাঙ্খা, বেড়ে ওঠা—সবকিছু ছিল সামগ্রিকভাবে পরিবারকেন্দ্রিক। পরিবারের যে কোনো সদস্যের যে কোনো চাহিদা পূরণ ছিল রীতিমতো পারিবারিক সিদ্ধান্ত থেকে। নিজের সন্তানের কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসত পরিবারের প্রধানের কাছ থেকে। দাদা, চাচা, মা, চাচি, চাচাতো ভাইবোনেরাও সমান অংশীদার ছিল পরিবারের যে কোনো ব্যক্তির প্রয়োজন মেটানোর ক্ষেত্রে। পরিবারের যৌথ কাঠামো এই সামাজিক বন্ধন ও নৈতিক বন্ধন দৃঢ় করত। বড়দের মানা, প্রত্যেক সম্পর্ককে সম্মান করা—এ সবকিছুই তারা শিখত গুরুজনদের কাছ থেকে। সেই পারিবারিক সম্পর্ক এখন অনেক আলগা হয়ে গেছে। এখন চারপাশে জীবন ও জীবিকা নিয়ে ব্যস্ত সবাই। ফলে অসুখী দাম্পত্য, সন্তানের লেখাপড়া, ক্যারিয়ার নিয়ে এত ব্যস্ত যে, চাওয়া-পাওয়া আর উন্নতির চক্রে ঘুরছে সবকিছু। এমনকি মেকি বন্ধুত্বও এখন চাকরি বা প্রয়োজনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক রীতিনীতি পালটাচ্ছে। মানুষের মূল্যবোধ বদলাচ্ছে। বদলাচ্ছে সমাজের অনুশাসন, কাঠামো। মানুষের আর্থিক স্বাধীনতা যত বাড়ছে, জীবনযাপনের স্বাধীনতাও ততটাই ভোগ করতে চাইছে। পরিবারগুলো ভাঙছে। সমাজও তার আদল বদলাচ্ছে। জীবনযাপনের পুরোনো রীতিগুলোও পালটাচ্ছে। ‘আমাদের ছোটবেলাটা অন্যরকম ছিল। জীবনের সবচেয়ে সুন্দর স্মৃতিগুলো সব ছোটবেলার। আমরা সব ভাইবোন আর চাচাদের ছেলেমেয়েরা একসঙ্গে এক বাড়িতে এক ছাদের নিচে বেড়ে উঠেছি। ‘আমার’ বলে কিছু ছিল না। সব ছিল ‘আমাদের’। দাদা ছিলেন পরিবারের প্রধান। আমরা কী পড়ব, কী করব—সবকিছু মা-বাবা দাদার সঙ্গে ঠিক করে করতেন। আমাদের ছেলেমেয়েরা সেই পরিবেশ পেল না। বলছিলেন বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা আবদুল মোহাইমিন। বাংলাদেশের সামাজিক কাঠামোই শুধু নয়, সারা বিশ্বের সামাজিক কাঠামোর প্রধান অংশ হচ্ছে পরিবার। যৌথ পরিবার সর্বভারতীয় সংস্কৃতিরও অবিচ্ছেদ্য অংশ। যদিও যৌথ পরিবারপ্রথা এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। নগরায়ণের অনেক বিরূপ প্রভাবের একটি হলো যৌথ পরিবারগুলো টুকরো টুকরো হয়ে ভেঙে গিয়ে একক পরিবার হওয়া। তবু টিমটিমে প্রদীপশিখার মতো এখনো বয়ে চলেছে পরিবার সংস্কৃতির এই ধারা। কিন্তু আশপাশে চোখ মেলে একটিও যৌথ পরিবার ইদানীং নজরে আসে না। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ও সাহিত্যিক ড. মোহিত কামাল বললেন, পরিবার একটা বড় শিক্ষার জায়গা। যৌথ পরিবারগুলো শিশুদের বেড়ে উঠতে খুব বড় ভূমিকা রাখত। পরিবারের প্রতিটি সদস্যই তাদের আচরণে নিয়ন্ত্রণ রাখত। মা-বাবার দ্বন্দ্ব, হতাশা—এসব শিশুদের সামনে তারা প্রকাশ করত না। কারণ এতে সবাই তা জেনে যাবে। যখন যৌথ পরিবার ছিল, তখন এসব তারা নিয়ন্ত্রণ করত। এখন পরিবারে তো নিয়ন্ত্রণ করার কেউ নেই। ড. মোহিত কামালের মতে, আমাদের ছেলেমেয়েরা অসামাজিক হয়ে উঠছে মূলত মা-বাবার কারণে। শিশুর চরিত্র গঠনে মা-বাবাকেই সবচেয়ে বেশি সময় দিতে হবে। খেলার সুযোগ না থাকলে প্রতি সপ্তাহে ছুটির দিনে আত্মীয়-বন্ধুদের বাসায় বেড়াতে যাওয়া। এটা করলেও শিশুরা সামাজিকতা শিখবে। সেখানে অন্য শিশুদের সঙ্গে মিশে যেমন তাদের সহ্যক্ষমতা বাড়বে, তেমনি মা-বাবার অন্য বন্ধুদের সঙ্গে ব্যবহার, পরিমিতিবোধ, ভদ্র আচরণ দেখেও তারা শিখবে। কিন্তু এসব আড্ডায় বড়রাও খুব একটা নিজেদের আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করেন না। সবচেয়ে বড় কথা, শিশুর বেড়ে ওঠার সময় পারিবারিক আবহের মধ্যে রাখতে হবে। তাহলে সে মানবিক হবে।

Comments are closed.

এই কাল এই সময়

চুনকা আমৃত্যু মানুষের হৃদয়ে থাকবেন

ডান্ডিবার্তা | ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪, ১২:০০ | Comments Off on চুনকা আমৃত্যু মানুষের হৃদয়ে থাকবেন

  হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জের জন মানুষের নেতা, স্বাধীনতা-উত্তর নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আলী আহাম্মদ চুনকার আজ রবিবার ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী। মানুষের মৃত্যু চিরন্তন সত্য। কিন্তু কিছু কিছু মৃত্যু আছে যা ইচ্ছা করলেই মেনে নেয়া যায় না, বা মেনে নিতে মন চায় না। বিশ্বাস […]

আজকের পত্রিকা

আজকের পত্রিকা

মন্তব্য প্রতিবেদন

প্রয়াত সামসুজ্জোহা ছিলেন গণমানুষের নেতা

ডান্ডিবার্তা | ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৪, ১০:১৪ | Comments Off on প্রয়াত সামসুজ্জোহা ছিলেন গণমানুষের নেতা

হাবিবুর রহমান বাদল দেশের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কাÐারী প্রয়াত নেতা একেএম সামসুজ্জোহার ৩৭তম মৃত্যু বাষির্কী আজ। আজকের এই দিনে নারায়ণগঞ্জের মানুষ সামসুজ্জোহার পাশাপাশি তিনবারের সাংসদ প্রয়াত নাসিম ওসমানের অভাবও অনুভব করছেন। আওয়ামী লীগের জন্মলগ্ন থেকেই বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সামসুজ্জোহার অগ্রণী ভ‚মিকা ছিল। বর্ষিয়ান রাজনৈতিক নেতা একেএম শামসুজ্জোহা শুধু নারায়ণগঞ্জের গণমানুষের অকৃত্রিম […]

ফেসবুক লাইক

বিশেষ প্রতিবেদন

বাজার গিয়ে বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ

ডান্ডিবার্তা | জানুয়ারি ২৭, ২০২৪, ১২:৩৪ | Comments Off on বাজার গিয়ে বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট ভরা মৌসুমেও অস্থির বাজার। স্বস্তি ফিরছে না কোনো কিছুতেই। চাল ডাল থেকে মাছ মাংস কিংবা সবজি সবকিছুরই বেড়েছে দাম। আয় না বাড়লেও, প্রতিনিয়ত নিত্যপণ্যের বাড়তি দামে হিসাব মেলানো কঠিন হয়ে পড়েছে ক্রেতাদের। একের পর এক পণ্য যুক্ত হচ্ছে বাড়তি দামের তালিকায়। এমন অবস্থায় বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ। বাজারের তালিকা কাটছাঁট করেও, সংসার চালাতে […]

নামাজের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:০৮
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ১৮:২৮
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:১৩
  • ১২:০০
  • ১৬:৩১
  • ১৮:২৮
  • ১৯:৪৭
  • ৫:২৮

ফিচার বার্তা

নয়ামাটিতে বিখ্যাত মাছুয়ার দুধের মালাই পাউরুটি

ডান্ডিবার্তা | জানুয়ারি ২৭, ২০২৪, ১২:১৮ | Comments Off on নয়ামাটিতে বিখ্যাত মাছুয়ার দুধের মালাই পাউরুটি

জাহাঙ্গীর ডালিম পাকিস্তান আমল থেকে নয়ামাটির জনপ্রিয় চায়ের দোকান। নারায়ণগঞ্জে গেঞ্জি বা আন্ডার গার্মেন্টসের জন্য বিখ্যাত নয়ামাটি। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রতিষ্ঠান হওয়ায় রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য এখানকার মালিক শ্রমিক সকলের প্রথম পছন্দ গরুর দুধের মালাই পাউরুটি আর গরুর দুধের চা। তবে সেটাও কড়া লিকারের গরুর দুধের চা। সেই গরুর দুধও হবে একদিনের পুরানো। ফলে চিনি কম দিয়ে […]

অতিথি কলাম

আত্মীয়দের দাপটে ক্ষতিগ্রস্ত রাজনৈতিক দলের শৃঙ্খলা

ডান্ডিবার্তা | এপ্রিল ২৪, ২০২৪, ১২:৩১ | Comments Off on আত্মীয়দের দাপটে ক্ষতিগ্রস্ত রাজনৈতিক দলের শৃঙ্খলা

মোনায়েম সরকার উপজেলা নির্বাচনকে নিয়ে আওয়ামী লীগ সাংগঠনিকভাবে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। গত সংসদ নির্বাচনের সময় থেকে দলের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পাওয়া কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও জয়ী হয়ে আসাকে কেন্দ্র করে দলের মধ্যে যে বিরোধ ও কোন্দল সৃষ্টি হয়েছিল, তা এখনো অব্যাহত আছে। উপজেলা নির্বাচনে এই বিরোধ নতুন মাত্রা পাওয়ার আশঙ্কা তৈরি […]

পুরনো সংখ্যা

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  

Copyright © দৈনিক ডান্ডিবার্তা ২০২৪