
আমি মীর সালমান শাহরিয়ার (সুপ্রভ), ১৪ মে, নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবে আমার খালাত ভাই শাহ আল মোমেন (সোহাগ) ও শাহ আল আসিফ (মুন্না) ও তার পরিবারের সদস্য কর্তৃক সংবাদ সমম্মেলন করে আমাদের মামা কর্তৃক বোনের সম্পত্তি আত্মসাৎ দাবী করে, ১৫ মে নারায়ণগঞ্জ এর বিভিন্ন স্থানীয় দৈনিক পত্রিকায় যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, আমরা আমাদের পরিবারের তরফ থেকে প্রতিবাদ যানাচ্ছি। মূলত শাহ আল মোমেন (সোহাগ) ও তার ভাই শাহ আল আসিফ (মুন্না) নারায়ণগঞ্জ এর ৭ খুনের আসামী কর্নেল সাঈদ এর শ্বশুর আওয়ামী লীগের নেতা মায়া চৌধুরী আত্মীয় এবং তাহাদের প্রভাব খাটিয়ে অবৈধ হুন্ডি ব্যবসা সহ নানাবিধ অসামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত ছিলো এবং বর্তমানে চাঁদাবাজী হত্যা হুমকি সহ তাহাদের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ আদালতে একাধিক ফৌজদারী মামলা চলমান রহিয়াছে। শাহ আল মোমেন (সোহাগ) ৪টি বিয়ে করেছে, যখনই টাকার প্রয়োজন হয়, তখনই মামা খালাদের কাছে টাকা পয়সা দাবী করে বিভিন্ন সময় ভূয়া মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দায়ের করে। সংবাদ সম্মেলনে তাদের বোনের দাবী করে যাকে উপস্থাপন করেছেন তিনি তাদের বোন নন। ভুয়া ওয়ারিশ সার্টিফিকেট তৈরী করে তাকে বোন বানিয়েছে। শাহ্ আল মোমেন (সোহাগ) এর অপর এক ভাই শাহ্ আল আকিব (শুভ) কে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে তারা বঞ্চিত করে এবং তার সম্পত্তির কিছু অংশ বিক্রয় করে শাহ্ আল মোমেন ও শাহ্ আল আসিফ পুরো টাকা আত্মসাৎ করে, এমনকি তার ফুফুদের সম্পত্তি না দিয়ে সেই সম্পত্তিও তারা দুই ভাই আত্মসাৎ করে। প্রকৃত ঘটনা এই যে, আমাদের নানু জীবদ্দশায় আমার খালা ও মামাদের মাঝে তাহাদের প্রাপ্য সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারা করে বুঝিয়ে দিয়ে গিয়েছেন। আমার খালাত ভাই শাহ্ আল মোমেন (সোহাগ) এর মৃত মাতা মোমেনা বেগমকে ৪২ বৎসর আগে দুই দলিল মূলে ৪.৫০ শতাংশ সম্পত্তি খরিদ করিয়া দেন এবং পরবর্তীতে উক্ত জায়গা তারা ০৫ তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং বানিয়ে বসবাস করে আসছে, যা প্রতিমাসে ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা ভাড়া পান এবং বিগত ০৩/০২/২০২৪ইং তারিখে শাহ্ আল মোমেন (সোহাগ) গং মামাদের কাছে আরো জায়গা জমি দাবী করিলে মামা খালারা ৪.৫০ শতাংশ সম্পত্তি দখল বুঝাইয়া দেয়। অর্থাৎ আমার অন্যান্য খালারা যে জায়গা ভাগে পেয়েছে শাহ্ আল মোমেন (সোহাগ) গং দের দ্বিগুন জায়গা বুঝিয়া দেওয়া হয়। সুতরাং তাদের দাবী ভিত্তিহীন। মূলত নারায়ণগঞ্জ বা অন্য কোন জায়গা পৈত্রিক সম্পত্তি নাই। শাহ্ আলম মোমেন গং বর্তমানে তাহাদের নানার বাড়ীতে বসবাস করিয়া আসিতেছে। এই সকল সম্পত্তি আমাদের নানু শাহ্ আল মোমেন (সোহাগ) গংকে বুঝায় দিলেও তাহাদের কাছ থেকে না দাবী নামা নেয় নাই, তাই সেই সুযোগে অপব্যবহার করে শাহ্ আল মোমেন (সোহাগ) গং আমার খালা মামাদের বিরুদ্ধে ৪টি মিথ্যা মামলা দায়ের করে, তাহার মধ্যে ২টি মামলা পুলিশ তদন্তে সত্যায়িত না পেয়ে মামলা ২টি খারিজ হয়। আমার দুই মামা অর্থাৎ বড় মামা খাজা আহসান উল্লাহ সাবেক কমিশনার ও ছোট মামা এডভোকেট খাজা ওয়ালিউল্লাহ অত্যন্ত স্নেহ পরায়ন ও সৎ ব্যক্তি। অভিযোগকারী শাহ্ আল মোমেন (সোহাগ) ও শাহ্ আল আসিফ (মুন্না) আমার দুই মামার কাছে ছোট বেলায় লালিত পালিত হয় এবং পড়াশুনা করে। মূলত শাহ্ আল মোমেন সোহাগ ও তাহার ভ্রাতা শাহ্ আল আসিফ (মুন্না) পরবিত্তলোভী, হুন্ডি ব্যবসায়ী এবং মামলাবাজ ব্যক্তি, আমরা তাহাদের এই ধরনের মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের সাথে সাথে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তার দোসররা কেউবা পালিয়েছে আবার কেউ আত্মগোপনে রয়েছে। বিগত পতিত সরকারের আমলে পেশাদার সাংবাদিকরা সব কিছু দেখলেও কোন কিছুই লিখতে পারতনা। আকাঁরে ইঙ্গিতে কোন কিছু লিখলেই সেইসব সাংবাদিকের উপর খর্গ নেমে […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯