
ডান্ডিবার্তা ডেক্স
ফিলিস্তিন, আফগানিস্তান, ইরাক সহ মুসলিম দেশগুলোর সংকটে সবসময় মুসলিমদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পর এবার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে অবস্থান নিয়ে বিতর্ক উসকে দিয়েছে প্রাচীন ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমটি। এনিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র প্রতিবাদ ও ক্ষোভ জানিয়েছেন নেটিজেনরা। জানা যায়, অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের স¤প্রতি লন্ডন সফরে তার একটি সাক্ষাৎকার নিয়েছে বিবিসি। সাক্ষাৎকারটি বিশ্লেষণ করলে সহজেই বোঝা যায়, ড. ইউনূসকে খাটো করে ফ্যাসিস্ট হাসিনার ভাগনি দুর্নীতিবাজ টিউলিপ সিদ্দিককে বাঁচানোর অপচেষ্টা করেছে ব্রিটিশ মিডিয়াটি। সচেতন মহলের মধ্যে যা ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর লন্ডন সফরকালে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি) টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে আলোচনার জন্য মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকরা মনে করেন, মূলত টিউলিপের পক্ষে অবস্থান নিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বিব্রত ও বিতর্কের মুখে ফেলতেই সাক্ষাৎকারটি নেয় বিবিসি। বিবিসির পূর্বপরিকল্পিতভাবে করা প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেছেন, টিউলিপের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলি আদালতের বিষয়। টিউলিপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্তের উপর তার আস্থা রয়েছে। টিউলিপ যুক্তি দিয়েছেন যে, বাংলাদেশ অভিযোগের পক্ষে কোনও প্রমাণ সরবরাহ করেনি এবং তার আইনজীবীদের সাথে যোগাযোগ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। বিবিসি টিউলিপকে ডিফেন্ড করতে এই বিষয়টি নিয়েও প্রশ্ন করেন। জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘এটি একটি আদালতের বিষয়। মামলাটি অনুসরণ করার জন্য বা বাতিল করার জন্য পর্যাপ্ত উপকরণ পাওয়া যায় কিনা তা আদালত সিদ্ধান্ত নেবে। টিউলিপের প্রত্যর্পণ চাইবেন কিনা এই প্রশ্নের জবাবেও ড. ইউনূস বলেন, ‘যদি এটি আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হয়, অবশ্যই।’ টিউলিপের বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে ফিরিস্তি রয়েছে তা দেখে চোখ কপালে ওঠার দশা নেটিজেনদের। নিচে তার কিছু দুর্ণীতির তথ্য তুলে ধরা হলো- অবৈধ সুবিধা নিয়ে ঢাকার গুলশানে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের ফ্ল্যাট নেওয়ার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও যুক্তরাজ্যের সাবেক ‘সিটি মিনিস্টার’ টিউলিপ সিদ্দিকসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গত এপ্রিলে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের ভাষ্য, সরকার থেকে ইজারা নেওয়া জমিতে জালজালিয়াতির মাধ্যমে এই ভবন তৈরি করা হয়। সেই ভবন থেকে অবৈধভাবে ফ্ল্যাট দখল করেন টিউলিপ সিদ্দিক। এছাড়া, খালা হাসিনার দুর্নীতির মাধ্যমে খোদ বৃটেনের বহু ব্যয়বহুল লোকেশনে বাড়ি ফ্ল্যাট উপঢৌকন হিসেবে টিউলিপ অবৈধভাবে ব্যবহার করেছেন দীর্ঘদিন। এ ব্যাপারে বৃটেনে তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান। টিউলিপ নিজেকে একজন ব্রিটিশ নাগরিক ও এমপি দাবি করলেও বাংলাদেশ সরকারের তদন্তে তার এনআইডি প্রকাশ্যে আসে। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কেইর স্টারমারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত টিউলিপ সিদ্দিককে নিজের মন্ত্রিসভায় জায়গাও দিয়েছিলেন। দেশটির ট্রেজারি বিভাগের ইকোনোমিক সেক্রেটারি হওয়ায় আর্থিক দুর্নীতি বন্ধের দায়িত্ব ছিল শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনির কাঁধে। সেই টিউলিপের বিরুদ্ধেই ওঠে একের পর এক দুর্নীতি আর অনিয়মের অভিযোগ। বাংলাদেশে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে মধ্যস্থতার বিনিময়ে রাশিয়ার কাছ থেকে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ ওঠে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দুর্নীতির তদন্তে উঠে আসে তার নাম। বরাবর অভিযোগ অস্বীকার করে আসলেও, যুক্তরাজ্যের বিরোধী দলের চাপে নিজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের অনুমতি দেন যুক্তরাজ্যের এই সিটি মিনিস্টার। এখানেই শেষ নয়, এরপর একের পর এক ব্রিটিশ মিডিয়ার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে প্রকাশ পেতে থাকে টিউলিপের অনিয়মের খবর। ফাইনান্সিয়াল টাইমসের খবর, আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ আবাসন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে লন্ডনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট নিয়েছেন তিনি। তার বোনের নামেও বিনামূল্যে আরও একটি ফ্ল্যাট নেয়ার খবর প্রকাশ হয় আরেকটি মিডিয়ায়। দ্য টাইমস জানায়, বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা ছড়ানো থিংকট্যাঙ্কের সাথেও যুক্ত টিউলিপ। আর দ্য গার্ডিয়ানে দাবি, পতিত আওয়ামী লীগ সরকারে সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগীদের একজন টিউলিপ। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের তথ্যানুযায়ী, আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য ও ইইউ লবিং ইউনিট এবং নির্বাচনী কৌশল দলের হয়েও কাজ করেছেন লেবার পার্টির এই নেতা। ক্ষমতাসীন দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যের বিরুদ্ধে এতসব অভিযোগে বেশ চাপে পড়েন প্রধানমন্ত্রী কেইর স্টারমার। যদিও প্রধানমন্ত্রী এতদিন টিউলিপের পাশেই ছিলেন। বিরোধীদল থেকে ক্রমেই যখন জোরালো হচ্ছিল পদত্যাগের দাবি তখন টিউলিপ নিজেই সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। জানিয়েছেন, তদন্ত কাজে সহায়তার জন্যই মন্ত্রিসভা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। লেবার পার্টির হয়ে মাত্র ১৬ বছর বয়সে রাজনীতিতে যোগ দেয়া টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটিশ পার্লামেন্টের চারবারের এমপি। এবার দলটি ক্ষমতায় আসার পর যুক্তরাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয়ের ইকোনমিক সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছিলেন তিনি। তবে নানা অনিয়মের অভিযোগে শেষপর্যন্ত পদত্যাগ করতে হয়েছে শেখ রেহানার কন্যা টিউলিপকে। দুদকের তদন্তে টিউলিপের বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগের প্রায় সবগুলোতেই তার সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হয়েছে। গুরুতর এসব অভিযোগ আমলে না নিয়ে একজন প্রমাণিত দুর্নীতিবাজের পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়ে বিতর্ক ও সমালোচনার মুখে পড়েছেন বর্তমান ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে এটিকে একটা চরম ধাক্কা হিসাবেই বর্ণনা করছেন বিশেষজ্ঞরা।এমন স্বীকৃত একজন দুর্নীতিবাজের পক্ষ নিয়ে চরম সমালোচনার মুখে পড়েছে বিবিসিও। এরআগেও খুনি হাসিনার পতনের পর প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকার নিয়েছে বিবিসি বাংলা। এসব সাক্ষাৎকার বিশ্লেষণ করলে স্পষ্টত বোঝা যায়, ব্রিটিশ গণমাধ্যমটির উদ্দেশ্যই হচ্ছে ইউনূস সরকারকে বিতর্কে ও চাপে ফেলা। সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে ক্ষতিকর এমন বিষয়ের সূত্রপাত ঘটানোর চেষ্টা করা হয়েছে, যার ফলে সরকার আন্তর্জাতিকভাবে সঙ্কটের মুখে পড়ে। আর সুবিধা পায় পতিত স্বৈরাচার। বিশ্লেষকরা বিবিসির এমন ভূমিকার কড়া সমালোচনা করে বলছেন, ফ্ল্যাট দুর্নীতিতে জড়িত ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থার প্রকাশ্য সমর্থক টিউলিপকে সমর্থন করা বিবিসিস মতো একটি আন্তর্জাতিক ও প্রাচীন গণমাধ্যমের জন্য দুঃখজনক ও হতাশাব্যাঞ্জক। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিবিসির আরেকটি গুরুতর অবস্থান নিয়ে সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। বাংলাদেশের সকল মিডিয়া ভারতের অবৈধ পুশ-ইনকে ‘পুশ-ইন’ বলে উল্লেখ করলেও বিবিসি সবসময় ‘পুশ-ব্যাক’ বলে সংবাদ প্রচার করে থাকে। অর্থাৎ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের যে বয়ান রয়েছে সেটিকেই একতরফাভাবে প্রচার করে যাচ্ছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ভারতকে সমর্থন করার শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে, মুসলিমবিরোধী গোষ্ঠী ও ব্যক্তিদের সাথে সবসময়ই ঘনিষ্ঠতা দেখা গেছে টিউলিপের। চরম ইহুদিবাদী ও মুসলিমবিদ্বেষী হিসাবে খ্যাত যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সাথে রয়েছে তার বিশেষ সম্পর্ক। জানা যায়, স্টারমার বংশানুক্রমিকভাবে একজন মুসলিম বিদ্বেষী, তার পরিবার ব্রিটিশ দাস ব্যবসার সাথে জড়িত ছিল। এমন একজন বিতর্কিত ব্যক্তিকে একতরফাভাবে সমর্থন করে পক্ষপাততুষ্ট বিবিসি গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বলে মনে করেন মিডিয়া বিশেষজ্ঞরা। বিশ্লেষকরা আরও বলেন, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুশনারা আলীসহ অন্যান্য বাংলাদেশি এমপিরা ফিলিস্তিনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাজ্য সরকারের প্রতি বিভিন্ন সময় সমর্থন জানানোর আহŸান জানিয়েছেন। কিন্তু টিউলিপকে কখনও ফিলিস্তিনের পক্ষে কথা বলতে দেখা যায়নি। গাজায় ইসলাইলের ৬০ হজার মানুষ হত্যা প্রসঙ্গে সবসমেই নিরব ছিলেন তিনি। সে সবসময় ব্রিটেনের মুসলিম ও ফিলিস্তিন বিরোধী অবস্থানকেই সমর্থন করে আসছে। এরআগে ইরাক যুদ্ধের সময় বিতর্কিত ভূমিকা রেখেছিল বিবিসি। যুদ্ধ বাধাতে পরিকল্পিতভাবে ব্রিটিশ তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী টনি বেøয়ার ও আমেরিকার বয়ান প্রচারে ভূমিকা রেখেছিল মিডিয়াটি। ফলে একসময়কার শক্তিশালী মুসলিম দেশটির কী পরিণত হয়েছে তার সবার জানা। ইরাক যুদ্ধে ব্রিটেনের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রকাশিত এক রিপোর্টে ওই যুদ্ধকে ‘ভুল’ ও ‘অপরিণামদর্শী’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ইরাক আক্রমণে ব্রিটেনের যোগ দেয়া নিয়ে প্রকাশিত এক চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনেক পথ থাকা সত্তে¡ও ব্রিটিশ তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী টনি বেøয়ার ও তার সরকার সামরিক আগ্রাসনে গেছে। ইরাক যুদ্ধ নিয়ে ২০০৯ সালে চিলকট কমিশন গঠিত হয়। এতে বলা হয়েছে, স্পষ্টতই গোয়েন্দাদের ত্রæটিপূর্ণ মূল্যায়ন ও প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই ইরাকে হামলা চালানো হয়েছিল। ব্রিটিশ সরকার যে পরিস্থিতিতে যুদ্ধে যাবার আইনগত ভিত্তি ছিল বলে মনে করেছিল, তা যথাযথ ছিল না। অধীর আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করা এই প্রতিবেদন পেশ করার সময় চিলকট বলেন, গোয়েন্দা তথ্যে সাদ্দামের জীবাণু অস্ত্রের উৎপাদন অব্যাহত রাখার প্রমাণ মেলেনি। তিনি বলেন, ইরাকের ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্র বিশ্বকে মারাত্মক হুমকির মুখে ফেলেছ, এই কথা যত নিশ্চয়তার সাথে বলা হয়েছিল, তা গ্রহণযোগ্য নয়। অথচ এই ঘটনায়ও এখনও ক্ষমতা চায়নি টনি বেøয়ার।
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের সাথে সাথে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তার দোসররা কেউবা পালিয়েছে আবার কেউ আত্মগোপনে রয়েছে। বিগত পতিত সরকারের আমলে পেশাদার সাংবাদিকরা সব কিছু দেখলেও কোন কিছুই লিখতে পারতনা। আকাঁরে ইঙ্গিতে কোন কিছু লিখলেই সেইসব সাংবাদিকের উপর খর্গ নেমে […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯