আজ শুক্রবার | ৪ জুলাই ২০২৫ | ২০ আষাঢ় ১৪৩২ | ৮ মহর্‌রম ১৪৪৭ | বিকাল ৪:৪২
শিরোনাম:
জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার উপর শামীম ওসমান বাহিনীর গুলির দৃশ্য আন্তর্জাতিক মিডিয়ায়    ♦     হাইব্রিডরা বিএনপির জন্য কাল!    ♦     স্ত্রীর দেয়া কিডনিতে প্রাণে বেঁচে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী    ♦     পদত্যাগ করেছেন মম    ♦     নির্বাচনী রাজনীতি কোন দিকে গড়াচ্ছে?    ♦     ভাল লোকেরা দেশ ছেড়ে পালায় না: গিয়াস উদ্দিন    ♦     জুলাই আন্দোলনে শহীদের মাগফেরাত আহতদের সুস্থতা কামনায় দোয়া    ♦     সদর ইউএনও’র বিরুদ্ধে ৫ লাখ টাকা দাবীর অভিযোগে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন    ♦     ফতুল্লা পোস্ট অফিস টু শিবু মার্কেট রোডের বেহাল দশা!    ♦     অপহরণকারী চক্রের দুই নারীসহ ৪জন গ্রেপ্তার    ♦    

বন্দরে কৃষ্ণা ও তার পরিবারের রমরমা মাদক ব্যবসা

ডান্ডিবার্তা | ০৪ জুলাই, ২০২৫ | ১০:৫১ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
দীর্ঘদিন যাবৎ বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের লাঙ্গলবন্দ নগর এলাকার গনেশ চন্দ্র দাস, তার ছেলে কৃষ্ণ চন্দ্র দাস ও সৈকত দাস, তার বোন ভানু রানী, কৃষ্ণের স্ত্রী স্মৃতি সরকার পুরো পরিবার মাদকের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে, যার কারণে মুছাপুর ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি এলাকার যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। কয়েকবার এ মাদকচক্রের সদস্যরা পুলিশের হাতে মাদকসহ আটক হলেও জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় মাদকের ব্যবসায় লিপ্ত হচ্ছে। জানা গেছে, গনেশ চন্দ্র দাসের ছেলে কৃষ্ণ চন্দ্র দাস মূলত মাদক ব্যবসার মূল হোতা। ঢাকার আদালতে মুহুরি কাজ করে এমন কথা বলে প্রশাসনের চোঁখে ধুলো দিয়ে এ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। এমনকি বাড়িতে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে রাখে, প্রশাসন সহ অন্য কোন ব্যক্তি তাদের উপর নজর রাখছে কিনা বা তাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযান পরিচালনা করছে কিনা তা আগেই দেখে ফেলে সে অনুযায়ী পালিয়ে যায়। কৃষ্ণার ভাই সৈকত রুপগঞ্জের চনপাড়া থেকে গাজা, ইয়াবা ও হিরোইন এনে তাদের হাতে তুলে দেয়, আর কৃষ্ণের বাবা গণেশ, স্ত্রী স্মৃতি, পিসি ভানু মাদক বিক্রয় করে থাকে। এলাকার লোকজন বাধা দিলে তাদেরকে মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়ায় এলাকাবাসী নিরব ভূমিকা পালন করে থাকে। নগর এলাকার লিটন (পান দোকানদার) গত মঙ্গলবার কৃষ্ণাকে মাদক বিক্রির সময় বাধা দিলে লিটনকে মাদকের মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়ার হুমকি প্রদান করে। কিছুদিন আগে ৩৫ পুড়িয়া হেরোইনসহ কৃষ্ণের স্ত্রী স্মৃতি সরকার ও তার পিতা গনেশ চন্দ্র দাসকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তখন কৌশলে পালিয়ে যায় কৃষ্ণা ও সৈকত। মূলত ৫ আগস্টের পর কৃষ্ণের মাদক ব্যবসার দৌরাত্ম বেড়েছে। আগে পালিয়ে এ ব্যবসা করলেও এখন প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বীরদর্পে এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। কৃষ্ণের নামে মাদক, প্রতারণা ও মারামারির মামলা কয়েকটি থানায় রয়েছে বলে জানা গেছে। এই মাদক কারবারি পুরো পারিবারের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা ও তাদের ‍বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার ও বন্দর থানার ওসির হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা