আজ মঙ্গলবার | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ১ আশ্বিন ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭ | দুপুর ১২:০২
শিরোনাম:
ঋণের চাপে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা    ♦     না’গঞ্জ চারুকলায় মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালুর দাবি    ♦     প্রতারক চক্রের ৩জন গ্রেপ্তার    ♦     বন্দর প্রেসক্লাবের অভিষেক অনুষ্ঠানে বক্তারা হলুদ সাংবাদিকতা এখন ডেঙ্গুর মত ভয়াবহ    ♦     ফতুল্লায় ওসমান দোসররা বিএনপির ছায়াতলে    ♦     ধরা ছোঁয়ার বাইরে মতির সহযোগী জাহাঙ্গীর    ♦     না’গঞ্জে কোনো ফ্যাসিবাদী শাসন চলতে দেব না    ♦     ফতুল্লার ৫ ইউনিয়নে স্বেচ্ছাসেবক দলের নতুন কমিটি গঠনে তৎপরতা    ♦     গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে    ♦     সদরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পইন উপলক্ষে ওরিয়েন্টেশন সভা    ♦    

কপালে লেখা থাকলে সোনারগাঁ থেকেও নির্বাচন করতে পারি: গিয়াসউদ্দিন

ডান্ডিবার্তা | ১২ জুলাই, ২০২৫ | ১১:৫৫ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ আসনের সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেন, আমার অনেক আত্মীয় আছেন আছেন যারা আমার কাছে এসেছিলেন চেয়ারম্যান, মেম্বার হতে। আমি তাদেরকে বলে দিয়েছি, যদি তোমার রাজনীতি করো তাহলে আমি অবসর নেব। আমার বংশের কেউ রাজনীতি করলে আমি রাজনীতি করে ছেড়ে দেবো। কারন আমার বংশ যদি কেউ রাজনীতি করে তাহলে তার দাপটে আমার এলাকার সাধারন মানুষ আমার কাছে আসতে পারবে না। গতকাল শুক্রবার সোনারগাঁয়ে প্রাথমিক সদস্য পদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ গ্রহণ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। পৌরসভা বিএনপি’র আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে এক বক্তব্যে এ কথা বলেন মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন। তিনি আরও বলেন, আমি নারায়ণগঞ্জের সন্তান। মুক্তিযুদ্ধ করার জন্য ঘর থেকে বেরিয়ে গেছি, আবার মুক্তিযুদ্ধ শেষ করে এই সোনারগাঁয়ে এসে আশ্রয় নিয়েছি। এরপর দেশে মানুষের কল্যাণে কাজ করেছি। আমি ৪ আসনে এমপি ছিলাম, সেখানেও কাজ করেছে এই সোনারগায়ও কাজ করছি। মানুষ আমার কাজকে মূল্যায়ন করে। যদি কপালে লেখা থাকে তাহলে এই সোনারগাঁ থেকেও নির্বাচন করতে পারি। আমি এমন কোন কাজ করবো না যাতে এই সোনারগাঁয়ের মানুষ এর সম্মান ক্ষুন্ন হয়, কোন সাধারণ নাগরিক বা কর্মীকে অবমূল্যায়নও করব না। কারণ আমি এখনো নিজেকে কর্মী মনে করি। আমি ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতিতে অনেক নেতার বাসায় গিয়েছিলাম, যে ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলাম সেই ব্যথা নিয়ে ফেরত আসতে হয়েছে। তাদের কাছে সময় চেয়েছিলাম পাইনি, কথা বলতে চেয়েছিলাম পাইনি। সে ব্যথা আমার কাছে এখনো আছে, তাই নিজেকে নেতা নয় কর্মী মনে করি। তাই আমার কাছে আসতে হলে কোন নেতাকে ধরতে হয় না, আমার কাছে সরাসরি আসলে আমি খুশি হই। সাবেক এই এমপি আরও বলেন, যারা পালিয়েছে, দাম্ভিকতা ছিল তাদের বড় অস্ত্র। মানুষ তাদেরকে একটি ফুল দিয়ে টোকা দেওয়ার আগেই তারা ভয়ে পালিয়েছে। আমি নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনে কাজ করছি, আমি শুধু একার চিন্তা নয় দলের চিন্তা করে কাজ করছি। ২০০১ সালের নারায়ণগঞ্জ থেকে বিএনপি পাঁচটা আসনে নির্বাচিত হয়েছিল। তখন আমাদের নেতা ছিল মরহুম আব্দুল মতিন চৌধুরী। আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুক। এখন যেহেতু উনি নেই, তাই আমি এই দায়িত্ব নিজে নিয়েছি। যেদিন আমাদের নেতা তারেক রহমান দেশে আসবেন, ঢাকার রাজপথে এক ফোটা জায়গা ফাঁকা থাকবে না। সারা বাংলাদেশের মানুষ তাকে স্বাগত জানানোর জন্য আসবে। তিনি আসলে ইতিহাস রচনা হবে।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা