আজ বৃহস্পতিবার | ৩১ জুলাই ২০২৫ | ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ | ৫ সফর ১৪৪৭ | সকাল ৯:৩১

পঞ্চবটী হতে রহমান গার্মেন্টস পর্যন্ত রাস্তাটি দ্রæত সংস্কারের দাবী!

ডান্ডিবার্তা | ৩০ জুলাই, ২০২৫ | ১২:১৮ অপরাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
পঞ্চবটী থেকে চাষাড়া দুরত্ব মাত্র দুই কিলোমিটার। তবে পঞ্চবটী টু মুক্তারপুরের দ্বিতল সড়ক বা উড়াল সেতু নির্মানে ধীরগতির কাজ যেন এ রুটে চলাচলকারী প্রতিটি যাত্রী সাধারনকে ভোগান্তির শেষ শিখড়ে পৌছে দিয়েছে। রহমান গার্মেন্টস থেকে পঞ্চবটী মোড় পর্যন্ত খানাখন্দে পরিপুর্ন এ সড়কে ঘন্টার পর ঘন্টা লেগে থাকা যানজট যেন যাত্রীদের নিয়তির খাতায় লিখে রেখেছে সড়ক ও জনপথের সুবিধাবাদী কর্মকর্তারা। সরেজমিনে দেখা যায়, ভোগান্তি কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি তা যেন এরুটে একবার প্রবেশ করলেই বুঝা যায়। রহমান গার্মেন্টস থেকে শুরু করে পঞ্চবটী মোড় পর্যন্ত রাস্তার উভয়পাশে খানাখন্দের কারনে এরুটে চলাচলকারী ছোটবড় প্রতিটি গাড়ীর চাকা ছোটবড় গর্তে পড়ে তাদের ক্ষতির পাশাপাশি যাত্রী সাধারন ক্ষতির পরিমানই অনেক বেশী হচ্ছে। ছোটবড় গর্তের কারনে আর এ রুটে চলাচলকারী ইজিবাইক আর মিশুকের চালকদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে যাত্রী সাধারন। পঞ্চবটী থেকে রহমান গার্মেন্টস পর্যন্ত দুরত্ব মাত্র ২শত মিটার। আর দুইশত মিটার ভাঙ্গা কিংবা গর্তের কারনে পঞ্চবটী থেকে চাষাড়া ভাড়া ২ থেকে তিনগুন পর্যন্ত গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের। অথ্যাৎ ১০ টাকার ভাড়া ২০ থেকে ৩০ টাকাও আদায় করছে ইজিবাইক ও মিশক চালকরা। অযুহাত শুধুমাত্র ২০০ মিটার ভাঙ্গা সড়ক। এ রুটে নিয়মিত যাতায়াতকারী একাধিক যাত্রী জানান,মাত্র সামান্য রাস্তা ভাঙ্গার জন্য ইজিবাইক ও মিশুক চালকরা আমাদের যাত্রীদেরকে শতভাগ জিম্মি করে রেখেছেন। শুধু ভাঙ্গা কিংবা গর্তের কারনেই নয়, রোদ-বৃষ্টি কিংবা যানজট এগুলো মানেই যেন ইজিবাইক ও মিশুক চালকদের জন্য চাঁদ রাতের উৎসব। অনেক যাত্রী জানান,ভাঙ্গা-চুড়া কিংবা গর্ত ছাড়াও সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এরুটে যানজটের মহানায়ক হিসেবে ভুমিকা রাখছে ইজিবাইক ও মিশুকগুলো। বৃষ্টির পানিতে রাস্তার উভয় পাশ তলিয়ে থাকলে সাধারন মানুষের হেটে চলার রাস্তা টুকুও দখলে নিয়ে যায় এ ব্যাটারীচালিত গাড়ির চালকরা। তারা আরও বলেন,সড়ক ও জনপথের দ্বায়িত্বে থাকা এ রুটটি যেন তারা দেখেও না দেখার ভান করছেন সবসময়। গত বছর বৃষ্টির মৌসুমে একবার এ দুইশত মিটার রাস্তার গর্তগুলো ইট দিয়ে জোড়াতালি দিলেও চলতি বছওে এ ভাঙ্গাচুড়া রাস্তায় একটি ইটও বসায়নি তারা। যার ফলে রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গর্তে পড়ে ছোট-বড় গাড়ির চাকাগুলো পড়ে গাড়ি উল্টে পড়ে যাত্রী সাধারনরা হাত-পাসহ দেহের বিভিন্ন অংশে আঘাত প্রাপ্ত হচ্ছেন। অনেকে হাত-পা ভেঙ্গে হাসপাতাল কিংবা বাড়িতেও চিকিৎসা নিচ্ছেন চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়া এ রুটে। প্রতিদিনই একাধিক ছোট-বড় গাড়ি দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। পঞ্চবটী হতে রহমান গার্মেন্টস পর্যন্ত খানাখন্দে পরিপুর্ন এ রুটটি দ্রæত সংস্কারের দাবী জানান চলাচলকারী যাত্রী সাধারন ও গাড়ির চালক ও মালিকরা।
ই-




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা