আজ শনিবার | ৯ আগস্ট ২০২৫ | ২৫ শ্রাবণ ১৪৩২ | ১৪ সফর ১৪৪৭ | বিকাল ৫:৪৩
শিরোনাম:
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে আ’লীগ    ♦     জলাবদ্ধতা নিরসনে জনগণের পাশে নেই বিএনপি নেতারা    ♦     কলকাতায় আ’লীগের ‌‘পার্টি অফিস’    ♦     অন্তর্বর্তি সরকারের যে ভাবে যাত্রা শুরু    ♦     রূপগঞ্জে অবৈধ ভরাটের ফলে মাসের পর মাস পানিবন্দি অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ    ♦     খেলাফত মজলিসের নির্বাচনী প্রস্তুতি সমাবেশ    ♦     ইউনূস সরকারের চ্যালেঞ্জের এক বছর    ♦     ভূইগড়ে সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ মিছিল    ♦     ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে শয্যার অভাবে মেঝেতে রোগীর চিকিৎসা    ♦     আগামী নির্বাচনে বিএনপির সফলতা যেনো অন্যেরা ছিনিয়ে নিতে না পারে    ♦    

মহানগর আ’লীগে ঐক্য চায় তৃনমূল

ডান্ডিবার্তা | ২৬ জুলাই, ২০২৪ | ১২:২৭ অপরাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট

নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগের কমিটি নিয়ে বিরোধ কাটিয়ে উঠতে শীর্ষ নেতারা মাঠে নেমেছে। সকলের সাথে সমন্ময় করে থানা কমিটি গঠনের পর পুনরায় ওয়ার্ড কমিটির বাকি পদ সাজাবেন বলে এমনটাই জানান, আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতারা। তবে ওয়ার্ড কমিটির পর এবারও থানা কমিটিতে ওয়ানম্যান নেতাকে পদায়ন করার গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে। বন্দর থানা কমিটিতে পদ পেয়ে ইতি মধ্যে অনেকে লবিং করে বেড়াচ্ছেন। এদিকে তৃনমূলের দাবি থানা কমিটিতে যে নেতার কর্মী বাহিনী রয়েছে এবং সাংগঠনিক তাকে যেন পদায়ন করা হয়। নয়তো তৃনমূল পকেট কমিটি মেনে নেবে না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তৃনমূলের এক নেতা বলেন, বন্দর থানা কমিটিতে আবেদ হোসেনকে সভাপতি করা হবে এমন গুঞ্জন রয়েছে। তিনি নাকি মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেনর কাছের লোক। কিন্তু তার কোন কর্মী নেই। দীর্ঘ দিন তিনি রাজনীতি থেকে দুরে ছিলেন। জাতীয় নির্বাচনেও তার কোন ভ’মিকা ছিল না। তিনি সুযোগ সন্ধানী। তারমত লোক নেতা হলে ওয়ার্ড কমিটির চেয়ে থানা কমিটি আরো দুর্বল হবে। মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গঠনতন্ত্র না মেনে ওয়ার্ড কমিটি গঠন করেছেন। যা গঠনতন্ত্র বিরোধী। গঠনতন্ত্র মোতাবেক প্রথমে থানার আহবায়ক কমিটি গঠন করতে হয়। পরে আহবায়ক কমিটি তাদের নিয়ন্ত্রনে যে সকল ওয়ার্ড রয়েছে সেগুলির কমিটি সম্মেলনের মাধ্যমে গঠন করবে। কিন্তু তারা কার ইশারায় এধরনের কমিটি করলেন তার কোন হিসেব পাওয়া যাচ্ছে। যার কারণে অযোগ্য লোকেরা পদায়ন হয়েছেন আর ত্যাগীরা বাদ পড়ে গেছেন। এ ব্যপারে মহানগর আওয়ামীলীগ নেতা ও বন্দর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি প্রার্থী হুমায়ূন কবির মৃধা বলেন, ২০/২৫ বছর যাবত বন্দর থানা আওয়ামীলীগের কমিটি ছিল না। মহানগরের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অনেক পরিশ্রম করে ওয়ার্ড কমিটি গঠন করেছেন। তবে কাজ করতে গেলে ভুল হয়। কিছু কমিটি দুর্বল হয়েছে তবে আমরা সন্মনয় করে ঠিক করে নিব। তবে থানা কমিটি নিয়ে আমাদের নেতা সাংসদ শামীম ওসমানের দিকে তাকিয়ে আছি। তিনি সুস্থ্য হলেই এ বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত দিবেন। এ ব্যপারে বন্দর থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী খান মাসুদ বলেন, সামনের দিনগুলিতে রাজনীতি কঠিন হচ্ছে। জাকাত-শিবিরের অপরাজনীতি প্রতিহত করতে হলে আমাদের কর্মীর প্রয়োজন। এজন্য কর্মীবান্ধব নেতাকে পদায়ন করলে দল শক্তিশালী হবে। আমরা দলতে শক্তিশালী করতে কাজ করছি। এসময় আমাদের মধ্যে কোন বিরোধ না রাখাটাই ভাল। বর্তশান সময়ে কারো ওয়ার্ড কমিটি নিয়ে দ্বিমত পোষন করা সময় নয়। আগে থানা কমিটি গঠন হউক তখন থানা কমিটি দলতে শক্তিশালী করতে শীর্ষ নেতাদের সাথে পরামর্শ করে কাজ করবে। আমাদের একটই অঙ্গিকার হওয়ার দরকার অপরাজনীতিমুক্ত সোনার বাংলা গড়া। সেই সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা। আমি আমার কর্মীদের নিয়ে দলতে শক্তিশালী করার কাজ করে যাচ্ছি।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা