আজ শনিবার | ৯ আগস্ট ২০২৫ | ২৫ শ্রাবণ ১৪৩২ | ১৪ সফর ১৪৪৭ | বিকাল ৫:৪১
শিরোনাম:
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে আ’লীগ    ♦     জলাবদ্ধতা নিরসনে জনগণের পাশে নেই বিএনপি নেতারা    ♦     কলকাতায় আ’লীগের ‌‘পার্টি অফিস’    ♦     অন্তর্বর্তি সরকারের যে ভাবে যাত্রা শুরু    ♦     রূপগঞ্জে অবৈধ ভরাটের ফলে মাসের পর মাস পানিবন্দি অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ    ♦     খেলাফত মজলিসের নির্বাচনী প্রস্তুতি সমাবেশ    ♦     ইউনূস সরকারের চ্যালেঞ্জের এক বছর    ♦     ভূইগড়ে সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ মিছিল    ♦     ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে শয্যার অভাবে মেঝেতে রোগীর চিকিৎসা    ♦     আগামী নির্বাচনে বিএনপির সফলতা যেনো অন্যেরা ছিনিয়ে নিতে না পারে    ♦    

টাকায় কি না হয়?

ডান্ডিবার্তা | ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ১০:০৫ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালতপাড়ার কর্তৃত্বে আসেন বিএনপি। সেই ছাত্রদের সাথেই যেন কিছু বিরূপ অবস্থান করছেন বিএনপির আইনজীবীরা। জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার হত্যা মামলা সহ চার মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় রংধনু গ্রুপের পরিচালক মিজানুর রহমান মিজান। তিনি আওয়ামী লীগের ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে রূপগঞ্জ এলাকায় অবস্থান করেন। ছিলেন তখনকার এমপি গোলাম দস্তগীর গাজীর ঘনিষ্ঠজনদের একজন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়ে রূপগঞ্জ এলাকায় ছাত্রদের দমন করার জন্য তৎপর ছিলেন মিজান। ৫ আগস্ট বৈষম্যাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। আর এই আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সাথে মিজানুর রহমান ও তার ভাই রফিকুল ইসলাম আড়াল হয়ে যান। কিন্তু আড়ালে বেশিদিন থাকতে পারেননি। আদালতে মিজানের পক্ষে ফাইলিং হিসেবে আইনি লড়াই করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির লাইব্রেরী সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান। তিনি নিজেই জানিয়েছেন তার সাথে থেকে সিনিয়র আইনজীবী হিসেবে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার প্রধান। এ বিষয়ে সিদ্দিকুর রহমান বলেন, মিজানুর রহমান মিজানের পক্ষে আমি আইনজীবী হিসেবে ছিলাম। আমার সাথে আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার প্রধান সহ আরও অনেক আইনজীবী ছিলেন। তবে ‘স্বৈরাচারের’ সহযোগি মিজানের পক্ষে আইনি লড়াই করা কতটুকু যুক্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই বিষয়টা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। প্রয়োজনে পরবর্তীতে বিএনপির আইনজীবীরা থাকবেন না। তবে শুনানীতে অংশ নেয়নি দাবী করেছেন সরকার হুমায়ূন কবির। তিনি জানান, ওই সময়ে তিনি আদালতে ছিলেন অন্য একটি মামলার জন্য। তখন বিচারিক কক্ষে মিজানের মামলার সময়ে হৈ চৈ ঘটে দুই পক্ষের মধ্যে। তখন আমি তাদের থামতে বলেছিলাম। গত ২২ সেপ্টেম্বর গোলাম দস্তগীর গাজীর বিরুদ্ধে চার মামলায় ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। কিন্তু এদিনের শুনানীতেও প্রথমদিকে বিএনপির কোনো আইনজীবী ছিলেন না। গোলাম দস্তগীর গাজীর পক্ষে তার আইনজীবী একচেটিয়া শুনানী করে যান। এভাবে দুই মামলা শুনানী হয়ে যাওয়ার পর আদালতে আসেন আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান। তার সাথে দুই একজন জুনিয়র আইনজীবী ছিলেন। কিন্তু নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার প্রধান সহ সমিতির কার্যকরি কমিটির কোনো সদস্য ছিলেন না। আর এই সুযোগে গোলাম দস্তগীর গাজীর আইনজীবীরা জোরালোভাবে শুনানী করে যান।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা