
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
স¤প্রতি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে যান। এই আন্দোলনে বিএনপি ও দলটির অঙ্গসংগঠনের অন্তত ১১৭ নেতাকর্মী এবং জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৮৭ নেতাকর্মী প্রাণ হারিয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া অন্যান্য কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীও জীবন দিয়েছেন শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসন উৎখাতে। অভ্যুত্থানকে রাজনৈতিক রূপ না দিতে হতাহত নেতাকর্মীর তালিকা গোপন রাখার কৌশল নিয়েছে দলগুলো। অভ্যুত্থানের কৃতিত্ব নিয়ে অন্তর্বতীকালীন সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা আন্দোলনের সূত্রপাতকারী ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বিরোধে না জড়াতেই এ কৌশল বলে জানা গেছে। এক প্রতিবেদনে জানা যায়, এসব দলগুলোর সূত্রে নিহত নেতাকর্মীর বড় অংশের পরিচয় পাওয়া গেছে। বিএনপি সূত্র নিশ্চিত করেছে, ছাত্রদলের ৩৪, যুবদলের ৩৫, স্বেচ্ছাসেবক দলের ৯, শ্রমিক দলের ১৪, কৃষক দলের ৪, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ৬, দক্ষিণ বিএনপির ১২, মৎস্যজীবী দলের ২, জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা-জাসাসের এক নেতাকর্মীর প্রাণহানির তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। বহু নেতাকর্মী চিকিৎসাধীন থাকায় নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে। জামায়াত সূত্রে জানা গেছে, শিবিরের নিহত নেতাকর্মীর সংখ্যা অন্তত ৫৩। জামায়াতের ৩৪ জনের প্রাণ গেছে। তীব্র আন্দোলনের প্রথম দিন গত ১৬ জুলাই শিবিরের দুই নেতা নিহত হন। ১ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ হওয়ার পর ৪ ও ৫ আগস্ট জামায়াত-শিবিরের ৬০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন। যদিও দলটি কেউ এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেয়নি। বিএনপি এবং দলটির অঙ্গসংগঠনের নিহত নেতাকর্মীর বেশির ভাগের প্রাণ গেছে ৪ ও ৫ আগস্ট। যদিও সংখ্যা নিরূপণ করতে পারেনি দলটি। নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের ৯ নেতাকর্মীর জীবন গেছে এই আন্দোলনে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৬৫০ জন নিহত হয়েছেন। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রাথমিক প্রতিবেদনে নিহতের সংখ্যা অন্তত ৬৫০। সরকারি হাসপাতালগুলো ৪০৮ জনের লাশ পাওয়ার তথ্য জানিয়েছে। সদ্য সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন জানিয়েছিলেন, নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়াতে পারে। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারে গত ১ জুলাই আন্দোলনের সূত্রপাত করেন ছাত্ররা। আওয়ামী লীগ শুরু থেকেই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র আখ্যা দিলেও প্রথম দিকে দল দুটির সরাসরি অংশগ্রহণ ছিল না বলে গোয়েন্দা সূত্র নিশ্চিত করেছে। গত ১৪ জুলাই সংবাদ সম্মেলনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকারের সন্তান’ আখ্যা দিয়েছেন অভিযোগে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। এতে বিক্ষোভ হলে পরের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘবদ্ধ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। ১৬ জুলাই শুরু হয় রক্তক্ষয়ী সংঘাত। সেদিন নিহত হন চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহŸায়ক ওয়াসিম আকরাম। একই দিনে নিহত দুই শিবির নেতার একজন চট্টগ্রামের এমইএস কলেজের বিবিএ প্রথম বর্ষের ছাত্র এবং মহানগর উত্তর শিবিরের সাথি ফয়সাল আহমেদ শান্ত। ১৬ জুলাই ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী সবুজ আলীসহ ছয়জন নিহত হয়েছিলেন। ১৮ থেকে ২১ জুলাই এই চার দিনে পুলিশ, র্যাবের নির্বিচার গুলিতে ২১২ জন নিহত হন। আহত হন অন্তত ৬ হাজার। যাদের বড় অংশ ছিলেন গুলিবিদ্ধ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হিসাবে ওই সময়ে ২৬৮ জনের প্রাণ গিয়েছিল। আহত অনেকে পরবর্তী সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৮ থেকে ২১ জুলাই নিহতদের বড় অংশই ছিলেন শিক্ষার্থী, শ্রমজীবীসহ সাধারণ মানুষ। সেই সময় প্রাণ হারানোদের ছয়জন বিএনপির এবং পাঁচজন জামায়াতের বলে জানা গিয়েছিল। দল দুটির সূত্র জানিয়েছে, এত প্রাণহানি এবং শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষকে ঢালাও ধরপাকড়ে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে জনরোষ সৃষ্টি হলে সর্বাত্মকভাবে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয় বিএনপি ও জামায়াত। বিএনপির নেতারা জানান, নৈতিক সমর্থন থাকলেও কোটা সংস্কার আন্দোলনে সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়া নিয়ে শীর্ষ নেতাদের মতপার্থক্য ছিল। তবে দলের নির্দেশনা ছাড়াই সারাদেশে নেতাকর্মী-সমর্থকরা নিজেরাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে আন্দোলনে অংশ নেন। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আন্দোলনের সূত্রপাত করেছিল ছাত্ররা। এতে স্বৈরাচারের দমনপীড়নে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সমর্থন দিয়েছিল। দেশ রক্ষার এ আন্দোলনে বিএনপির তরুণ, যুবকরা দেশপ্রেমে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বহু নেতাকর্মী নিহত এবং অসংখ্য আহত হয়েছেন।’ জামায়াতের এক নেতা জানিয়েছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন সরকার পতনের এক দফায় রূপ নিলে ৩১ জুলাই সারাদেশকে ৯ ভাগে ভাগ করে পরিকল্পিত আন্দোলন শুরু হয়। বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, তখন আর পিছু হটার পথ ছিল না। যে যার জায়গা থেকে খাবার, জনবল, যানবাহন ও চিকিৎসা দিয়ে সহায়তা করেছেন। জানা গেছে, জেলা, মহানগর ও উপজেলায় হতাহতের তালিকা চেয়েছে বিএনপি। ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা জানান, সারাদেশে ৩৪ নেতাকর্মী নিহতের পাশাপাশি দেড় সহস্রাধিক আহত হয়েছেন। অনেকে এখনও মুমূর্ষু অবস্থায় চিকিৎসাধীন। কেউ অন্ধ হয়েছেন, কেউ হারিয়েছেন হাত-পা। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন, মাগুরা জেলা ছাত্রদল সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান রাব্বি, মুন্সীগঞ্জের মীরকাদিম পৌরসভা শাখার সদস্য সচিব মানিক মিয়া শারিক, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদল নেতা মোহাম্মদ ওয়াসিম আকরাম, ঢাকা মহানগর পূর্ব ছাত্রদল যুগ্ম আহŸায়ক আরিফুর রহমান রাসেল, যশোর ছাত্রদল নেতা সাকিবুল হাসান মাহি, তানভীর রাইহান আলিফ ও ইউসুফ আলী, মুন্সীগঞ্জ ছাত্রদল নেতা ফরিদ শেখ, রাজবাড়ী ছাত্রদল নেতা সাগর আহমেদ, হবিগঞ্জ পৌর ছাত্রদল নেতা রিপন চন্দ্র শীল, গেন্ডারিয়া থানা ছাত্রদল প্রচার সম্পাদক ইসমাইল হোসেন রাব্বি, সূত্রাপুর থানা ছাত্রদল নেতা শাওন, জামালপুর সদরের ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ জেলার সদর পৌর ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা মোহাম্মদ সুমন, ঢাকা মহানগর পশ্চিম শাখার ছাত্রদল নেতা সামিম হাওলাদার, ভাটারা থানা ছাত্রদল নেতা মনির হোসেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতা ইরফান ভূঁইয়া, ইমতিয়াজ আহমেদ, শেরপুর সদর ৬ নম্বর পাকুরিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব প্রমুখ। যুবদলের নেতাকর্মীরা জানান, নিহত ৩৫ নেতাকর্মীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাদের সবাই পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের গুলি কিংবা হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন। ঢাকা মহানগর যুবদলের হাফিজুর রহমান, মোসলেহউদ্দিন, ওবায়দুল, সজীব, মহিনউদ্দিন, শাহনেওয়াজ, নবীন তালুকদার, ওয়াসিম শেখ, সাঈদ খান, নাদিম, শামীম হাওলাদার, মহিউদ্দিন বয়াতি, ওমর ফারুক, শিহাবউদ্দিন, মোসলেমউদ্দিন, আরিফ, রিয়াজ, মোসলেমউদ্দিন মিলন, মেরাজুল ইসলাম, সাজ্জাদ হোসাইন, ইমন হাজী, নারায়ণগঞ্জে মুহাম্মদ পারভেজ, মহানগর যুবদল নেতা সাজন, কুমিল্লা দক্ষিণ যুবদল নেতা মোহাম্মদ মাসুম, গাজীপুর মহানগরে নুর আলম, রাজশাহীতে আজিজুল হক নিহত হয়েছেন। স্বেচ্ছাসেবক দলের ঢাকা মহানগর উত্তরের বিমানবন্দর থানার কর্মী শাহরিয়ার হোসেন আবির ও যুবায়ের হোসেন, দক্ষিণখান থানার ৫০ নম্বর ওয়ার্ড কর্মী মোহাম্মদ সাগর, ভাটারা থানার ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মনির হোসেন, রূপনগর থানার ৬ নম্বর ওয়ার্ড ‘ট’ বøক ইউনিট সভাপতি মিরাজ, ভাটারা থানার যুগ্ম আহŸায়ক আল আমিন, ঠাকুরগাঁও পৌর সাধারণ সম্পাদক আল মামুন, ঠাকুরগাঁও সদরের রহিমানপুর ইউনিয়নে শাহান পারভেজ, কুমিল্লা উত্তর জেলা দেবিদ্বার পৌর যুগ্ম আহŸায়ক রুবেল আহমেদ নিহত হয়েছেন। জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মো. জাহাঙ্গীর, জালাল উদ্দিন, মনির হোসেন, মহানগর উত্তরের আক্তার হোসেন, মোহাম্মদ হোসেন, মোহাম্মদ আসিফ, মনির হোসেন, মোহাম্মদ সোহাগ, মোহাম্মদ রাজন, পাওয়ার গ্রিড করপোরেশন বাংলাদেশ-পিজিসিবি শ্রমিক দলের মোহাম্মদ রাকিব, নরসিংদী শ্রমিক দল নেতা জাহাঙ্গীর আলম ও হৃদয় হাওলাদার, ফরিদপুর শ্রমিক দল নেতা শামছু মোল্লা এবং হবিগঞ্জে মোস্তাক মিয়া নিহত হয়েছেন। জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ডেমরা থানা যুগ্ম আহŸায়ক মোহাম্মদ শরীফ, বাড্ডা থানার ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মোহাম্মদ সুমন, তেজগাঁও থানার ২৪ নম্বর ওয়ার্ড যুগ্ম আহŸায়ক জাহিদুর ইসলাম, উত্তরা পূর্ব থানার নেতা জাহিদুল ইসলাম সাগরের প্রাণ গেছে। মৎস্যজীবী দলের যাত্রাবাড়ী থানা যুগ্ম আহŸায়ক মো. হৃদয়, গাজীপুর মহানগরের গাছা থানার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি রুবেল মিয়া ছাড়াও জাসাসের উত্তরা পূর্ব থানার আহŸায়ক কমিটির সদস্য জসিমউদ্দিনের নাম রয়েছে নিহতের তালিকায়। শিবির সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর মহানগরের শাকিল পারভেজ, ঢাকা মহানগর উত্তরের আবদুল্লাহ আল তাহির ও মুহাম্মদ রায়হান, মহানগর পশ্চিমের মাহফুজ হোসেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একরাম হোসেন কাউসার ও মুহাম্মদ এলেম, মডেল ইনস্টিটিউটের মুহাম্মদ নাসির ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মুহাম্মদ আদিল ও সাইয়্যেদ মুনতাসির রহমান, নারায়ণগঞ্জের মুহাম্মদ ইরফান ভূঁইয়া, ভোলা শহরের নাহিদ হাসান, ল²ীপুর শহরের কাউছার হোসেন বিজয়, সাদ আল আফনান ও ওসমান পাটওয়ারী, পাবনা শহরের জাহিদ হাসান, নাটোর জেলার মিকদাদ হোসেন খান আকিব, ফেনী শহরের ইশতিয়াক আহমেদ শ্রাবণ, ঢাকা জেলা উত্তরের মুহাম্মদ মারুফ হোসাইন ও রিফাত হোসাইন, রাজশাহী মহানগরের আলী রায়হান, গাজীপুর মহানগরের সামিউ আমান, চট্টগ্রাম মহানগর উত্তরের মুনতাসির রহমান আলিফ, মাহবুব হাসান মাছুম প্রমুখ। তারা সংগঠনটির কর্মী থেকে সদস্য পর্যায়ের দায়িত্বে ছিলেন। জামায়াতের নেতাকর্মীর মধ্যে রয়েছেন মোতাকিম বিল্লাহ, আব্দুল্লাহ কবির, কবির হোসেন, মোহাম্মদ তাহমিদ প্রমুখ।
হাবিবুর রহমান বাদল ষোল বছরের স্বৈরশাসনে দেশকে পঙ্গু করে শত দমন পীড়ন আর নির্বিচারে গুলি বর্ষন করে দেড় হাজারের বেশী ছাত্র-জনতাকে হত্যার পরও শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার গতি রক্ষা করতে পারেনি। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার রোষানল থেকে বাঁচার জন্য ছোট বোন রেহানাসহ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ এতটাই […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯