আজ বুধবার | ১৩ আগস্ট ২০২৫ | ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ | ১৮ সফর ১৪৪৭ | সকাল ৭:০৪

বেড়েছে সবজি ও মুরগির দাম

ডান্ডিবার্তা | ০৭ অক্টোবর, ২০২৩ | ১২:০৪ অপরাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট বেচেঁ থাকতে হলে বাস্তবতার সাথে যুদ্ধ করেই বাচঁতে হবে। কিন্তু নিত্য পন্য বাজারে দাম বৃদ্ধির ফলে হিমশিত খেতে হচ্ছে নিন্ম আয়ের মানুষের। এদিকে নারায়ণগঞ্জের বাজারে সবজি ও মুরগির দাম বেড়েছে। অপরিবর্তিত আছে অন্য সব পণ্যের দাম। গতকাল শুক্রবার নগরীর দিগু বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। বাজারে লাউ আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি ৫০-৬০, লম্বা ও গোল বেগুন ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় টমেটো ৯০, করলার কেজি ৭০-৮০ টাকা। চাল কুমড়া প্রতিটি ৫০-৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০-৩৫ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৫০-৬০, পটল ৫০-৬০, ঢেঁড়স ৪০, কচুর লতি ৬০-৭০, পেঁপে ২০-৩০, বরবটি ১২০ ও ধুন্দুল ৭০-৮০ টাকা কেজি, সিম ১৩০-১৪০, লাল শাক ৫০ টাকা কেজি, মুলা ৪০ টাকা কেজী, পালন শাক ৮০। কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। কাঁচা কলার হালি ৩০-৪০, লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকায়। বাজারের সবজি বিক্রেতা রিপন খান বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে সবজির দাম বেশী। সরবরাহ কম থাকায় দাম অনেকটা কমেছে। তবে টানা কয়েকদিনে বৃষ্টির কারণে এখন বাজার অনেকটা শান্ত। তবে বৃষ্টির পরে প্রায় সব ধরণের সবজির দাম বৃদ্ধি পাবে। এসব বাজারে দাম কমে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছিল ১৬০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি ৩৩০ টাকা। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ টাকায়। গত সপ্তাহ লেয়ার মুরগির কেজি ছিল ৩৫০ টাকা। দিগু বাবুর বাজারের মুরগি বিক্রেতা জহিরুল ইসলাম বলেন, এ সপ্তাহে বাজারে মুরগির দাম বেড়েছে। উৎপাদন কম থাকায় ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগির দাম বেড়েছে। সামনে আরও বাড়তে পারে। বাজারে গরুর মাংসের দাম বেশি। ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১০০০-১০৫০ টাকা কেজি দরে। বাজারের মাংস বিক্রেতা ওলি মিয়া বলেন, বাজারে গরুর মাংসের দাম একটু কম আছে। অন্য সব বাজারে বিক্রেতারা সুযোগ পেলেই গরুর মাংস বিক্রি করছে ৮০০ টাকায়। এই বাজারে কেজি ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে মাংস। বেশি দামে বিক্রি করলে মানুষ খেতে পারে না। বিবেকে বাধে, কীভাবে দাম বাড়াই বলেন? দিগু বাবুর বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি ৯০ টাকা। দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা। বাজারে আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৫০টাকায়। চায়না আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা। বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায়। দেশী রসুন ছোট ২০০ টাকা, বড় রসুন ২৪০, চায়না রসুন ২০০ টাকা। আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা মো. শাকিল বলেন, বাজারে আদা-রসুন-পেঁয়াজ কেজিতে ৭ থেকে ৮ টাকা বেড়েছে। ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে আছে তাই দাম কমেছে। বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১৩০ টাকা। বাজারে খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। প্যাকেট আটার কেজি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ২ কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। এসব বাজারে দেশি মসুরের ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১৩৫-৪০ টাকা। সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়। লবণের কেজি ৩৫-৪০ টাকা। ফার্মের মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪৪ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ১৯৫। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৯৫ টাকা। ডিম বিক্রেতা মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, দাম আর কমেছে না। পাড়া-মহল্লার দোকানের একটু বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনা নেই।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা