
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশ- বিদেশিদের নানামুখী চাপের মুখে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার হঠাও মিশন নিয়ে বিএনপি -জামায়াত ইসলামী দেশে ইতিমধ্যে ৩ দফা অবরোধ কর্মসূচী দিয়েছে। এমনকি গত ২৮ অক্টোবর ছিল দেশের জন্য সবচেয়ে আলোচিত একটি তারিখ। যে তারিখটি নিয়ে চায়ের দোকান হতে শুরু করে সাধারণ জনগণ, সচেতন মহলসহ রাজনৈতিক মহলেও ছিল নানা গুঞ্জন। বিএনপি-জামায়াতের কঠোর অবস্থানের ঘোষণা, বিদেশীদের হস্তক্ষেপ অপরদিকে ক্ষমতাসীন দলেও ছিল ব্যাপক প্রস্তুতি। সবচেয়ে আলোচিত ২৮ অক্টোবর রাজনৈতিক মাঠ নিজেদের দখলে নিতে ব্যার্থ হয় বিএনপি হরতাল- অবরোধদের ঘোষণা দেন। ইতিমধ্যে ৩ দফা অবরোধ কর্মসূচী শেষ করে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে ব্যার্থ হলেও ক্ষমতাসীনদের মাঝে বন্দর উপজেলা বিভাজন তৈরি করতে সফল হয়েছে। বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের ব্যানারে মদনপুরে শান্তি সমাবেশ চলমান ছিল। হঠাৎ গত ৫ নভেম্বর হতে নিজেদের সাজানো-গুছানো সংগঠন আওয়ামী লীগের মধ্যে বিভাজন হয়ে পড়ে। শান্তি সমাবেশে অশান্তির নায়ক কে? দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে কার লাভ, কার ক্ষতি হচ্ছে এমনই প্রশ্ন সর্বত্র। জনগণের জানমাল রক্ষার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগ ধারাবাহিক শান্তি সমাবেশ করেন। শান্তি সমাবেশে হঠাৎ গত ৫ নভেম্বর হতে অশান্তিতে পরিনত হয়। মদনপুর চৌরাস্তায় দক্ষিণ-উত্তরে পৃথক মঞ্চ করে বিভাজনের সূত্রপাত। দক্ষিণ মঞ্চ হতে বক্তব্যকালে অনেকে বিএনপি অগ্নি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বলার চেয়ে নিজ দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে অশালীন বক্তব্য দিয়েছে। যে বক্তব্য দেয়াকালে সেখানে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান, ভাইস চেয়ারম্যান ছালিমা আক্তার শান্তাসহ দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তাদের উপস্থিততে দলের সভাপতি (বন্দর), সাংগঠনিক সম্পাদকসহ অনককে নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করলেও কোন প্রতিবাদ তারা করেননি। যে কারনে নিজের মনে কষ্ট পেলেও সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ কাউকে বুঝতে না দিলেও গত ৮ অক্টোবর শান্তি সমাবেশে এম এ রশিদ তার বক্তব্যে কিছুটা প্রকাশ করেন। উত্তর মঞ্চে বিরূপ মন্তব্য, বক্তব্য দেয়ার সময় কাজিম, শান্তা, আজিজুলরা উপস্থিত ছিলেন। আবার ৮ অক্টোবর এম এ রশিদের বক্তব্যকালে তারাই দক্ষিন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। চেয়ারম্যান এম এ রশিদের বক্তব্য শুনে উপস্থিত ছাত্রলীগ, যুবলীগ অনেকটা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলে তাদের শান্ত করেন চেয়ারম্যান। তার কথা ছিল যেখানে আমার দলের সেক্রেটারি, ভাইস চেয়ারম্যান যে বক্তব্যের প্রতিবাদ করেনি। সেখানে আমার আর কিছু বলার থাকে না। কারন রাজনীতি করি জনগণের জন্য। ধর্য্যশীল না হলে রাজনীতি করা যাবে না। ধর্য্যশীল ব্যাক্তিকে আল্লাহ পছন্দ করে। ওই সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা বলেন, বিভাজনের নায়ক কাজিম উদ্দিন প্রধান, ছালিমা আক্তার শান্তা। বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ ভাইয়ের বদলৌতে কাজিম উদ্দিন প্রধান দলের সেক্রেটারি ও ছালিমা আক্তার শান্তা ভাইস চেয়ারম্যান। আজ তারাই দলের মধ্যে বিভাজনের সৃষ্টি করছে। তাদের এ খেলায় কার ক্ষতি-কারা লাভ হচ্ছে এমনও বিশ্লেষণ চলছ রাজনৈতিক বৌদ্ধদের মাঝে। তারা কখনো দক্ষিণ-কখনো উত্তর মঞ্চে কেন। দলের স্বার্থে একাধিক মঞ্চ হতে পারে সেখানে খল নায়ক কাজিম, শান্তা এক মঞ্চে অবস্থান না করে দলের সভাপতিসহ সিনিয়রদের নিয়ে উভয় মঞ্চে পরিদর্শন ও অবস্থান করলে নিজেদের বিভাজন হতো না। কেউ কারো বিরুদ্ধে বিরুপ মন্তব্য করতো না। তাহলে বিভাজনের মূল নায়ক কি কাজিম ও শান্তা। সূত্র মতে, বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ ঠেকাতে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের ব্যানারে ২ মঞ্চ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে দেখা মিলেছে নানা সমিকরন। অবরোধের নামে অগ্নি সন্ত্রাসীদের রোধে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ যথাক্রমে ভাল ভাবে চললেও গত ২ দিনে সৃষ্টি হয়েছে বিভাজন। শান্তি সমাবেশে আগুনের জন্য তেল দিল কে? নিজেদের শক্তি দূর্বল করতে সু-কৌশলভাবে তেল দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। এ খেলার মূল নায়ক হিসেবে কাজিম উদ্দিন প্রধানকে চিহ্নিত করেছে তৃনমুল। যিনি বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। গত ৫ নভেম্বর বন্দরের শান্তি সমাবেশে কাজিম উদ্দিনকে দেখা না মিললেও গত ৬ নভেম্বর দেখা মিলেছে তার। মদনপুর (উত্তর মঞ্চ) উদ্যোগে মিছিল ও শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার ৬ নভেম্বর সকাল ১১ টার দিকে মদনপুর বাসষ্ট্যান্ড থেকে (ঢাকা টু চট্রগ্রাম) মহাসড়কে মিছিল শেষে শান্তি সমাবেশের আয়োজন করেন তারা। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান। কাজিম উদ্দিন তার বক্তব্যে বলেন আমাদের মধ্যে কোন বিভাজন নেই। যে কথাকে তার মুখের কথা বলে অনেকে মনে করছেন। প্রকৃতঅর্থে শান্তি সমাবেশে অশান্তির খল নায়ক কাজিম উদ্দিন প্রধান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজিম উদ্দিন বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের অবরোধকে কেন্দ্র করে কোন প্রকার নাশকতা করতে দেয়া যাবে না। এই দেশ আমার আপনার সকলের। অতএব এদেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিৎ করতে আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সব সময় অতন্দ্র প্রহরী হয়ে কাজ করতে হবে। আর যদি ওই পাকিস্তানের প্রেতœাতা বিএনপি-জামাত চক্র সাধারন মানুষের খেটে খাওয়া যান বাহনের উপর আগুন দেয়ার চেষ্টা করে তাহলে যেই হাতে আগুন দিবে সেই হাত আমরা পুড়িয়ে দিব। আমাদের মানচিত্র রক্ষায় যা করা দরকার তাই করব। তিনি আরো বলেন, সাংবাদিক ভাইরা আমাদের বন্ধু। আজকে পত্রিকায় দেখলাম আমাদের উপজেলা আ’লীগে নাকি বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের মধ্যে কোন বিভাজন নেই। একাধিক স্থানে বিএনপির নাশকতা ঠেকাতে আওয়ামীলীগের মঞ্চ হতে পারে। কাজিম উদ্দিন প্রধান বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হোন যাদের সার্বিক সহযোগিতায় তাদের নিয়েই খেলা শুরু করেছে তিনি। বিএনপি-জামাতের অবরোধকে কেন্দ্র করে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদ ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি তথা মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী এমএ সালাম গ্রুপের মধ্যে প্রকাশ্যে দ্বন্দ ও বিভাজন দৃশ্যমান হচ্ছে বলে মনে করছেন সচেতন মহল। দুই গ্রুপের নেতৃত্বে তারা একই ব্যানারে পৃথক মঞ্চ তৈরী করে আলাদা আলাদা সমাবেশ করেছে। ফলে তৃনমুল আওয়ামীলীগ কর্মী ও সাধারন সমর্থকদের মাঝে আলোচনা-সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে। গত ৫ অক্টোবর রবিবার মদনপুর বাসষ্ট্যান্ডে উত্তর ও দক্ষিন পাশে উপজেলা আওয়ামীলীগের ব্যানারে পৃথক মঞ্চে পৃথক ভাবে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। রশিদ-সালামের দ্বন্দ্ব কি এবার প্রকাশ্যে? দ্বন্দ্ব সৃষ্টির নায়ক কে এমনই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সর্বত্র। তথ্যসুত্রে জানা গেছে, বিএনপি জামাতের আহবানে রবি ও সোমবার পূণরায় সারাদেশে অবরোধকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাশীন দল বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ধারাবাহিকভাবে পাল্টাপাল্টি মদনপুর স্ট্যান্ডের উত্তর ও দক্ষিন পার্শে পৃথকভাবে আলাদা মঞ্চ বানিয়ে পৃথকভাবে শান্তি সমাবেশ করছে উপজেলা আ’লীগের দুই গ্রুপের নেতারা। মদনপুর ষ্ট্যান্ডের উত্তর পার্শে উপজেলা আওয়ামীলীগের ব্যানারে মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি গাজী এমএ সালাম শান্তি সমাবেশ করছে অপরদিকে একই ব্যাানারে দক্ষিন পার্শে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদের নেতৃত্বে শান্তি সমাবেশ করছে আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ। এতে করে আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মনে নানা আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হচ্ছে। আ’লীগের কেউ কেউ বলছে তবে উপজেলা আওয়ামীলীগের মধ্যে দুই গ্রুপের দ্বন্দ এতদিন প্রকাশ্যে না এলেও মদনপুরে আওয়ামীলীগের শান্তি সমাবেশে পৃথক মঞ্চের সমাবেশ এখন বরাবরই দৃশ্যমান হল। যা দলের জন্য কখনো কল্যান বয়ে আনবেনা। একই স্থানে আওয়ামীলীগের দুই গ্রুপের পৃথক মঞ্চ নিয়ে আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীসমর্থকদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। এতে ক্রমেই উপজেলা আওয়ামীলীগে বিভাজনের সুর ঘনিভূত হচ্ছে। ক্ষোভ প্রকাশ করে আওয়ামীলীগের এক নেতা জানান, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে একই স্থানে পৃথক মঞ্চ সত্যিই ভাঙ্গনের একটি ইঙ্গিত। তবে দলের এমন সময়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করাই বাঞ্চনীয়। মদনপুরে একই স্থানে উপজেলা আওয়ামীলীগের ব্যানারে পৃথক মঞ্চ তৈরী করে আলাদা আলাদা সমাবেশ করা নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ তৈরী হচ্ছে। তবে আওয়ামীলীগের শান্তি সমাবেশে অশান্তির সুর বাজছে। সালাম চেয়ারম্যানের কিছু কড়া বক্তব্যের কারনে কারো কারো গাত্রদাহ হয়েছে বলে যতটুকু শুনলাম। সম্ভবত এসব কারনেই তারা পৃথকভাবে মঞ্চ করেছে। তবে সামনে নির্বাচন। বিএনপি-জামাত দেশে নাশকতা করছে। এমন সময়ে দলের মধ্যে অর্ন্তদ্বন্দ শুভা পায় না। আমরা একই পতাকাতলে সকলে মিলে মিশে থাকতে চাই। এ ব্যাপারে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদের সাথে গনমাধ্যম কর্মীরা একই স্থানে আওয়ামীলীগের পৃথক মঞ্চ কেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন এখানে পৃথক মঞ্চ হয়েছে এটা আমি জানিনা। তবে আমাদের উপজেলা আওয়ামীলীগে কোন বিভাজন নেই। একাধিক স্থানেই আওয়ামীলীগের মঞ্চ হতে পারে বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম আহমেদ বলেন, পৃথক মঞ্চ নিয়ে কোন জটিলতা নেই। এখানে বিভাজনের কিছু নেই। উপজেলা আওয়ামীলীগে কোন বিভাজন নেই। কেন্দ্রের নির্দেশ সবাইকে মানতে হবে। এ ব্যাপারে মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি গাজী এমএ সালাম সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ অনেক বড় একটি দল ও সুশৃঙ্খল। তবে পৃথক মঞ্চ নিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের মধ্যে বিভাজন এমন প্রশ্নের উত্তরটা তারাই দিতে পারবে যারা বিভাজন মনে করে। আজকে হয়ত কারো কোন অন্তরজ¦ালা কিনা আমি জানি না। মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আয়োজন কারো সহ্য হচ্ছে না হয়ত আমি জানি না। তবে উপজেলা আওয়ামীলীগের নীতিনির্ধারকরা যদি বিভাজন করার চেষ্টা করে থাকে তা আমার জানা নাই। মদনপুরে দক্ষিন পার্শে উপজেলা আওয়ামীলীগের শান্তি সমাবেশের মঞ্চ সম্পর্কে আমি অবগত নই। এমনকি তারা আমাদের কোন ম্যাসেজ অথবা ফোনেও কাউকে কিছু জানাননি। হয়তো বা তাদের কাছে কোন মেসেজ আছে যে, ওই পাশ দিয়ে কোন কিছু হইতে পারে। তা প্রতিরোধ বা রাস্তা পার হয়ে এ পাশে আসা কষ্ট হয় বল। সার্বিক বিষয়ে দেখা মিলেছে, দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে কার ক্ষতি -কার লাভ?
হাবিবুর রহমান বাদল ষোল বছরের স্বৈরশাসনে দেশকে পঙ্গু করে শত দমন পীড়ন আর নির্বিচারে গুলি বর্ষন করে দেড় হাজারের বেশী ছাত্র-জনতাকে হত্যার পরও শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার গতি রক্ষা করতে পারেনি। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার রোষানল থেকে বাঁচার জন্য ছোট বোন রেহানাসহ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ এতটাই […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯