
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট নতুন বছরে শক্তি নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিএনপি। নারায়ণগঞ্জে রাজনৈতিক অঙ্গনে বহু আলোচনা সমালোচনা ও পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ও আন্দোলনের মধ্য দিয়েই অতিবাহিত হল গত বছর। গত বছরের জানুয়ারি মাস থেকে নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নির্বাচনের দাবি নিয়ে আন্দোলণ শুরু করেছিলেন বিএনপি। তার পর থেকে বছর জুড়ে একের পর এক কর্মসূচি পালন করেছেন দলটি। গত বছরের প্রথম দিক থেকেই বিএনপি আন্দোলনের পাশাপাশি দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে অঙ্গসংগঠনের কমিটি ও গঠন হয়েছিলো। যার মধ্যে আলোচনায় ছিল জেলা বিএনপির সম্মেলন দীর্ঘ ১৪ বছর পর জুন মাসের ১৭ তারিখে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনের মাধ্যমে শীর্ষ নেতৃত্ব নির্বাচন হয়েছিলো যেখানে সভাপতি করা হয়েছিলো সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিনকে ও সাধারণ সম্পাদক করা হয়ছিলো গোলাম ফারুক খোকনকে। এই কমিটির ঘটনার পরপরই মহানগর বিএনপির সম্মেলনের আলোচনা হলে ও সবশেষে মহানগর বিএনপির সম্মেলনার হয়ে উঠেনি। তাছাড়া ও ২৯ জুলাই রাজধানীর প্রবেশমুখে অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে নারায়ণগঞ্জে বিএনপি চিটাগাং রোড অবস্থা নিলে পুলিশ ও বিএনপি দুই গ্রæপের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিলো নারায়ণগঞ্জ যেখানে আলোচনার ছিল ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটুর দুই চোখ হারানোর ঘটনা। সেই পরিপ্রেক্ষিতে নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল করতে দেখা গিয়েছিল। তারপর পর পরই বিএনপির প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতির পরপরই দফায় দফায় জেলাভিত্তিক ও রাজধানী ভিত্তিক খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুস্থতার দোয়া তার পাশাপাশি সমাবেশ পালন করতেও দেখা গেছে বিএনপিকে। যার মধ্যে ১৬ অক্টোবর যুব সমাবেশ, ছাত্র কনভেশন, ঢাকার রাজধানীতে সমাবেশ করতে দেখা গেছে বিএনপিকে এমতা অবস্থার পরপরই ক্ষমতাসীনতলা আওয়ামী লীগকে রাজপথের শান্তি সমাবেশ করতে দেখা গেছে। ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির মাধ্যমে স্বগরম ছিল নারায়ণগঞ্জ। এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসলে আর জোরদার আন্দোলন মুখি হয়ে পড়ে দলটি। যাকে ঘিরে মামলা হামলা হিড়িক পড়েছিল নারায়ণগঞ্জে। সর্বশেষ ২৮ অক্টোবর ঢাকার মহাসমাবেশে পুলিশ, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র ত্রি মুখী সংঘর্ষে পন্ড হয়ে যায় মহাসমাবেশ। তারপর পরদিন থেকেই সরকার পতনের কঠোর আন্দোলনের লক্ষ্য হিসেবে ২৯ অক্টোবর হরতাল পালন করে বিএনপি যাকে ঘিরে আরেক দফায় নারায়ণগঞ্জে পুলিশ ও বিএনপির সংঘর্ষ হয়। তারপর থেকে দফায় দফায় অবরোধ কর্মসূচি দেয় দলটি। যার প্রথম কর্মসূচিতে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে পুলিশ ও বিএনপি নেতাদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হতে দেখা গিয়েছিল নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারকে। তারপর থেকে অবরোধের কর্মসূচি আসলেও সঠিক মিছিলের মাধ্যমে পালন করতে দেখা গেছে। সূত্রমতে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পরই রাজপথে কঠোর আন্দোলনের প্লান থাকলেও কোনমতেই রাজপথে নামতে পারিনি তারা। নির্বাচন বর্জনের দাবিতে সর্বশেষ অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যাকে ঘিরে বিএনপি বর্তমানে লিফলেট বিতরণেই ক্ষান্ত আছেন। এদিকে বর্তমানে বিএনপি’র ছয় নেতা বহিষ্কারের মাধ্যমে শেষ হলো বছর। নতুন বছরে আন্দোলনের বিষয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের থেকে জানতে চাইলে, তারা জানান যেহেতু নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন যাকে ঘিরে জানুয়ারি আজ মঙ্গলবার বা কাল বুধবার থেকে কঠোর ভাবে রাজপথে নামার আলোচনা রয়েছে কেন্দ্রীয়ভাবে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন বছরে নতুন রূপে রাজপথে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছে বিএনপি নেতারা। এ বিষয়ে মহানগর বিএনপির আহŸায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, এই স্বৈরাচারি সরকার এই স্বাধীন দেশের জনগণের স্বাধীনতা কেড়ে নিতে উঠে পরে লেগেছে। তারা গত ১৫ বছর যাবৎ অবৈধভাবে নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকতে থাকতে তাদের লোভ এমন হয়েছে যে তারা এই বার দ্বাদশ নির্বাচনে ও একটি পাতানো নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসতে চাইছে। কিন্তু এবার দেশের জনগণ আর তাদের হাতে অবৈধভাবে দেশ তুলে দিবে না। তিনি আরো বলেন, এই সরকারকে দেশের জনগণ আর চায় না। কারণ তারা দেশের মানুষের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার হরণ করেছে। এখন জনগণ সচেতন সকলেই বুঝে গেছে এই সরকার আবারো ক্ষমতায় থাকলে দেশ দূর্ভিক্ষে পরিণত হবে। যার কারণে আগামী ৭ জানুয়ারী দেশের কোন জনগণ এই সরকারকে ভোট দিতে কেন্দ্রমুখী হবে না। ২০২৩ সালে আমরা রাজপথে ব্যাপক আন্দোলন করেছি। এবার ২০২৪ সালে আমরা আরো কঠোরভাবে রাজপথমুখী হবো। দল যে আন্দোলনের ডাক দিবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কঠোরভাবে সকল বাধা প্রতিহত করেই আমরা দেশের জনগণের বিজয় ফিরিয়ে আনবো। জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকন বলেন, এই সরকার দেশের মানুষকে জিম্মি করে এই নতুন বছরে আরেকটি অবৈধ নির্বাচন করতে বেকুল হয়ে পড়েছে। কিন্তু দেশের সাধারণ জনগণ তাদের আর এই নির্বাচন মেনে নিবে না। যার পরিপ্রেক্ষিতে কেউ ভোট কেন্দ্রে গিয়ে এই সরকারকে ভোট দিবেও না। তিনি আরো বলেন, ২০২৪ সাল নতুন বছরে আমরা দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমাদের সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে থাকবো। সকল বাধা উপেক্ষা করেই এই সরকারের পতন অনিবার্য তা নিশ্চিত করবো। বিএনপির নির্বাহী কমিটির অর্থ-বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন বলেন, এই স্বৈরাচারী সরকার দেশের জনগণকে জিম্মি রেখে। জনগণের ভোটের অধিকার, গণতন্ত্র অধিকার হরণ করে আছেন। এই ২০২৪ সালে আরেকটি অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের টাকা লুটে নেওয়ার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে কিন্তু দেশের জনগণ এখন সচেতন। তারা এবার এই সরকারের সকল নীল নকশা ভেঙে নতুন বছরের নতুন সরকার গঠন করবে। বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু বলেন, আমরা বিএনপি নেতা কর্মীরা সব সময় জনগণের পাশে থেকেই তাদের সকল চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করে আসছি। কিন্তু বর্তমানে স্বৈরাচারী সরকার আমরা জনগণের পক্ষে থাকায় আমাদের বিরুদ্ধে মামলা হামলা দিয়েই যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের ধারণা এই ধরনের নির্যাতন করে বিএনপি ভাবিয়ে রাখতে পারবে নাই সরকার। আর সকল বাধা উপেক্ষা করে বিএনপি রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন বছরে আরো কঠোরভাবে আন্দোলন দিয়ে এই সরকারের পতন ঘণ্টা বাজাবে ইনশাআল্লাহ। বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন, আমরা বর্তমানে কঠোর আন্দোলনে রয়েছি। আর আসছে যে নতুন বছর তার প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন যাকে ঘিরে সরকার পতনের আন্দোলন আমাদের আরো তীব্রতা পাবে। কেন্দ্রীয়ভাবে আমাদের যে সিদ্ধান্ত আসে এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা আমাদের আন্দোলনে রাজপথে থাকবে। ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু বলেন, বর্তমানে আমরা এক দফার আন্দোলনে রয়েছি। এই সরকার দেশের জনগণের দাবি যে পর্যন্ত না মানবে আমরা আন্দোলনে থাকবো। কোন বাধা আমাদের দাবীয়ে রাখতে পারবেনা। ২০২৪ সালের নতুন রূপে আরও গতি নিয়ে রাজপথে আন্দোলনে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়বো ইনশাআল্লাহ। সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম বলেন, যেহেতু নতুন বছরের প্রথম সাপ্তাহে অবৈধভাবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে চাচ্ছে এই স্বৈরাচারী সরকার। যাকে ঘিরে আমরা কঠোর তম আন্দোলনমুখী হতে যাচ্ছি। বর্তমানে দেশের সাধারণ জনগণ এই সরকারকে আর চায় না। যার কারণে আমরা আশাবাদী এই সরকারের পতন অনিবার্য। রূপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাহফুজুর রহমান বলেন, আমরা বর্তমানে ১দফা দাবি আদায়ের আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে রয়েছি। এই সরকার বর্তমানে একটি অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে এককভাবে একটি নির্বাচন করতে চাচ্ছে। যাকে ঘিরে দেশের জনগণ সরকারের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে আছেন আচ্ছা আমরা বর্তমানে অসহযোগ আন্দোলনের লিফলেট বিতরণের মাধ্যমেই বুঝতে পারছি। নতুন বছরে আমরা আরো কঠোরভাবে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাবো আর এই সরকারের পতন ঘটাবো। বন্দর উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক হারুন অর-রশিদ লিটন বলেন, এই সরকারের পতনের দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন যাবত আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে এই সরকার নানাভাবে নানা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা বর্তমানে আন্দোলনে অটুট রয়েছি। এবার নতুন বছরে সকল বাধা অতিক্রম করে আমরা আমাদের সফলতা ফিরিয়ে আনবো ইনশাল্লাহ। মহানগর যুবদলের আহŸায়ক মনিরুল ইসলাম সজল বলেন, নতুন বছরে দেশ নায়ক তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজপথের আন্দোলন চালিয়ে যাবো। যত বাধাই আসুক না কেন ২০২৩ সালে আমরা যেভাবে কঠোর হয়ে রাজপথে ছিলাম সকল বাধা উপেক্ষা করে। ২০২৪ সালে আরো ব্যাপকভাবে রাজপথ থাকবো। আমরা আশা করি নতুন বছরে এই স্বৈরাচারী সরকারের পতন হবে ও দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে ইনশাআল্লাহ। জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি বলেন, ২০২৪ সাল বিএনপি সফল হবে ইনশাআল্লাহ। এই সরকার বর্তমানে নতুন বছরের ৭ জানুয়ারী যে নির্বাচন করতে চাচ্ছে এটাতে জনগণের কোন সমর্থন নেই। যার কারণে দেশের জনগণ তাদের এই ভোট, ভোট খেলায় অংশগ্রহণ করবে না। আমরা যতটুকু শুনতে চেয়েছি, প্রতিটি জেলায় নাকি সিল মারা ব্যালট পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর যেহেতু জনগণ এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না সেহেতু তারা লোক ব্যবস্থা করছে মাথা পিছু ৫০০ করে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকবে সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এর পর আবার আরেকটি গ্রæপ আসবে তারা ও ৫০০/১০০০ টাকার বিনিময়ে দুপুর থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত লাইনে দাঁড়িয়ে থাকবে শুধু আর কোন কাজ নেই। কারণ এখন তাদের দেখানো লাগবে যে মানুষ ভোট দিতে আসছে। এটা না দেখাতে পারলে তারা এবার বিপদে পরবে। সে কারণ তারা এবার কেন্দ্রে মানুষ দেখাতে এই কৌশল অবলম্বন করেছে। কিন্তু আমাদের ধারনা এবার তাদের কোন কৌশল আর কাজে আসবে না। তাদের পতন অনিবার্য। আর নতুন বছরের প্রথম থেকেই আমরা কঠোরভাবে রাজপথে থাকবো। এবার কোন প্রকারের অবৈধতা করে ছাড় পাবে না এই সরকার। মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব শাহেদ আহম্মেদ বলেন, আমরা আশা করি এবার নতুন বছরে এই সরকারের বিদায় ঘন্টা বাজবে। দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। তিনি আরো বলেন, এই সরকার এবার কোনোভাবেই দেশের জনগণকে জিম্মি করে ক্ষমতায় বসে থাকতে পারবেনা। দেশের জনগণের হাতেই তার পতন হবে। জনগণের জয় নিশ্চিত।
হাবিবুর রহমান বাদল ষোল বছরের স্বৈরশাসনে দেশকে পঙ্গু করে শত দমন পীড়ন আর নির্বিচারে গুলি বর্ষন করে দেড় হাজারের বেশী ছাত্র-জনতাকে হত্যার পরও শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার গতি রক্ষা করতে পারেনি। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার রোষানল থেকে বাঁচার জন্য ছোট বোন রেহানাসহ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ এতটাই […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯