
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট সবেমাত্র উৎসবমুখর পরিবেশে শেষ হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। উৎসবের আমেজ শেষ হতে না হতেই এবার আসছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। সংসদ নির্বাচনের ধারাবাহিকতায় উপজেলা নির্বাচনেও প্রার্থী দেবে না বিএনপি। এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনেই তারা অংশ নেবে না। যারা প্রার্থী হবেন তাদের বিরুদ্ধে দলীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও গ্রহন কা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতারা। তবে, নির্বাচনে প্রার্থী হতে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগের অভ্যন্তরে ব্যাপক তোড়জোর লক্ষ করা যাচ্ছে। বন্দর উপজেলায় অন্তত ৮জন প্রার্থী মাঠে নামছেন বলে জানা গেছে। প্রাথমিকভাবে দলীয় মনোয়নের জন্য তাদের লড়াই শুরু হচ্ছে। দল থেকে মনোনয়ন না পেলে অনেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সুত্র মতে, এই উপজেলায় প্রার্থী তালিকায় যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন, বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ রশিদ, মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাকসুদ হোসেন, মদনপুর ইউপি চেয়ারম্যান এম এ সালাম, কলাগাছিয়া ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার প্রধান, বন্দর ইউপি চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন, ধামগড় ইউপি চেয়ারম্যান কামাল হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান মাসুম হোসেন ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন। প্রার্থীদের সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্ভাব্য এই আট প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছেন মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাকসুদ হোসেন। কেননা, দীর্ঘদিন ধরে মুছাপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি যে কোনো বিপদে আপদে বন্দর উপজেলাবাসীর পাশে ছিলেন। করোনাকালে সরকারের ত্রাণ সহায়তার পাশাপাশি নিজের ব্যক্তিগত অর্থায়নেও অসহায়দের মাঝে খাদ্য সামগ্রীর উপহার পৌছে দিয়েছেন। এছাড়া, বন্দর উপজেলাটি সদর-বন্দর আসনের আওতাভুক্ত হওয়ায়, বর্তমান এমপি একেএম সেলিম ওসমানের পছন্দের প্রার্থী অন্যদের চেয়ে স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা এগিয়ে থাকবে। সেক্ষেত্রে এই আট প্রার্থীর মধ্যে সেলিম ওসমানের পছন্দের তালিকায় মাকসুদ চেয়ারম্যানের নাম বরাবরই থাকে প্রথম সারিতে। সবদিক বিবেচনায়, উপজেলাটিতে চেয়ারম্যান হিসেবে স্থানীয় এমপি ও স্থানীয় জনগনের কাছে মাকসুদ হোসেনই প্রথম পছন্দ বলে দাবি এলাকাবাসির। যদিও নির্বাচনে প্রার্থীতার বিষয়ে এখনই মুখ খুলতে রাজী নন মাকসুদ হোসেন। তবে, তার ঘনিষ্ঠ সুত্রের দাবি, বন্দরের সাধারণ মানুষ ও রাজনীতিবীদদের প্রায় সকলেই বন্দর উপজেলার পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে মাকসুদ হোসেন দেখতে চায়। এ লক্ষ্যে সাধারণ মানুষ ও রাজনীতিবীদরা ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছেন বলেও জানা গেছে। উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রেষ কাটতে না কাটতেই শুরু হয়েছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ডামাঢোল। আগামী মার্চে এ উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক। স¤প্রতি জেলা অপরাধ প্রতিরোধ বিষয়ক এক সভায় এ তথ্য দেন তিনি। সেই হিসেবে ফেব্রæয়ারিতেই সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসীল ঘোষণা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনও প্রথম ধাপের নির্বাচন রোজার ঈদের আগেই করতে চায় বলে ইতিমধ্যে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
হাবিবুর রহমান বাদল ষোল বছরের স্বৈরশাসনে দেশকে পঙ্গু করে শত দমন পীড়ন আর নির্বিচারে গুলি বর্ষন করে দেড় হাজারের বেশী ছাত্র-জনতাকে হত্যার পরও শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার গতি রক্ষা করতে পারেনি। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার রোষানল থেকে বাঁচার জন্য ছোট বোন রেহানাসহ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আত্মসমর্পণ এতটাই […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯