হাইওয়ে পুলিশের শেল্টারে মহাসড়কে দাবড়িয়ে বেড়ায় সিএনজি
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রকাশ্যে শতাধিক সিএনজি চলাচল করলেও হাইওয়ে পুলিশের টিআই ও ওসিরা নিরব। মাসিক মাসোয়ারা দিয়ে হাইওয়ে পুলিশকে ম্যানেজ করে মাসিক কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে সিএনজি চাঁদাবাজ মিঠু, পান সোহেল, হারুন, জসিম হাসমত, শেখ ফরিদ, মিজানদের চাঁদাবাজি তুঙ্গে। এসব চাঁদাবাজ থেকে চাঁদা নেওয়ায় নারায়ণগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশ এসব সিএনজি মহাসড়কে চলাচল করলেও নিচ্ছেনা তাদের বিরুদ্ধে তেমন কোন ব্যবস্থা। চিহ্নিত চাঁদাবাজ মিঠু গংরা সিএনজি মালিকদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি করলেও রহস্যজনক কারনে মিঠু গং গ্রেপ্তার করছেনা থানা পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ। ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিএনজি চলাচলা করার জন্য চাঁদাবাজ মিঠুর সহযোগীরা ১ হাজারের বেশী সিএনজি থেকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ ও শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশের টিআই কে ম্যানেজের কথা বলে চাঁদাবাজি করছে। তার কয়েকটি সিএনজি গ্যারেজ রয়েছে তার মধ্যে সিদ্ধিরগঞ্জ সাইলো গেইট মুখে বিরাট সিএনজি গ্যারেজ, প্রতি সিএনজি থেকে মাসে ২ হাজার টাকা করে নেওয়া হয়। এর সত্যতা মিলবে সিএনজি চালকদের জিঞ্জাসা করলেই। তাকে কয়েক বার ফোন করলেও রিসিভ করছে না।কয়েক বছর ধরে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজ মিঠুরা চাঁদাবাজি করে আজ কয়েক কোটি টাকা মালিক বুনে গেছে। দুদক তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করলে অনেকই তার চাঁদাবাজি থেকে রক্ষা পাবে। চিটাগাংরোডের কয়েকজন সিএনজি চালক জানায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলাচল করতে হলে সিএনজি প্রতি ২ হাজার টাকা দিতে হবে। তাহলে হাইওয়ে পুলিশ হয়রানি করবে না। টাকা না দিলে মহাসড়কে সিএনজি নিয়ে উঠলে হয়রানি ও মামলার শিকার হতে হয়। তাই বাধ্য হয়ে মিঠুসহ উক্ত ব্যক্তিদের টাকা দেই। তারা আরও জানান, আমাদের সিএনজি সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা, গাউছিয়া, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ সহ বিভিন্ন রোডে চলাচল করে। প্রায় হাজার খানেক সিএনজি থেকে হাইওয়ে পুলিশকে ম্যানেজের কথা বলেও মাসিক মাসোয়ারা সিএনজি মালিকদের কাছ থেকে তোলা হচ্ছে। এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন,আমরা অবহিত হলাম আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।