বন্দরে উপজেলা নির্বাচনী হাওয়া শুরু
নাসির উদ্দিন বন্দর
উপজেলায় নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠে নেমে গেছে। যে যার মত প্রচারনা করে চলেছেন। তবে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রচারনায় নেমেছেন মুছাপুর ইউপি চেয়ারমান মাকসুদ হোসেন। বাকিরা গণসংযোগ না করলেও নিজেদের প্রার্থীতা ঘোষনা দিয়ে মাঠে রয়েছেন। তবে এবার বন্দর উপজেলায় আওয়ামীলীগ ও জাতীয়পার্টির একাধিক নেতা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করার ঘোষনা দিয়েছে। এর মধ্যে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সাবেক বিএনপি নেতা আলহাজ¦ আতাউর রহমান মুকুল, মুছাপুর ইউপি চেয়ারম্যান জাতীয়পার্টি নেতা মাকসুদ হোসেন, মদনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা গাজী এম এ সালাম, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা আবু সুফিয়ান, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান, কলাগাছিয়া ইউপি চেয়ারম্যান জাতীয়পার্টি নেতা দেলোয়ার হোসেন প্রধান। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ূন কবির মৃধা, এস আই জুয়েল, মাঈনউদ্দিন তুষার, জেলা জাতীয়পার্টির সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু, সাবেক উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বিএনপি নেত্রী এড. মাহমুদা ও আওয়ামীলীহগ নেত্রী বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালিমা হোসেন শান্তার নাম শুনা যাচ্ছে। এবারের উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় অনেকেই নির্বাটনে অংশ নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে হয়তো প্রার্থীর সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। অনেকের মতে দলীয় প্রতিক না থাকায় এবার হয়তো কিছু মানুষ নির্বাচিত হবেন। এদিকে নির্বাচনকে সামনে রেখে অনেকে পবিত্র রমাজানে তাদের প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক ঘোষনা দিতে পারেন। এবার বন্দর উপজেলার নির্বাচন আগামী ৪ মে অনুষ্ঠিত হওয়ার তারিখ নির্ধারণ করেছেন নির্বাচন কমিশন। সেই লক্ষ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। অনেকে আজ শুক্রবার থেকে জুমা মসজিদে তাদের প্রার্থীতার জন্য নিজস্ব এলাকায় জনমত চাইবেন বলে জানা গেছে। তবে এবার নির্বাচন উৎসব ও আনন্দমুখর হবে বলে অনেকে ধারনা করছেন। তবে দলীয় বা পেশী শক্তি ব্যবহার করতে চাইলে বড় ধরনের ষংঘষ ও হতাহতের ঘটনা ঘটতে পরে বলেও অনেতে মত প্রকাশ করেছেন। তাই প্রশাসনকেও সজাগ থাকতে হবে যাকে কেহ দলীয় বা ফেশী শক্তি ব্যবহার করতে না পারে।