বাবুর্চি ও দালাল চক্রের দখলে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
বন্দর উপজেলা ৫০ শয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এখন বাবুর্চি ও দালাল চক্রের দখলে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় হাসপাতালের ইমারজেন্সি বিভাগের সেলাই, ড্রেসিং সহ গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছেন বাবুর্চি আঃ গনি। তার সহযোগী হিসেবে আছেন নাইট গার্ড নয়ন। এছাড়াও হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে শুরু করে প্রত্যকটি বিভাগের প্রধান ডাক্তারের ভূমিকায় দেখা যায় ঔষধ কোম্পানির রি-প্রেজেন্টার সাইফুল ইসলামকে। এবিষয়ে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের এক কর্মচারী জানান আমাদের চোখের সামনেই অনেক ঘটনা ঘটে আমরা চাইলেও কিছু বলতে পারবো না। আপনারা সাংবাদিক আপনারা বের করে নেন। রোগীর অভিভাবক নাম বলতে অনিচ্ছুক তিনি বলেন বার্ধক্য জনিত কারণে আমার মা বেশ কিছুদিন যাবত এই হাসপাতালে ভর্তি আছেন তবে সরকারি হাসপাতাল গুলো এতো বাঝে আগে আমার ধারণা ছিল না। সামান্য হাতের ক্যানোলা ও বাহির হইতে কিনে নিয়ে আসতে হয় আর পরিবেশের কথা নাই-ব বললাম। এবিষয়ে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অফিসার মু বেলায়েত হোসেনকে মুঠোফোনে কল দিলে বলেন আমি নতুন আর্সছি বিষয়টি জানতে পেরেছি আমি তাকে নিষেধ ও করেছি। এই বলে কল কেটে দেন।