রাজাকারের রক্ত দু:সাহস দেখাচ্ছে: সেলিম ওসমান

ডান্ডিবার্তা | মার্চ ৩১, ২০২৪, ১২:০৮ | Comments Off on রাজাকারের রক্ত দু:সাহস দেখাচ্ছে: সেলিম ওসমান

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট সদর-বন্দর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্েকএম সেলিম ওসমান বলেছেন, আমি আর্শ্চয হই এখনো স্বাধীনতা বিরোধীরা তৎপর রয়েছে। সেই যুদ্ধাপরাধীর সন্তানেরা আজো এই স্বাধীন সার্বোভ’মিতে মায়ের পেটে রয়েছে আমরা ভাল মানুষ তাই তাদের কিছু বলিনা। রাজাকারের সন্তানদের কিছু না বলায় সেই রাজাকারের রক্ত আজ মুক্তিযুদ্ধের শক্তির বিপক্ষে দু:সাহস দেখাচ্ছে। তা মেনে নেয়া যাবে না। আমি জানি সেই রাজাকারের সন্তান মাকসুদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এএ রশিদ ভাইয়ের বিপক্ষে নির্বাচনে নেমে দু:সাহস দেখাচ্ছে। আমি মাকসুদকে বলতে চাই ৩দিনের মধ্যে নির্বাচন থেকে সরে দাড়ান। নয়তো মুগুর দিয়ে নির্বাচন থেকে নামাতে আমরা জানি। আপনি মহিলাদের গিয়ে ৩শ’ টাকা দিয়ে ভোট কিনেন, এ পর্যন্ত ৩ কোটি টাকার খরচ করেছেন কোথা থেকে এত টাকা পেলেন তার হিসাব জনগণের কাছে দিতে হবে। যেখানে যান টাকা দেন আমি সেলিম ওসমান বেঁচে থাকতে মুক্তিযুদ্ধাদের বিপক্ষে যারা নামবে তাদের আমি প্রতিহত করব। এতে আমার এমপিগিরি না থাকলে না থাকবে। আমি মুকুলকে বলব আপনি ভাল মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান করায় আপনি বহিস্কার হয়েছেন। আমি চাই আপনি এবার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন। আমি আপনাকে অনেক স্কুলের সভাপতি করেছি। আমার কথা শুনলে আপনাকে নিয়ে আগামী দিনেও কাজ করব। তাই আমার অনুরোধ আপনিও রশিদ ভাইকে সন্মান দিয়ে সরে দাঁড়াবেন। আমি যেকোন মূল্যে এমএ রশিদ ভাই ও সানুকে চেয়ারম্যান বানাবো। গতকাল শনিবার বিকালে ধামগড় পরিষদ মাঠে আওয়ামীলীগের উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অদিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ধামগড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গনি ভূঁইয়া সভাপতিত্বে উন্নয়ন মূলক মত বিনিময় সভা ও দোয়া মাহফিল উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম,এ রশিদ, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন প্রধান, বন্দর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু,বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলাহাজ্ব দেলোয়ার প্রধান, মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম এ সালাম, ধামগড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল হোসেন, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য একেএম ইব্রাহিম কাশেম, বন্দর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সালিমা হোসেন শান্তা, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মাসুম আহমেদসহ আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সেলিম ওসমান আরো বলেন, আমি যদি আসি আমার সাথে সঙ্গী লাগবে। আমি একা কিছু করতে পারবো না। কোন দিন সেটা তা সম্ভব না। আমার নির্বাচনের পরে আমার জনপ্রতিনিধিদের সকলকে আমার অফিসে ডাকলাম। যখন আমি জানতে পারলাম উপজেলা নির্বাচন হবে। সবাই উৎসাহিত উপজেলা নির্বাচন করবে। শুধু একটা মানুষ কথা বলে না। সে হলো রশিদ ভাই। আমার সব চেয়ারম্যানরাই নির্বাচন করবেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধানও নির্বাচন করবেন। সবার ইচ্ছা থাকে আমি একটু এগিয়ে যাই। কিন্তু আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আমি সেদিন বলেছিলাম আমাকে যদি সমর্থন দিতে বল আমি পুরনো ২ জনকেই সমর্থন দিব সেইটা রশীদ ভাই আর সানু। ওই দিন আমার কথাটা অনেকে তা বুঝতে পারেনি। আমি কিন্তু চেয়েছি কিন্তু নির্দেশ দেইনি। এতক্ষণ ভদ্র ভাষায় আমি চেয়েছি তোমরা আমাকে দাও আমাকে কাজ করতে সুবিধা হবে। এই কদিন আমি কোন কাজ করতে পারছি না। মানডান আসলেও সেগুলো আমরা যোগাড় করতে পারছি না। কারন একটি সংসার যদি ভেঙ্গে যায় সেটা কাজ করাতে অনেক কঠিন হবে। আমার পাঁচটি সন্তানের মত আমার ৫টি চেয়ারম্যান আমার সাথে কাজ করেছে। ৪ জন আমার কাছে ফিরে এসেছে আমার অন্তরে চলে এসেছে। চারজনের মধ্যে সত্যিই একজন যদি উপজেলার দায়িত্ব নিতে পারত তাহলে আমাদের সংগ্রামী সালাম সবার আগে নিতে পারত। তাকেই দেওয়া উচিত ছিল একজন ইয়াং মানুষ হিসেবে সে একজন সুন্দর বক্তা তাকে দেওয়া উচিত ছিল। সে বঙ্গবন্ধুর একজন আর্দশ সৈনিক। আমি যখন তার কাছে আহ্বান করলাম। আমরা কদিন বাঁচে থাকব তোমরা তো বাঁচবা। আমার সকল চেয়ারম্যানের কাছে আহ্বান করলাম তোমাদের কাছে তো আরো আড়াই বছরের সময় থাকবে। চেয়ারম্যান করতে পারবা। আর যদি তোমরা চাও রিজাইন দিয়ে তারপরে উপজেলা নির্বাচন করবা তাহলে আমাকে এখন থেকেই চেয়ারম্যান খুঁজতে হবে। মুসাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাকসুদ এর উদ্দেশ্য করে এমপি আরো বলেন, ইতিমধ্যে আমি একটি এলাকায় চেয়ারম্যান খোঁজা শুরু করেছি। তাকে নিয়ে কাজ করব। এখন দুইজন আমার অমতে নির্বাচন করার চিন্তা ভাবনা করছে। আমি বলিনা একজন তো নিজেই বলেন রাজাকার সন্তান। মাকসুদ প্রমাণ করেছে করে দিয়েছেন উনি রাজাকার। আমি কখনো এটাকে ধরি নাই। আগে মানুষের জন্য কাজ কর।আগের পাপ বাপ দাদার পাপ ভুলে যাও। পাপে বাপেকেও ছাড়ে না। মাকসুদ সাহেব আমি আজকে এতগুলো মানুষের সামনে আবারো বললাম আল্লাহর কাছে মাফ চান। এবং আবার ফিরে আসেন আমি আপনাকে কিছু বলব না। তবে মনে রাখবেন আমরা মুক্তিযোদ্ধা। যদি ভালোই ভালোই কথা শুনেন তোশুনবেন। না হলে মুগুর কিভাবে বানাতে হয় দেখবেন। মুগুরের মাধ্যমে কিন্তু আপনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হবে। আমি বললাম কথা দিলাম আপনি আগামী কালকের মধ্যে উর্ধ্ব করেন। আপনার সঙ্গে ৪ জন চেয়ারম্যন যেভাবে আমার কথা শুনেছেন আমার সামনে বসেছে আপনি মাসুদ সাহেব আপনিও আসেন। আপনার এত টাকা কোথায় থেকে হল মাসুদ সাহেব। আপনি বাড়ি বাড়ি টাকা দেওয়া শুরু করেছেন। আমার কাছে আমার হিসাব পরে। প্রায় ৩ কোটি টাকা ইতিমধ্যে আপনি খরচ করে ফেলেছেন।ঐদিন নাইরে নাতি খাবলাইয়া হাবলাইয়া খাতি। আপনি ভুলে যাবেন না বাংলার মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। যদি আপনি আপনার রাজাকার পরিচয়টা দেন। আপনি আমার সন্তান হিসেবে জানেন। মাথায় টুপিও দাড়ি লাগিয়ে বইলেন না আমি মানুষের উপকার করি। কেন এই রমজান মাসে মানুষকে আপনি বিভ্রান্ত করছেন। আপনি মহিলাদের বলছেন আমাকে ভোট দিলে ৩০০ করে টাকা দিবেন। মহিলাদের ৩০০ টাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। আপনি কেন একটি মানুষকে খারাপ বানানোর চেষ্টা করছেন। আমি আপনাকে নিষেধ করলাম। আমার ভবিষ্যত প্রজন্ম আমার মৃত্যু হলো কিন্তু আপনাকে ছাড়বে না। আপনি কেন বসলেন না আপনি কেন আলোচনা করলেন না। আপনি মনে করলেন আমার জন্য একটি গরম চাদর ও দুই প্যাকেট মিষ্টি ও আমার বউয়ের জন্য একটি শাড়ি দিয়ে আপনি উপজেলা চেয়ারম্যান হয়ে যাবেন। ঐদিন ভুলে যান। আরেক জন মানুষ আমার অত্যন্ত প্রিয় মানুষ। যিনি রশিদ ভাইয়ের আগে উপজেলার চেয়ারম্যান ছিলেন। সব কিছুর একটা সময় আছে। উনাকে একটা দল বহিস্কার করেছে। উনি আমার কাছে গিয়ে ছিলেন। আমার কাছে শুনতে চেয়েছেন। আমি তাকে বলেছি আপনি এখ কোন দলের সদস্য না।আপনাকে মানুষে ভালোবাসে। তার মধ্যে কোন ভুল নাই। আপনি একজন মুরুব্বী হিসাবে থাকেন। আপনাকে বিভিন্ন স্কুলের সভাপতি বানিয়ে দিয়েছি। আপনি আপনার মান সম্মান নিয়ে বেচে থাকেন। আপনি আর রাজনীতির পথে যেয়েন না। আজকে আপনারা হতবাক হবেন আমার মত একজন বৃদ্ধ আমি আগামী পাঁচ বছর বাঁচবো কিনা জানি না। রশিদ ভাইয়ের মত একজন বৃদ্ধ। আজকের আমার বড় ভাই সভাপতি ওসমান গনী ভাই আমরা যখন একসাথে কথা বলি তখন অতীতের কথা মনে পড়ে। আমাদেরকে দেখতে বুড়া দেখবেন কিন্তু মনে রাখবেন বাঘের থাবা এটা কোন মুক্তিযোদ্ধার যায় না। মাসুদ সাহেব আপনি ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসেন। আজ আমি বিরোধী দলের রয়েছি এর মধ্যে কোন ভুল নাই। আজকে আমাকে বিরোধী দলে রেখেছে। এ আমার সিটে আরেক জনকে নমিনেশন দেয়নি। কেন আওয়ামীগ থেকে নৌকা মার্কা দেওয়া হলো না। কারন আওয়ামী লীগের মানুষ সেলিম ওসমানকে ভালোবাসে। হুট করে আওয়ামীলীগের একজনকে মেনে নেওয়া যায় না। ভবিষ্যৎ যদি থাকে দেখা যাবে। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পার করে দিয়েছে আর কি চাই আল্লাহর দরবারে। আজ আমার বন্দরে হাজার হাজার নাতি-নাতনি। যে স্কুলের সামনে যাই সেই স্কুল থেকে দাদা দাদু করে ছুটে আসে। এ জীবনে আর কি চাইতে থাকতে পারে। বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুলকে উদ্দেশ্য করে এম পি আর বলেন, আমি সরাসরি নাম বলছি মুকুল আমার ছোট ভাই। আপনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান। এটা কোন ভাবে কোন ধরনের হুমকি না। মুকুলে মা একজন পবিত্র মানুষ ছিলেন। পরহেজগার মানুষ ছিলেন। তিনি কয়েকবার আমাকে ওনার বাসায় নিয়ে আমাকে দোয়া পড়ে ফু দিয়ে ছিলেন। আমরা পারিবারিক সম্পর্কের মতোই ছিলাম। আর রশিদ ভাইয়ের সাথে যে সম্পর্কটা দেখেছেন আপনারা দেখেছেন আমি মঞ্চে উঠার সাথে রশিদ ভাইয়ের পায়ের সালাম করি আমি মঞ্চে উঠেছি। কারন রশিদ ভাই এ কে এম শামসুজ্জোহা বীর মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবন্ধু সহচর বিশ্বস্ত কর্মী ছিলেন এই এম এ রশিদ ভাই। এই স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে আরম্ভ করে ৭৫ ওয়ান ইলেভেন সমস্ত কিছু মোকাবেলা করেছেন উনি। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমাদেরকে বুড়া মনে করবেন না। আমরা বলতে জানি আমরা করতে পারি। আর না হলে বলেন আজকে ৪ জন চেয়ারম্যান তারা কেন সবাি আসলো। সালামের বিপ্লবী আওয়াজ শুনে আমার বয়স ৫০ বছর কমে গেছে। আমার ভাই নাসিম ওসমানের বিশ্বস্ত কর্মী ছিল সানাউল্লা সানু। সানুকে দিয়ে অনেক কিছু করিয়েছি। সানুর শারীরিকভাবে অনেক অসুস্থ। মানুষের দোয়া আছে বলেই সানু আমার সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে। চান ওমরা করে আমার সাথে দেখা করতে আসছিল আমি বলেছি সানু আমার সাথে দেখা করার দরকার নাই তুমি আল্লাহর কাছে চাও আল্লাহকে বল আল্লাহ তোমার ইজ্জত সম্মান দেয়। রশিদ ভাই নির্বাচন করতে চাইনি। আমাকে এক পর্যায়ে বলতা হয়েছে আপনি নির্বাচন না করলে আমি জাতীয় সংসদ সদস্য পদ ছেড়ে দেব। আমি কোন রাজাকারের সাথে কাজ করতে পারবো না। আপনাদের মাধ্যমে মাকসুদ সাহেবের কাছে দাওয়াত পাঠালাম। গত উপজেলা নির্বাচনে আপনারা কেউ কি ভোট দিয়ে ছিলেন। আপনারা ভোট দেননি শুধু আমি একমাত্র ভোট দিয়েছি। আমি আমার আপাকে বলেছিলাম আপা আপনি আমার উপজেলা কে সাজিয়ে দেন। মহিলা চেয়ারম্যানদের বিষয়ে আসামী কিছুই বলবো না। ১৫ তারিখের পর বন্ধুর আসা যাবেনা যেহেতু উপজেলা ইলেকশন।

Comments are closed.

এই কাল এই সময়

চুনকা আমৃত্যু মানুষের হৃদয়ে থাকবেন

ডান্ডিবার্তা | ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪, ১২:০০ | Comments Off on চুনকা আমৃত্যু মানুষের হৃদয়ে থাকবেন

  হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জের জন মানুষের নেতা, স্বাধীনতা-উত্তর নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আলী আহাম্মদ চুনকার আজ রবিবার ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী। মানুষের মৃত্যু চিরন্তন সত্য। কিন্তু কিছু কিছু মৃত্যু আছে যা ইচ্ছা করলেই মেনে নেয়া যায় না, বা মেনে নিতে মন চায় না। বিশ্বাস […]

আজকের পত্রিকা

আজকের পত্রিকা

মন্তব্য প্রতিবেদন

সাধারণ মানুষের হৃদয়ে বেঁচে আছেন নাসিম ওসমান

ডান্ডিবার্তা | এপ্রিল ৩০, ২০২৪, ১২:৫০ | Comments Off on সাধারণ মানুষের হৃদয়ে বেঁচে আছেন নাসিম ওসমান

হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জ সদর আসনের প্রয়াত সাংসদ একেএম নাসিম ওসমানের আজ মঙ্গলবার ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ থেকে ১০ বছর পূর্বে সদর ও বন্দর আসনের সাধারন মানুষের নেতা মাটি ও মানুষের সাথে যার ছিল আমৃত্যু সহাবস্থান সেই নাসিম ওসমান ভারতের দেরাদুনে আকস্মিক মৃত্যু বরণ করেন। তার মৃত্যুতে সমগ্র নারায়ণগঞ্জ যেন সেদিন স্থবির হয়ে পড়েছিল। নাসিম ওসমানের […]

ফেসবুক লাইক

বিশেষ প্রতিবেদন

বাজার গিয়ে বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ

ডান্ডিবার্তা | জানুয়ারি ২৭, ২০২৪, ১২:৩৪ | Comments Off on বাজার গিয়ে বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট ভরা মৌসুমেও অস্থির বাজার। স্বস্তি ফিরছে না কোনো কিছুতেই। চাল ডাল থেকে মাছ মাংস কিংবা সবজি সবকিছুরই বেড়েছে দাম। আয় না বাড়লেও, প্রতিনিয়ত নিত্যপণ্যের বাড়তি দামে হিসাব মেলানো কঠিন হয়ে পড়েছে ক্রেতাদের। একের পর এক পণ্য যুক্ত হচ্ছে বাড়তি দামের তালিকায়। এমন অবস্থায় বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ। বাজারের তালিকা কাটছাঁট করেও, সংসার চালাতে […]

নামাজের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৩:৫০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ১৮:৩৭
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৩:৫৫
  • ১১:৫৮
  • ১৬:৩২
  • ১৮:৩৭
  • ২০:০০
  • ৫:১৬

ফিচার বার্তা

নয়ামাটিতে বিখ্যাত মাছুয়ার দুধের মালাই পাউরুটি

ডান্ডিবার্তা | জানুয়ারি ২৭, ২০২৪, ১২:১৮ | Comments Off on নয়ামাটিতে বিখ্যাত মাছুয়ার দুধের মালাই পাউরুটি

জাহাঙ্গীর ডালিম পাকিস্তান আমল থেকে নয়ামাটির জনপ্রিয় চায়ের দোকান। নারায়ণগঞ্জে গেঞ্জি বা আন্ডার গার্মেন্টসের জন্য বিখ্যাত নয়ামাটি। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রতিষ্ঠান হওয়ায় রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য এখানকার মালিক শ্রমিক সকলের প্রথম পছন্দ গরুর দুধের মালাই পাউরুটি আর গরুর দুধের চা। তবে সেটাও কড়া লিকারের গরুর দুধের চা। সেই গরুর দুধও হবে একদিনের পুরানো। ফলে চিনি কম দিয়ে […]

অতিথি কলাম

কার্পেটের তলায় ময়লা রেখে ঘর পরিষ্কার দেখাতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক?

ডান্ডিবার্তা | মে ০৪, ২০২৪, ১০:০৫ | Comments Off on কার্পেটের তলায় ময়লা রেখে ঘর পরিষ্কার দেখাতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক?

সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রতিনিয়ত শুনতে হয় সাংবাদিকতা আর নেই দেশে। কারণ মানুষ যা চায় সব দিতে পারছে না মিডিয়া। সাংবাদিকরা খারাপ, কিন্তু কে যে ভালো সেটা আমরা বুঝতে পারছি না। তবে এত খারাপের মধ্যেও বেসিক ব্যাংক লুট হওয়া, ফারমার্স ব্যাংকের লোপাট হওয়া, হল-মার্ক কেলেঙ্কারি, ইসলামী ব্যাংকের ত্রাহি অবস্থা- এসব খবর মিডিয়াই প্রকাশ করেছে। সাংবাদিকরা যদি […]

পুরনো সংখ্যা

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  

Copyright © দৈনিক ডান্ডিবার্তা ২০২৪