ডান্ডিবার্তা | এপ্রিল ০৮, ২০২৪, ১২:১৬ | Comments Off on নাড়ির টানে না’গঞ্জ ছাড়ছে মানুষ
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
ঈদের ছুড়িতে নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা মানুষদের ১৩টি দিক
নির্দেশনা দিয়েছে জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস।
গতকাল রোববার সংশ্লিষ্টরা এসকল তথ্য জানান। ঈদ উপলক্ষ্যে
নগরবাসীকে দেয়া ১৩টি নির্দেশনা হলো-গ্যাস সিলিন্ডার অথবা
গ্যাসের লাইন, পানির লাইন, সব ধরনের লাইট, ফ্যানের সুইচ,
বৈদ্যুতিক প্লাগ বন্ধ করে বের হতে হবে। বাসাবাড়িতে
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ছুটি শেষে বাড়ি থেকে ফিরে এসে দরজা-
জানালা খুলে ঘরে জমে থাকা গ্যাস বের না হওয়া পর্যন্ত কোনো
অবস্থাতেই গ্যাসের চুলা জ্বালানো কিংবা বৈদ্যুতিক সুইচ অন করা
যাবে না। বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে। আগে
বসানো সিসি ক্যামেরা সচল আছে কিনা পরীক্ষা করতে হবে। বাসার
চারপাশে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা রাখতে হবে। নগদ টাকা কিংবা
স্বর্ণালংকার ব্যাংক কিংবা নিকটাত্মীয়দের কাছে নিরাপদে রাখতে
হবে। রাতে কিংবা দিনে একসঙ্গে মুখে মাস্ক এবং মাথায় ক্যাপ
পরিহিত অপরিচিত সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গতিবিধি নজরদারি করতে
হবে। প্রয়োজনে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিতে হবে। এদিকে প্রতিদিন
নারায়ণগঞ্জ ছাড়ছে নগরবাসী। বাস, ট্রেন, লঞ্চ-সবখানেই ঘরমুখো
মানুষের পদচারণা। গত কয়েক দিনের তুলনায় গত শনিবার বেশিসংখ্যক
মানুষ শহর ছেড়েছে। তবে এবারের ঈদযাত্রা অনেকটা স্বস্তিদায়ক।
নারায়ণগঞ্জ থেকে বের হওয়ার মুখগুলোতে যানজট নেই, নেই দূরযাত্রায়
দুর্ভোগ। গতকাল রবিবার বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীর
ভিড় বেড়েছে। নির্ধারিত সময়ে বাস ছেড়ে যাচ্ছে। তবে ভাড়া
বেশি নেওয়ার অভিযোগ করেছে যাত্রীরা। নৌপথে শুরুর দিকে যাত্রী কম
থাকলেও এখন সদর ও ফতুল্লা লঞ্চঘাটে যাত্রীর বিচরণ বেড়েছে। লঞ্চের
সংখ্যাও বাড়িয়েছেন লঞ্চ মালিকরা। এদিকে ঈদ সামনে রেখে ঢাকা-
চট্টগ্রাম জাতীয় মহাসড়কের টোল প্লাজার সব লেনে ইলেকট্রনিক
টোল কালেকশন (ইটিসি) কার্যক্রম চালু করাসহ মেঘনা সেতু টোল
প্লাজা-২-এর উদ্বোধন করা হয়েছে। এখানে ভোগান্তি ছাড়াই দ্রæত
পার হচ্ছে মানুষ। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ঈদের আগে-পরে ছয়
দিন ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও লরি চলাচল বন্ধ থাকবে।
ঈদ উপলক্ষ্যে নগরবাসীকে ১৩টি নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ ও জেলা
প্রশাসন। সেগুলো হলো-গ্যাস সিলিন্ডার অথবা গ্যাসের লাইন, পানির
লাইন, সব ধরনের লাইট, ফ্যানের সুইচ, বৈদ্যুতিক প্লাগ বন্ধ করে বের
হতে হবে। বাসাবাড়িতে অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ছুটি শেষে বাড়ি
থেকে ফিরে এসে দরজা-জানালা খুলে ঘরে জমে থাকা গ্যাস বের না
হওয়া পর্যন্ত কোনো অবস্থাতেই গ্যাসের চুলা জ্বালানো কিংবাবৈদ্যুতিক সুইচ অন করা যাবে না। বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা
বসাতে হবে। আগে বসানো সিসি ক্যামেরা সচল আছে কিনা
পরীক্ষা করতে হবে। বাসার চারপাশে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা রাখতে
হবে। নগদ টাকা কিংবা স্বর্ণালংকার ব্যাংক কিংবা নিকটাত্মীয়দের
কাছে নিরাপদে রাখতে হবে। রাতে কিংবা দিনে একসঙ্গে মুখে মাস্ক
এবং মাথায় ক্যাপ পরিহিত অপরিচিত সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের
গতিবিধি নজরদারি করতে হবে। প্রয়োজনে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিতে
হবে।