
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
বন্দরে মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম মহিলা মেম্বার লাভলী বেগম, মনোয়ার মেম্বার ও মেম্বারের দেলোয়ারের বিরুদ্ধে মোঃ রিয়াদ হোসেন নামে এক ব্যক্তি বিভিন্ন দফতরে অভিযোগ দেয়ায় এর প্রতিবাদে দেলোয়ার হোসেন সংবাদ সম্মেলন করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদে তারা সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বির্তকিত সনদ গ্রহণকারী কাজী নজরুল, ও লাভলী মেম্বার। সংবাদ সম্মেলনে দেলোয়ার বলেন, আমার ভাই মেম্বার মনোয়ার ও বোন মেম্বার লাভলী এখনো সেই সনদে স্বাক্ষর করেনি। আর যে ব্যক্তি এ অভিযোগ করেছেন তিনি এ এলাকার বাসিন্দা নন। তিনি ঢাকায় বসবাস করেন। যে কিছু মিথ্যা গালগল্প সাজিয়ে এ অভিযোগ করেছেন। ওয়ারিশ সনদে যদি কোন অসংঘতি থাকে তাহলে সনদ যে নিয়েছেন তিনি দায়ি হবেন। এখানে আমাদের কেন বদনাম করা হচ্ছে। প্রকৃত পক্ষে সনদটি একটি ইস্যু। এর বাইরে বিএনপির নামধারী একজন নেতা পরিচায়দানকারী রয়েছেন তার নাম তাওলাদ হোসেন। তিনিই এর কলকাঠি নাড়ছেন। তিনি কিছু পর পর এসে আমাদের কাছে চাঁদা দাবি করে। আমরা চাঁদা দিতে না চাইলে সে এ ধরনের একটি নাটক সাজিয়ে আমাদের হয়রানি করার চেষ্টা করছে। তার অত্যাচারে লাঙ্গলবন্দ এলাকার মানুষ অতিষ্ট। দে রিয়াদ হোসেন মুছাপুরের ভারপ্রাপ্ত চেয়ার¤্রান মঞ্জুর হোসেন ও আমাদের নামে অভিযোগ করেছে তার বাড়ি ১০৪ আফসার করিম রোড, শ্যামপুর, ফরিদাবাগ কদমতলী ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। তার পিতার নাম দুদু মিয়া আর মায়ের নাম রেজিয়া বেগম। তার এনআইডি নং ৬০০৭৯৯৮৫৩৮। সে মুছাপুরের বাসিন্দা নন। তাহলে আমা কিভাবে তাকে হুমকি দিলাম। এ প্রশ্ন সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রশাসন ও সমাজের কাছে। সংবাদ সম্মেলনে মহিলা মেম্বরা লাভলী বলেন, আমাদেরকে বলা হচ্ছে আমরা নাকি আওয়ামী দোসর। আমি একজন জনপ্রতিনিধি। পরিষদের কাঝে যদি স্থানীয় এমপি আসে তাহগলে আমাদের সেখানে যেতে হবে। বর্তমানে বিএনপি নেতারা পরিষদে আসলে আমাদের সেখানে যেতে হয়। সেখানে আমাদের ছবি নেতাদের সাথে থাকতেই পারে। আমি চ্যালেঞ্জ করছি আমার নাম কোন রাজনৈতিক দলের মধ্যে দেখাতে পারে তা হলে আমি সকল শাস্তি মাথা পেতে নেব। আমাদের সুনাম ক্ষন্ন করার জন্য এ ধরনের অপপ্রচার ও অনৈতিক সুবিধা আদায়ের জন্য হয়রানি করার চেষ্টা করছে। আমি এসকল অপপ্রচারের নিন্দা জানাই। সেই সাথে প্রশাসনের প্রতি দাবি জানাই যাতে সুষ্ঠ তদন্ত করে এর বিচার করেন। সংবাদ সম্মেলনে তারা সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। এদিকে রিয়াদ হোসেনর অভিযোগ হলো মঞ্জুর আলম চেয়ারম্যান এবং তার সহযোগী মনোয়ার মেম্বার, লাভলী মেম্বার ও দালাল দেলোয়ার উক্ত ব্যক্তিরা মিলে সাধারণ মানুষের জমিজমা নিয়ে ভুয়া ওয়ারিশ সনদ তৈরি করে প্রতারণা করছেন। এর ফলে ইউনিয়নের প্রকৃত ওয়ারিশগণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন এবং ইউনিয়ন পরিষদের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জে আইনের শাসন কড়াকড়ি ভাবে প্রয়োগ না হওয়ার ফলে শহরে চলাচল সাধারণ নগরবাসীর জন্য এক বিড়ম্ভনা। শহরে ব্যটারি চালিত ইজিবাইক দিন দিন বাড়ছে। ফুটপাত হকারদের দখলে থাকায় পথচারিরা ফুটপাত ব্যবহার করতে পারছেন না। বন্ধন ও উৎসব বাসগুলি চেম্বার রোডের পুরোটাই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দখল করে রাখে। রাত ৮টার পর থেকে শহীদ […]
মোবায়েদুর রহমান ক্ষমতার করিডোর থেকে যেসব পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো শুনে মনে হচ্ছে, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন নিয়ে যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সেটি শেষ পর্যন্ত হয়তো কেটে যাবে। ঐকমত্য কমিশনের কার্যকালের সর্বশেষ মেয়াদ ছিল ১৫ সেপ্টেম্বর। কিন্তু জুলাই সনদ বাস্তবায়ন শেষ মুহূর্তে আটকে যাওয়ায় প্রধান উপদেষ্টা স্বয়ং বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করেছেন। তার চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো দেশে এমন […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯